আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
অনেকেরই অনেক শখ থাকে। তবে মানিকগঞ্জের এক দল তরুণের শখ পথে-প্রান্তরে বৃক্ষরোপণ। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি প্রকৃতির মাঝে শান্তি এবং স্বস্তি খুঁজে পেতেই তাঁদের
এমন শখ।
ঘিওরের বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ড থেকে আনন্দবাজার পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়ক গাছপালায় ঘেরা। পথের শেষপ্রান্তে আনন্দবাজারের কাছাকাছি শিবচালা মন্দির; সেখানেই অনুষ্ঠিত হয় দেশের অন্যতম শিবমেলা। মন্দিরের ফটকের সামনে শোভা পাচ্ছে আমলকী, পেয়ারা, লেবু গাছের সারি। যত্নের পাশাপাশি এ গাছগুলোর ফল স্থানীয়রা খেয়ে থাকেন; পূজা-অর্চনার কাজে ব্যবহৃত হয়। পাশেই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙিনায় কৃষ্ণচূড়ার চিরলপাতা দুলছে হেমন্তের নরম হাওয়ায়। প্রখর রোদে এ গাছের নিচে জিরিয়ে নেয় শিক্ষার্থীরা।
ঘিওর উপজেলার মতো জেলার বিভিন্ন স্থানে কমপক্ষে ২২ হাজার ফলদ, ঔষধি, সৌন্দর্যবর্ধক এবং বনজ গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। বেসরকারি পরিবেশ সংরক্ষণবিষয়ক সংস্থা বারসিক ১৬ বছর ধরে এ কাজে সম্পৃক্ত। এ সংস্থার সঙ্গে স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে সম্পৃক্ত রয়েছেন স্থানীয় আলোর পথ শিশুশিক্ষা ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, তারেক মাসুদ-মিশুক মনির স্মৃতি পরিষদ, উপজেলা যুব স্বাস্থ্য ফোরাম, বারাঠা উত্তরণ সংঘ, রেইনবো থিয়েটার, তারুণ্য, কাকজোর স্পেটিং ক্লাবসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের তরুণ কর্মীরা।
গতকাল শুক্রবার সকালে ঘিওরের তিনটি সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প (মাইলাগী, জোকা, নালী) এলাকায় কৃষ্ণচূড়া গাছ রোপণ করা হয়। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি মোকাবিলায় সপ্তাহব্যাপী ফলদ এবং রাস্তার ধারে তাল বীজ রোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আয়োজক সংস্থার কর্মকর্তা, কৃষক ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা উপস্থিত ছিলেন। বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুর রহমান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাহেলা, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম, বারসিক কর্মকর্তা বিমল রায়, সুবীর সরকার প্রমুখ।
বারসিক আঞ্চলিক সমন্বয়কারী বিমল রায় বলেন, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক গ্রামীণ জনগণের খাদ্য, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। তারেক মাসুদ-মিশুক মনির স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিপন আনসারী বলেন, ‘মানুষের মাঝে গাছ রোপণের মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আমাদের সংগঠন একক কিংবা যৌথভাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে।’
অনেকেরই অনেক শখ থাকে। তবে মানিকগঞ্জের এক দল তরুণের শখ পথে-প্রান্তরে বৃক্ষরোপণ। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি প্রকৃতির মাঝে শান্তি এবং স্বস্তি খুঁজে পেতেই তাঁদের
এমন শখ।
ঘিওরের বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ড থেকে আনন্দবাজার পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়ক গাছপালায় ঘেরা। পথের শেষপ্রান্তে আনন্দবাজারের কাছাকাছি শিবচালা মন্দির; সেখানেই অনুষ্ঠিত হয় দেশের অন্যতম শিবমেলা। মন্দিরের ফটকের সামনে শোভা পাচ্ছে আমলকী, পেয়ারা, লেবু গাছের সারি। যত্নের পাশাপাশি এ গাছগুলোর ফল স্থানীয়রা খেয়ে থাকেন; পূজা-অর্চনার কাজে ব্যবহৃত হয়। পাশেই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙিনায় কৃষ্ণচূড়ার চিরলপাতা দুলছে হেমন্তের নরম হাওয়ায়। প্রখর রোদে এ গাছের নিচে জিরিয়ে নেয় শিক্ষার্থীরা।
ঘিওর উপজেলার মতো জেলার বিভিন্ন স্থানে কমপক্ষে ২২ হাজার ফলদ, ঔষধি, সৌন্দর্যবর্ধক এবং বনজ গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। বেসরকারি পরিবেশ সংরক্ষণবিষয়ক সংস্থা বারসিক ১৬ বছর ধরে এ কাজে সম্পৃক্ত। এ সংস্থার সঙ্গে স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে সম্পৃক্ত রয়েছেন স্থানীয় আলোর পথ শিশুশিক্ষা ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, তারেক মাসুদ-মিশুক মনির স্মৃতি পরিষদ, উপজেলা যুব স্বাস্থ্য ফোরাম, বারাঠা উত্তরণ সংঘ, রেইনবো থিয়েটার, তারুণ্য, কাকজোর স্পেটিং ক্লাবসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের তরুণ কর্মীরা।
গতকাল শুক্রবার সকালে ঘিওরের তিনটি সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প (মাইলাগী, জোকা, নালী) এলাকায় কৃষ্ণচূড়া গাছ রোপণ করা হয়। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি মোকাবিলায় সপ্তাহব্যাপী ফলদ এবং রাস্তার ধারে তাল বীজ রোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আয়োজক সংস্থার কর্মকর্তা, কৃষক ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা উপস্থিত ছিলেন। বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুর রহমান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাহেলা, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম, বারসিক কর্মকর্তা বিমল রায়, সুবীর সরকার প্রমুখ।
বারসিক আঞ্চলিক সমন্বয়কারী বিমল রায় বলেন, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক গ্রামীণ জনগণের খাদ্য, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। তারেক মাসুদ-মিশুক মনির স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিপন আনসারী বলেন, ‘মানুষের মাঝে গাছ রোপণের মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আমাদের সংগঠন একক কিংবা যৌথভাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪