নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনা সদরের সঙ্গে বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে সড়কের সংস্কার কাজ চলছে।
কিন্তু সড়কটির নেত্রকোনা পৌর এলাকার রাজুর বাজারে সরকারি জায়গা দখল করে বানানো হয়েছে অঘোষিত ট্রাকস্ট্যান্ড। সড়কের যত্রতত্র ট্রাক রাখায় সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। দিনের প্রায় ২৪ ঘণ্টা এই সড়ক দখল করে ট্রাকগুলো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
অন্যদিকে সড়কের ওপর অনেকক্ষণ ধরে বাস রেখেও যাত্রী ওঠানামা করা হয়। এর ফলে অন্যান্য যানবাহন এবং জনসাধারণের চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। দিন দিন এই দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্ধারিত ট্রাকস্ট্যান্ড না থাকায় ট্রাকচালকেরা রাস্তার ওপরেই পার্কিং করছেন। পাশাপাশি প্রশাসনের নজরদারির অভাবে এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সড়কের ওপরে ট্রাক পার্কিং করে যাচ্ছেন তাঁরা।
প্রতিদিন বাস, ট্রাক, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন এ সড়ক দিয়ে চলাচল করে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহন করা বিভিন্ন যানবাহনও চলাচল করে। এই সড়ক পথে নেত্রকোনা সদরের সঙ্গে হাওর উপজেলা মোহনগঞ্জ এবং ধর্মপাশা হয়ে লোকজন সুনামগঞ্জ এবং সিলেটে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া কলমাকান্দা উপজেলায় যেতে হলেও এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। এর ফলে সড়কটি এসব অঞ্চলের মানুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নেত্রকোনার রাজুর বাজারে বাসস্ট্যান্ড থাকলেও নেই কোনো ট্রাকস্ট্যান্ড। ফলে সড়ক দখল করে বেআইনিভাবে ট্রাকগুলো সড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। পাশাপাশি বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী না তুলে আইনের তোয়াক্কা না করেই সড়কে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করানো হয়। এসব কারণে সড়কটিতে অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।
জানতে চাইলে এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী লোকমান আহমেদ বলেন, সড়কের ওপর বাস ও ট্রাকগুলো দাঁড় করিয়ে রাখা এবং যাত্রী উঠানামা করানোর কারণে সাধারণের চলাচলেও সমস্যা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, রাজুর বাজার এলাকায় পৌরসভা নির্মিত একটি বাসস্ট্যান্ড থাকা সত্ত্বেও সড়কে বাস দাঁড় করিয়ে রেখে যাত্রী ওঠা-নামা করা হচ্ছে। তবে ট্রাক রাখার কোনো জায়গা না থাকায় বা আলাদা ট্রাকস্ট্যান্ড না থাকায় ট্রাকগুলো সড়কেই রাখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা পরিবহন মালিক সমিতির সম্পাদক আরিফ খান বলেন, জেলা সদরের সঙ্গে উপজেলাগুলোতে চলাচলকারী ট্রাক ও বাসস্ট্যান্ড নির্মাণের জন্য তাঁরা জেলা প্রশাসন এবং পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে বলেছেন। তবে এখনো কিছু হয়নি।
পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম খান বলেন, রাজুর বাজারে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছে বহু বছর আগেই। তবে ট্রাকস্ট্যান্ডের জন্য জায়গা পেলেই ট্রাকস্ট্যান্ড ও নির্মাণ করা হবে।
যত্রতত্র ট্রাক পার্কিংয়ের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে পৌর মেয়র বলেন, ‘নির্ধারিত জায়গায় বাস-ট্রাক না রাখা তাঁদের (চালকদের) অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের চলাচলের সুবিধা করে দিতে হবে।’
নেত্রকোনা সদরের সঙ্গে বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে সড়কের সংস্কার কাজ চলছে।
কিন্তু সড়কটির নেত্রকোনা পৌর এলাকার রাজুর বাজারে সরকারি জায়গা দখল করে বানানো হয়েছে অঘোষিত ট্রাকস্ট্যান্ড। সড়কের যত্রতত্র ট্রাক রাখায় সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। দিনের প্রায় ২৪ ঘণ্টা এই সড়ক দখল করে ট্রাকগুলো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
অন্যদিকে সড়কের ওপর অনেকক্ষণ ধরে বাস রেখেও যাত্রী ওঠানামা করা হয়। এর ফলে অন্যান্য যানবাহন এবং জনসাধারণের চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। দিন দিন এই দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্ধারিত ট্রাকস্ট্যান্ড না থাকায় ট্রাকচালকেরা রাস্তার ওপরেই পার্কিং করছেন। পাশাপাশি প্রশাসনের নজরদারির অভাবে এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সড়কের ওপরে ট্রাক পার্কিং করে যাচ্ছেন তাঁরা।
প্রতিদিন বাস, ট্রাক, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন এ সড়ক দিয়ে চলাচল করে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহন করা বিভিন্ন যানবাহনও চলাচল করে। এই সড়ক পথে নেত্রকোনা সদরের সঙ্গে হাওর উপজেলা মোহনগঞ্জ এবং ধর্মপাশা হয়ে লোকজন সুনামগঞ্জ এবং সিলেটে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া কলমাকান্দা উপজেলায় যেতে হলেও এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। এর ফলে সড়কটি এসব অঞ্চলের মানুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নেত্রকোনার রাজুর বাজারে বাসস্ট্যান্ড থাকলেও নেই কোনো ট্রাকস্ট্যান্ড। ফলে সড়ক দখল করে বেআইনিভাবে ট্রাকগুলো সড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। পাশাপাশি বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী না তুলে আইনের তোয়াক্কা না করেই সড়কে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করানো হয়। এসব কারণে সড়কটিতে অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।
জানতে চাইলে এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী লোকমান আহমেদ বলেন, সড়কের ওপর বাস ও ট্রাকগুলো দাঁড় করিয়ে রাখা এবং যাত্রী উঠানামা করানোর কারণে সাধারণের চলাচলেও সমস্যা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, রাজুর বাজার এলাকায় পৌরসভা নির্মিত একটি বাসস্ট্যান্ড থাকা সত্ত্বেও সড়কে বাস দাঁড় করিয়ে রেখে যাত্রী ওঠা-নামা করা হচ্ছে। তবে ট্রাক রাখার কোনো জায়গা না থাকায় বা আলাদা ট্রাকস্ট্যান্ড না থাকায় ট্রাকগুলো সড়কেই রাখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা পরিবহন মালিক সমিতির সম্পাদক আরিফ খান বলেন, জেলা সদরের সঙ্গে উপজেলাগুলোতে চলাচলকারী ট্রাক ও বাসস্ট্যান্ড নির্মাণের জন্য তাঁরা জেলা প্রশাসন এবং পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে বলেছেন। তবে এখনো কিছু হয়নি।
পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম খান বলেন, রাজুর বাজারে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছে বহু বছর আগেই। তবে ট্রাকস্ট্যান্ডের জন্য জায়গা পেলেই ট্রাকস্ট্যান্ড ও নির্মাণ করা হবে।
যত্রতত্র ট্রাক পার্কিংয়ের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে পৌর মেয়র বলেন, ‘নির্ধারিত জায়গায় বাস-ট্রাক না রাখা তাঁদের (চালকদের) অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের চলাচলের সুবিধা করে দিতে হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪