আনিছুর লাডলা, লালমনিরহাট
২০০৫ সালে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মদনপুরে নির্মিত হয় আবাসন। এরপর থেকে সেখানে ৭০টি পরিবার বসবাস করতে থাকে। কিন্তু সরকারি এসব ঘর সংস্কার না করায় কষ্টের জীবন কাটাচ্ছেন বাসিন্দারা।
জানা গেছে, মদনপুরে ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিন্নমূল পরিবারের জন্য ২০০৫ সালে আবাসন, আশ্রয়ণ ও গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। খাস জমির ওপর এসব ঘর নির্মাণ করে সুফলভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সুফলভোগীদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য বহুমুখী প্রকল্প হাতে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলেও কিছুদিন পরে তা আর আলোর মুখ দেখিনি।
মদনপুর আবাসন ঘুরে দেখা গেছে, সুবিধাভোগীদের স্বাবলম্বী করতে নানান প্রতিশ্রুতি দিয়ে আবাসনে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া হয়। পরে দুই শতাংশ জমি আর ঘর ছাড়া কিছুই মেলেনি ৭০টি ছিন্নমূল পরিবারের ভাগ্যে। দীর্ঘদিন আগে নির্মাণ করা এসব ঘর সংস্কার না করায় ছাউনি ফুটো হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টি হলেই ঘরের ভেতর পানি পড়ে। কেউ কেউ বৃষ্টি থেকে বাঁচতে টিনের ওপর পলিথিন দিয়ে রেখেছেন।
প্রতি ১০টি পরিবারের জন্য একটি টিউবওয়েল ও একটি টয়লেট নির্মাণ করা হলেও সংস্কারের অভাবে তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে কেউ কেউ পলিথিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে কাঁচা (খোলা) টয়লেট বানিয়ে তা ব্যবহার করছেন। ফলে তাঁদের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। সংস্কারের জন্য উপজেলা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি বলে দাবি বসবাসকারীদের।
মদনপুর আবাসনের ৬ নম্বর রুমের দুলাল মিয়া ঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁর ঘরের পুরো ছাউনি নষ্ট হয়েছে। ভিক্ষাবৃত্তির আয়ে পেটের ভাত জুটলেও ঘর সংস্কার করার টাকার অভাবে গত বর্ষায় আবাসন ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
মদনপুর আবাসনে বসবাসকারী শেফালী বেওয়া জানান, অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে অনাহারে অর্ধাহারে থাকলেও তিন ছেলের লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন। সন্তানদের লেখাপড়া ও পরিবারের খরচ জোগাতে হিমশিম খেতে হয়।
মদনপুর আবাসনের সভাপতি আনছার আলী জানান, আবাসন সংস্কার করতে অনেকবার উপজেলা প্রশাসনে যোগাযোগ করেছি। প্রতিশ্রুতি দিলেও সংস্কার হয়নি।
আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দিলশাদ জাহান বলেন, ‘মদনপুর আবাসনের সমস্যার কথা জানা নেই।’
২০০৫ সালে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মদনপুরে নির্মিত হয় আবাসন। এরপর থেকে সেখানে ৭০টি পরিবার বসবাস করতে থাকে। কিন্তু সরকারি এসব ঘর সংস্কার না করায় কষ্টের জীবন কাটাচ্ছেন বাসিন্দারা।
জানা গেছে, মদনপুরে ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিন্নমূল পরিবারের জন্য ২০০৫ সালে আবাসন, আশ্রয়ণ ও গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। খাস জমির ওপর এসব ঘর নির্মাণ করে সুফলভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সুফলভোগীদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য বহুমুখী প্রকল্প হাতে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলেও কিছুদিন পরে তা আর আলোর মুখ দেখিনি।
মদনপুর আবাসন ঘুরে দেখা গেছে, সুবিধাভোগীদের স্বাবলম্বী করতে নানান প্রতিশ্রুতি দিয়ে আবাসনে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া হয়। পরে দুই শতাংশ জমি আর ঘর ছাড়া কিছুই মেলেনি ৭০টি ছিন্নমূল পরিবারের ভাগ্যে। দীর্ঘদিন আগে নির্মাণ করা এসব ঘর সংস্কার না করায় ছাউনি ফুটো হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টি হলেই ঘরের ভেতর পানি পড়ে। কেউ কেউ বৃষ্টি থেকে বাঁচতে টিনের ওপর পলিথিন দিয়ে রেখেছেন।
প্রতি ১০টি পরিবারের জন্য একটি টিউবওয়েল ও একটি টয়লেট নির্মাণ করা হলেও সংস্কারের অভাবে তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে কেউ কেউ পলিথিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে কাঁচা (খোলা) টয়লেট বানিয়ে তা ব্যবহার করছেন। ফলে তাঁদের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। সংস্কারের জন্য উপজেলা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি বলে দাবি বসবাসকারীদের।
মদনপুর আবাসনের ৬ নম্বর রুমের দুলাল মিয়া ঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁর ঘরের পুরো ছাউনি নষ্ট হয়েছে। ভিক্ষাবৃত্তির আয়ে পেটের ভাত জুটলেও ঘর সংস্কার করার টাকার অভাবে গত বর্ষায় আবাসন ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
মদনপুর আবাসনে বসবাসকারী শেফালী বেওয়া জানান, অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে অনাহারে অর্ধাহারে থাকলেও তিন ছেলের লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন। সন্তানদের লেখাপড়া ও পরিবারের খরচ জোগাতে হিমশিম খেতে হয়।
মদনপুর আবাসনের সভাপতি আনছার আলী জানান, আবাসন সংস্কার করতে অনেকবার উপজেলা প্রশাসনে যোগাযোগ করেছি। প্রতিশ্রুতি দিলেও সংস্কার হয়নি।
আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দিলশাদ জাহান বলেন, ‘মদনপুর আবাসনের সমস্যার কথা জানা নেই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪