টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মধুপুর চ্যুতি বা ফল্টের তথ্য-উপাত্ত ও ভূকম্পন মাত্রা নিরূপণের লক্ষ্যে মধুপুরে স্থাপন করা হয় ‘সিসমোগ্রাফ মেশিন’। কিন্তু ২০০৭ সালে স্থাপন করা মেশিনটির হদিস মিলছে না। এতে ভূমিকম্পপ্রবণ মধুপুর গড় অঞ্চল ও আশপাশের এলাকাগুলোর তথ্য-উপাত্ত নিরূপণ সম্ভব হচ্ছে না।
দেশে সর্বশেষ গত সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে হওয়া ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল আসামের গোয়ালপাড়ায়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪। এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প হলেও আবহাওয়া অধিদপ্তর নির্দিষ্ট করে উৎপত্তিস্থল বলতে পারেনি। আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ শুধু জানিয়েছিলেন, ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে এর উৎপত্তিস্থল ছিল।
টাঙ্গাইল ডিস্ট্রিক্ট গেজেটিয়ারের তথ্য বলছে, ভূকম্পন এবং বিপর্যয়ে সৃষ্টি হওয়া মধুপুর গড় অঞ্চলের মৃত্তিকা স্তরায়ণ এখনো শেষ হয়নি। ২০০৯ সালে ইউএনডিপির গবেষণাপত্রে বলা হয়, মধুপুরের ফল্ট লাইন বা ফাটল রেখা অত্যন্ত বিপজ্জনক। মধুপুর গড় অঞ্চলে ৭ থেকে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার মতো ভূতাত্ত্বিক ফাটল রয়েছে।
টাঙ্গাইল আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘টাঙ্গাইলে ভূমিকম্প পরিমাপক কোনো যন্ত্র নেই। ঊর্ধ্বতনদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য আমরা জনসাধারণকে অবহিত করি।’
জানা গেছে, ২০০৭ সালে মধুপুর গড় অঞ্চলে সিসমোগ্রাফ মেশিন বসানো হয়েছিল। মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে একটি ভবনের ছাদে এবং আরেকটি কক্ষে এই মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, উত্তরের তিনতলার ছাদে সিসমোগ্রাফ মেশিনের একটি লৌহদণ্ড ও একটি বৃত্তাকার পাত্র আছে। এ ছাড়া ওই মেশিনের আর কোনো অস্তিত্ব নেই। হলরুমটির পেছনে সংরক্ষিত যন্ত্রপাতি কয়েক বছর আগে আগুনে নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সিএ বেলাল হোসেন।
টাঙ্গাইলের মধুপুর চ্যুতি বা ফল্টের তথ্য-উপাত্ত ও ভূকম্পন মাত্রা নিরূপণের লক্ষ্যে মধুপুরে স্থাপন করা হয় ‘সিসমোগ্রাফ মেশিন’। কিন্তু ২০০৭ সালে স্থাপন করা মেশিনটির হদিস মিলছে না। এতে ভূমিকম্পপ্রবণ মধুপুর গড় অঞ্চল ও আশপাশের এলাকাগুলোর তথ্য-উপাত্ত নিরূপণ সম্ভব হচ্ছে না।
দেশে সর্বশেষ গত সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে হওয়া ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল আসামের গোয়ালপাড়ায়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪। এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প হলেও আবহাওয়া অধিদপ্তর নির্দিষ্ট করে উৎপত্তিস্থল বলতে পারেনি। আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ শুধু জানিয়েছিলেন, ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে এর উৎপত্তিস্থল ছিল।
টাঙ্গাইল ডিস্ট্রিক্ট গেজেটিয়ারের তথ্য বলছে, ভূকম্পন এবং বিপর্যয়ে সৃষ্টি হওয়া মধুপুর গড় অঞ্চলের মৃত্তিকা স্তরায়ণ এখনো শেষ হয়নি। ২০০৯ সালে ইউএনডিপির গবেষণাপত্রে বলা হয়, মধুপুরের ফল্ট লাইন বা ফাটল রেখা অত্যন্ত বিপজ্জনক। মধুপুর গড় অঞ্চলে ৭ থেকে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার মতো ভূতাত্ত্বিক ফাটল রয়েছে।
টাঙ্গাইল আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘টাঙ্গাইলে ভূমিকম্প পরিমাপক কোনো যন্ত্র নেই। ঊর্ধ্বতনদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য আমরা জনসাধারণকে অবহিত করি।’
জানা গেছে, ২০০৭ সালে মধুপুর গড় অঞ্চলে সিসমোগ্রাফ মেশিন বসানো হয়েছিল। মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে একটি ভবনের ছাদে এবং আরেকটি কক্ষে এই মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, উত্তরের তিনতলার ছাদে সিসমোগ্রাফ মেশিনের একটি লৌহদণ্ড ও একটি বৃত্তাকার পাত্র আছে। এ ছাড়া ওই মেশিনের আর কোনো অস্তিত্ব নেই। হলরুমটির পেছনে সংরক্ষিত যন্ত্রপাতি কয়েক বছর আগে আগুনে নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সিএ বেলাল হোসেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪