প্রশ্ন: মায়ামিতে আসার পর থেকে আপনাকে দেখছি। আপনার সব ম্যাচও দেখেছি। আপনাকে খুব হাসিখুশি ও প্রশান্ত দেখাচ্ছে। কেন ইন্টার মায়ামিকে বেছে নিলেন?
লিওনেল মেসি: সত্যি হলো, আমি এমনটাই খুঁজছিলাম। খেলাটাকে নিজে আরেকবার উপভোগ করতে, যা আমি পুরো ক্যারিয়ারে করেছি। এখানে আমাদের মুহূর্তগুলো খুব উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: আপনার মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ারও কথা ছিল। সমর্থকেরা হয়তো সেই সিদ্ধান্তে খুশি হতো না। তবে আপনি এখানে এসেছেন এবং দেখছেন, সমর্থকেরা আপনার জন্য প্রতিদিন অপেক্ষা করছে। আপনি মায়ামির যেখানেই যাচ্ছেন ভক্তরা আপনাকে সমর্থন জানাচ্ছে...
মেসি: প্যারিসে আমি যেতে চাইনি। বার্সেলোনা ছাড়তে হবে, এমনটাও চাইনি। শহর ও খেলোয়াড়ি দিক থেকেই সেটি অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু এখন যা ঘটছে, তা সম্পূর্ণ বিপরীত। দুই বছর কঠিন সময় কাটানোর পর এখন বুঝতে পারছি, আমাদের জন্য সময়টা কত কঠিন ছিল। এখানে মাঠের পারফরম্যান্সের কারণেই যে সময় ভালো যাচ্ছে, তা নয়। এখানে আমার পরিবার নিয়ে যেভাবে সময় কাটাচ্ছি, আমরা খুশি। সত্যি বলতে, এই মুহূর্ত উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: সকার নিয়ে বললে, আপনি ইতিমধ্যে পাঁচটি এমএলএস দলের বিপক্ষে খেলেছেন। আপনার নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে ইন্টার মায়ামিতে আপনার ভবিষ্যৎ কী?
মেসি: গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সকার অনেক উন্নত হয়েছে। বিশ্বকাপেও তাদের দুর্দান্ত দল ছিল, খুবই প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই লিগস কাপও সেটি প্রমাণ করেছে। এটা এমন এক প্রতিযোগিতা, যেখানে সবাই জিততে পারে। ঘরোয়া দল শক্ত হলেও বাইরে ম্যাচ জেতা কঠিন। প্রথম ম্যাচ থেকে সেটা আমি একটু একটু করে জানছি।
প্রশ্ন: এমএলএস কি ইউরোপিয়ান লিগের উচ্চতায় উঠতে পারবে? আপনার মতামত কী।
মেসি: আমার মনে হয় সে সুযোগ আছে। এটা নির্ভর করছে লিগের ওপর। বেড়ে ওঠার জন্য এটিই আদর্শ মুহূর্ত। এই দেশে সামনে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হতে যাচ্ছে (২০২৪ কোপা আমেরিকা ও ২০২৬ বিশ্বকাপ)।
প্রশ্ন: মায়ামিকে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠতে সাহায্য করলেন। আপনি এখানে এসেছেন বিশ্বকাপ জিতে। ব্যালন ডি’অর, লিগ আ জিতেছেন। আজ (গত পরশু) শোনা গেল আপনি উয়েফা বর্ষসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকাতেও আছেন। ব্যালন ডি’অর দেওয়া হবে অক্টোবরে। অষ্টমবারের মতো এই পুরস্কার জেতার সম্ভাবনা নিয়ে আপনি কী ভাবেন?
মেসি: স্বীকৃতির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার। কিন্তু এটা নিয়ে আর ভাবছি না। দল হিসেবে ট্রফি জেতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সৌভাগ্যবান যে ক্যারিয়ারে এমন ট্রফি অনেক জিতেছি। শুধু বিশ্বকাপ না পাওয়ার অপূর্ণতা ছিল। তাই এখন আর এই ট্রফি নিয়ে খুব বেশি ভাবছি না। বিশ্বকাপ জয়ই গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং সেসব উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: ম্যাচ শেষে কোন খেলোয়াড়ের সঙ্গে জার্সি অদলবদল করবেন, সেই সিদ্ধান্ত কীভাবে নেন? এটা কি সত্য, আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়েরা অগ্রাধিকার পায়? আর আপনার সংগৃহীত জার্সিগুলো দিয়ে কী করেন?
মেসি: আমি সাধারণত পাশে যে থাকে তার সঙ্গেই জার্সি বিনিময় করি। আমার এমন দলের বিপক্ষে খেলার সুযোগ হয়েছে, যেখানে আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়ও ছিল। তাদের সঙ্গে জার্সি যেমন অদলবদল করেছি, তেমনি ইউরোপের খেলোয়াড়দের সঙ্গেও, যাদের আমি আগে থেকেই চিনতাম। বন্ধু বা পরিচিত খেলোয়াড়দের সঙ্গে জার্সি বিনিময় সত্যিই সব সময় আনন্দের।
আমার পাওয়া সব জার্সি বার্সেলোনার বাড়িতে রেখেছি, যেখানে আমার ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্মৃতিচিহ্নও রয়েছে।
প্রশ্ন: মার্ভেল-থিমের (মার্ভেল সিরিজের সিনেমা থর, ব্ল্যাক প্যান্থার ও স্পাইডারম্যান) গোল উদ্যাপনের কারণ কী? (পার্শ্বটীকা: গত জুনের শেষদিকে মার্ভেল, এমএলএস ও অ্যাডিডাসের মধ্যে একটি চুক্তি হয়)।
মেসি: আমার তিন সন্তান এখনো ছুটিতে, এখানে এখনো তারা স্কুল শুরু করেনি। তাই প্রতি রাতে আমরা মার্ভেল সুপার হিরো মুভিগুলো দেখি। তারাই আমাকে এই আইডিয়া দিয়েছে এবং বলেছে, যখন আমার ম্যাচ থাকবে এবং গোল করব, মার্ভেল সুপারহিরোর মতো যেন উদ্যাপন করি। এভাবে শুরু এবং এই উদ্যাপন চলছেই। প্রতিবার যখন আমরা নতুন মুভি দেখি, আমরা ওভাবেই গোল উদ্যাপনের অনুশীলন করি। তবে শুধু এসব তাদের জন্য করেছি হোম ম্যাচে, যখন ছেলেরা এখানে আমার কাছে থাকে। যখন আমি তাদের স্ট্যান্ডে দেখি, গোল করলে এই উদ্যাপন করি।
প্রশ্ন: মায়ামিতে আসার পর থেকে আপনাকে দেখছি। আপনার সব ম্যাচও দেখেছি। আপনাকে খুব হাসিখুশি ও প্রশান্ত দেখাচ্ছে। কেন ইন্টার মায়ামিকে বেছে নিলেন?
লিওনেল মেসি: সত্যি হলো, আমি এমনটাই খুঁজছিলাম। খেলাটাকে নিজে আরেকবার উপভোগ করতে, যা আমি পুরো ক্যারিয়ারে করেছি। এখানে আমাদের মুহূর্তগুলো খুব উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: আপনার মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ারও কথা ছিল। সমর্থকেরা হয়তো সেই সিদ্ধান্তে খুশি হতো না। তবে আপনি এখানে এসেছেন এবং দেখছেন, সমর্থকেরা আপনার জন্য প্রতিদিন অপেক্ষা করছে। আপনি মায়ামির যেখানেই যাচ্ছেন ভক্তরা আপনাকে সমর্থন জানাচ্ছে...
মেসি: প্যারিসে আমি যেতে চাইনি। বার্সেলোনা ছাড়তে হবে, এমনটাও চাইনি। শহর ও খেলোয়াড়ি দিক থেকেই সেটি অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু এখন যা ঘটছে, তা সম্পূর্ণ বিপরীত। দুই বছর কঠিন সময় কাটানোর পর এখন বুঝতে পারছি, আমাদের জন্য সময়টা কত কঠিন ছিল। এখানে মাঠের পারফরম্যান্সের কারণেই যে সময় ভালো যাচ্ছে, তা নয়। এখানে আমার পরিবার নিয়ে যেভাবে সময় কাটাচ্ছি, আমরা খুশি। সত্যি বলতে, এই মুহূর্ত উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: সকার নিয়ে বললে, আপনি ইতিমধ্যে পাঁচটি এমএলএস দলের বিপক্ষে খেলেছেন। আপনার নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে ইন্টার মায়ামিতে আপনার ভবিষ্যৎ কী?
মেসি: গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সকার অনেক উন্নত হয়েছে। বিশ্বকাপেও তাদের দুর্দান্ত দল ছিল, খুবই প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই লিগস কাপও সেটি প্রমাণ করেছে। এটা এমন এক প্রতিযোগিতা, যেখানে সবাই জিততে পারে। ঘরোয়া দল শক্ত হলেও বাইরে ম্যাচ জেতা কঠিন। প্রথম ম্যাচ থেকে সেটা আমি একটু একটু করে জানছি।
প্রশ্ন: এমএলএস কি ইউরোপিয়ান লিগের উচ্চতায় উঠতে পারবে? আপনার মতামত কী।
মেসি: আমার মনে হয় সে সুযোগ আছে। এটা নির্ভর করছে লিগের ওপর। বেড়ে ওঠার জন্য এটিই আদর্শ মুহূর্ত। এই দেশে সামনে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হতে যাচ্ছে (২০২৪ কোপা আমেরিকা ও ২০২৬ বিশ্বকাপ)।
প্রশ্ন: মায়ামিকে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠতে সাহায্য করলেন। আপনি এখানে এসেছেন বিশ্বকাপ জিতে। ব্যালন ডি’অর, লিগ আ জিতেছেন। আজ (গত পরশু) শোনা গেল আপনি উয়েফা বর্ষসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকাতেও আছেন। ব্যালন ডি’অর দেওয়া হবে অক্টোবরে। অষ্টমবারের মতো এই পুরস্কার জেতার সম্ভাবনা নিয়ে আপনি কী ভাবেন?
মেসি: স্বীকৃতির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার। কিন্তু এটা নিয়ে আর ভাবছি না। দল হিসেবে ট্রফি জেতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সৌভাগ্যবান যে ক্যারিয়ারে এমন ট্রফি অনেক জিতেছি। শুধু বিশ্বকাপ না পাওয়ার অপূর্ণতা ছিল। তাই এখন আর এই ট্রফি নিয়ে খুব বেশি ভাবছি না। বিশ্বকাপ জয়ই গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং সেসব উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: ম্যাচ শেষে কোন খেলোয়াড়ের সঙ্গে জার্সি অদলবদল করবেন, সেই সিদ্ধান্ত কীভাবে নেন? এটা কি সত্য, আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়েরা অগ্রাধিকার পায়? আর আপনার সংগৃহীত জার্সিগুলো দিয়ে কী করেন?
মেসি: আমি সাধারণত পাশে যে থাকে তার সঙ্গেই জার্সি বিনিময় করি। আমার এমন দলের বিপক্ষে খেলার সুযোগ হয়েছে, যেখানে আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়ও ছিল। তাদের সঙ্গে জার্সি যেমন অদলবদল করেছি, তেমনি ইউরোপের খেলোয়াড়দের সঙ্গেও, যাদের আমি আগে থেকেই চিনতাম। বন্ধু বা পরিচিত খেলোয়াড়দের সঙ্গে জার্সি বিনিময় সত্যিই সব সময় আনন্দের।
আমার পাওয়া সব জার্সি বার্সেলোনার বাড়িতে রেখেছি, যেখানে আমার ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্মৃতিচিহ্নও রয়েছে।
প্রশ্ন: মার্ভেল-থিমের (মার্ভেল সিরিজের সিনেমা থর, ব্ল্যাক প্যান্থার ও স্পাইডারম্যান) গোল উদ্যাপনের কারণ কী? (পার্শ্বটীকা: গত জুনের শেষদিকে মার্ভেল, এমএলএস ও অ্যাডিডাসের মধ্যে একটি চুক্তি হয়)।
মেসি: আমার তিন সন্তান এখনো ছুটিতে, এখানে এখনো তারা স্কুল শুরু করেনি। তাই প্রতি রাতে আমরা মার্ভেল সুপার হিরো মুভিগুলো দেখি। তারাই আমাকে এই আইডিয়া দিয়েছে এবং বলেছে, যখন আমার ম্যাচ থাকবে এবং গোল করব, মার্ভেল সুপারহিরোর মতো যেন উদ্যাপন করি। এভাবে শুরু এবং এই উদ্যাপন চলছেই। প্রতিবার যখন আমরা নতুন মুভি দেখি, আমরা ওভাবেই গোল উদ্যাপনের অনুশীলন করি। তবে শুধু এসব তাদের জন্য করেছি হোম ম্যাচে, যখন ছেলেরা এখানে আমার কাছে থাকে। যখন আমি তাদের স্ট্যান্ডে দেখি, গোল করলে এই উদ্যাপন করি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪