রেজা করিম, ঢাকা
প্রায় ১০ বছর ধরে সরকারের সঙ্গে জাতীয় পার্টির যে সম্পর্ক, সেখানে কেমন যেন হঠাৎ করে দলটির কথাবার্তা একটু বেসুরো ঠেকছে। দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ নীতিনির্ধারকেরা হরহামেশাই সরকারের বিরুদ্ধে গরম-গরম কথা বলছেন। সংসদে বা সংসদের বাইরে এমন বিরোধিতা আগে তেমন দেখা যায়নি।
তবে কি রাজনীতির হাওয়া বদল? বদলাতে শুরু করেছে দল-জোটের হিসাব-নিকাশ? এমন আরও অনেক প্রশ্নে জমে উঠেছে আলোচনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় পার্টির নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে। সে জন্যই দলটির নেতারা আগামী ভোটে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা বলছেন। তবে সেসব চূড়ান্ত কিছু নয়। পুরোনো সেই এক নীতিতেই আগাচ্ছে দলটি, ‘রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই’।
তারপরও প্রকাশ্যে গরম-গরম কথা বলার পেছনে ভিন্ন পরিকল্পনা আছে জানিয়ে সূত্রগুলো বলছে, সময় ও পরিস্থিতির আলোকে ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে ত্রিমুখী চিন্তা করে রেখেছে জাপা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বর্তমানে গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে দলটি। এই পর্যবেক্ষণ শেষ পর্যন্ত অব্যাহত রেখেই সময় ও সুযোগ বুঝে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায় তারা। যখন যে পরিস্থিতি আসবে, সেই পরিস্থিতিকে গুরুত্ব দিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রথমত, সরকার বেকায়দায় পড়লে বিএনপি যদি সামনে থাকে, সে ক্ষেত্রে বিএনপির সঙ্গে থাকবে জাতীয় পার্টি। বিএনপির সঙ্গে জোট করে হোক অথবা অন্যভাবে হোক, একটা বোঝাপড়া করবে তারা।
দ্বিতীয়ত, প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করলেও তাদের নিয়ে অন্য পরিকল্পনাও আছে জাপার। পরিস্থিতি আওয়ামী লীগের অনুকূলে গেলে সে ক্ষেত্রে আবারও চেনা বৃত্তেই দেখা যেতে পারে দলটিকে। সব চাপ মোকাবিলা করে ক্ষমতাসীনেরা যদি টিকে যায়, আবারও সফল নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে যায়, তখন আগের মতো আবারও তাদের হাত ধরেই সংসদে যাবে তারা। দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে দেনদরবারের জন্য এ সময় ব্যবহার করার পরিকল্পনা আছে। আর সে রকম পরিস্থিতিতে ঘরোয়া কোন্দল মিটিয়ে রওশনপন্থীদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে নজর দেওয়া হবে। অন্যথায় ঘরোয়া দ্বন্দ্ব নিরসনের উদ্যোগ নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই বলে জানা গেছে।
তৃতীয়ত, বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ—দুটির একটিও না হয়ে যদি তৃতীয় শক্তির আবির্ভাবের সুযোগ সৃষ্টি হয়, সেই সুযোগও কাজে লাগাতে চায় জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে কূটনীতিকদের সঙ্গে আলাপও আছে বলে দাবি সূত্রটির। যদিও এসব বিষয়ে দায়িত্বশীলেরা সরাসরি মুখ খুলতে চান না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বললেন, রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখনকার রাজনীতির বড় নীতি। কোন পথে গেলাম, সেটা বড় নয়; আসলটা হচ্ছে—জয়লাভ করা। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রওশনপন্থীরা অবশ্য মনে করছেন, জি এম কাদের ও তাঁর অনুসারীরা শেষমেশ আওয়ামী লীগের কাছেই ভিড়বে। এ ছাড়া তাঁদের যাওয়ার আর কোনো পথ নেই বলেও মনে করছেন তাঁরা।
এদিকে জাতীয় পার্টির সরকারবিরোধী ভূমিকা নিয়ে কথা বলছেন আওয়ামী লীগের নেতারাও। নিজেদের রক্ষা করার কৌশল হিসেবে জাতীয় পার্টি এখন সরকারের সমালোচনা করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল রোববার পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘তারা (জাতীয় পার্টি) নিজেরাই বলে, সরকারের দালাল হয়ে গেছে। তারা সেই অপবাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চায়, এ জন্য সমালোচনা করেছে।’
জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু অবশ্য বলছেন, ভবিষ্যতে জাপার ভূমিকা কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে। জাপা কত দিন এমন অনড় অবস্থানে থাকবে, জানতে চাইলে গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় এটা বুঝতে পারবেন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো তিন শ-তেই (৩০০ আসন) আছি। আমরা কারও সঙ্গে জোট করারও চিন্তা করছি না। এককভাবে এগিয়ে যেতে চাই।’ এ মুহূর্তে বিকল্প আর কোনো চিন্তা নেই বলেও তাঁর দাবি।
চুন্নু এ-ও বলছেন, ‘আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দেশের মানুষ আরেকটি দলকে প্রত্যাশা করে, যা জাতীয় পার্টি হতে পারে। সেই সুযোগটা আমরা নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
জাপার বর্তমান ভূমিকা আগামী দিনে কী রূপ পাবে, সে নিয়ে উপসংহার না টানলেও আগামীতেও দলটিকে অতীতের ভূমিকায় দেখা যাবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অবস্থান কী হবে, এর ওপর নির্ভর করে জাপা ক্ষমতাসীনদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আবার বিএনপির অবস্থা ভালো দেখলে সেদিকেও তারা ঝুঁকে যেতে পারে। আমার ধারণা, কারা সরকার গঠন করছে, এটা বিবেচনায় নিয়েই জাতীয় পার্টি সিদ্ধান্ত নেবে।’
প্রায় ১০ বছর ধরে সরকারের সঙ্গে জাতীয় পার্টির যে সম্পর্ক, সেখানে কেমন যেন হঠাৎ করে দলটির কথাবার্তা একটু বেসুরো ঠেকছে। দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ নীতিনির্ধারকেরা হরহামেশাই সরকারের বিরুদ্ধে গরম-গরম কথা বলছেন। সংসদে বা সংসদের বাইরে এমন বিরোধিতা আগে তেমন দেখা যায়নি।
তবে কি রাজনীতির হাওয়া বদল? বদলাতে শুরু করেছে দল-জোটের হিসাব-নিকাশ? এমন আরও অনেক প্রশ্নে জমে উঠেছে আলোচনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় পার্টির নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে। সে জন্যই দলটির নেতারা আগামী ভোটে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা বলছেন। তবে সেসব চূড়ান্ত কিছু নয়। পুরোনো সেই এক নীতিতেই আগাচ্ছে দলটি, ‘রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই’।
তারপরও প্রকাশ্যে গরম-গরম কথা বলার পেছনে ভিন্ন পরিকল্পনা আছে জানিয়ে সূত্রগুলো বলছে, সময় ও পরিস্থিতির আলোকে ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে ত্রিমুখী চিন্তা করে রেখেছে জাপা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বর্তমানে গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে দলটি। এই পর্যবেক্ষণ শেষ পর্যন্ত অব্যাহত রেখেই সময় ও সুযোগ বুঝে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায় তারা। যখন যে পরিস্থিতি আসবে, সেই পরিস্থিতিকে গুরুত্ব দিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রথমত, সরকার বেকায়দায় পড়লে বিএনপি যদি সামনে থাকে, সে ক্ষেত্রে বিএনপির সঙ্গে থাকবে জাতীয় পার্টি। বিএনপির সঙ্গে জোট করে হোক অথবা অন্যভাবে হোক, একটা বোঝাপড়া করবে তারা।
দ্বিতীয়ত, প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করলেও তাদের নিয়ে অন্য পরিকল্পনাও আছে জাপার। পরিস্থিতি আওয়ামী লীগের অনুকূলে গেলে সে ক্ষেত্রে আবারও চেনা বৃত্তেই দেখা যেতে পারে দলটিকে। সব চাপ মোকাবিলা করে ক্ষমতাসীনেরা যদি টিকে যায়, আবারও সফল নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে যায়, তখন আগের মতো আবারও তাদের হাত ধরেই সংসদে যাবে তারা। দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে দেনদরবারের জন্য এ সময় ব্যবহার করার পরিকল্পনা আছে। আর সে রকম পরিস্থিতিতে ঘরোয়া কোন্দল মিটিয়ে রওশনপন্থীদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে নজর দেওয়া হবে। অন্যথায় ঘরোয়া দ্বন্দ্ব নিরসনের উদ্যোগ নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই বলে জানা গেছে।
তৃতীয়ত, বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ—দুটির একটিও না হয়ে যদি তৃতীয় শক্তির আবির্ভাবের সুযোগ সৃষ্টি হয়, সেই সুযোগও কাজে লাগাতে চায় জাতীয় পার্টি। এ বিষয়ে কূটনীতিকদের সঙ্গে আলাপও আছে বলে দাবি সূত্রটির। যদিও এসব বিষয়ে দায়িত্বশীলেরা সরাসরি মুখ খুলতে চান না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বললেন, রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখনকার রাজনীতির বড় নীতি। কোন পথে গেলাম, সেটা বড় নয়; আসলটা হচ্ছে—জয়লাভ করা। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রওশনপন্থীরা অবশ্য মনে করছেন, জি এম কাদের ও তাঁর অনুসারীরা শেষমেশ আওয়ামী লীগের কাছেই ভিড়বে। এ ছাড়া তাঁদের যাওয়ার আর কোনো পথ নেই বলেও মনে করছেন তাঁরা।
এদিকে জাতীয় পার্টির সরকারবিরোধী ভূমিকা নিয়ে কথা বলছেন আওয়ামী লীগের নেতারাও। নিজেদের রক্ষা করার কৌশল হিসেবে জাতীয় পার্টি এখন সরকারের সমালোচনা করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল রোববার পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘তারা (জাতীয় পার্টি) নিজেরাই বলে, সরকারের দালাল হয়ে গেছে। তারা সেই অপবাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চায়, এ জন্য সমালোচনা করেছে।’
জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু অবশ্য বলছেন, ভবিষ্যতে জাপার ভূমিকা কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে। জাপা কত দিন এমন অনড় অবস্থানে থাকবে, জানতে চাইলে গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় এটা বুঝতে পারবেন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো তিন শ-তেই (৩০০ আসন) আছি। আমরা কারও সঙ্গে জোট করারও চিন্তা করছি না। এককভাবে এগিয়ে যেতে চাই।’ এ মুহূর্তে বিকল্প আর কোনো চিন্তা নেই বলেও তাঁর দাবি।
চুন্নু এ-ও বলছেন, ‘আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দেশের মানুষ আরেকটি দলকে প্রত্যাশা করে, যা জাতীয় পার্টি হতে পারে। সেই সুযোগটা আমরা নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
জাপার বর্তমান ভূমিকা আগামী দিনে কী রূপ পাবে, সে নিয়ে উপসংহার না টানলেও আগামীতেও দলটিকে অতীতের ভূমিকায় দেখা যাবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অবস্থান কী হবে, এর ওপর নির্ভর করে জাপা ক্ষমতাসীনদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আবার বিএনপির অবস্থা ভালো দেখলে সেদিকেও তারা ঝুঁকে যেতে পারে। আমার ধারণা, কারা সরকার গঠন করছে, এটা বিবেচনায় নিয়েই জাতীয় পার্টি সিদ্ধান্ত নেবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪