বাপ্পী শাহরিয়ার, চকরিয়া (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার দুটি ইউনিয়নে জলকপাট (স্লুইসগেট) দিয়ে মাতামুহুরী নদী থেকে শাখা খালে লোনাপানি ঢোকানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে উপকূলীয় সাতটি ইউনিয়নের ১০ হাজার ২২০ হেক্টর জমির সবজিখেত নিয়ে কৃষকেরা চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চকরিয়ার বদরখালী ইউনিয়নের নতুন ঘোনা ও ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের গান্ধীপাড়ায় থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দুটি জলকপাট দিয়ে ঘেরে লোনাপানি এনে মাছ চাষ করছেন কিছু প্রভাবশালী। এক সপ্তাহ ধরে এসব জলকপাট দিয়ে লোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ না করলে উপজেলার উপকূলীয় বদরখালী, ঢেমুশিয়া, পশ্চিম বড়ভেওলা, পূর্ব বড়ভেওলা, বিএমচর, কোনাখালী ও সাহারবিলের কিছু অংশে ফসলহানির আশঙ্কা কৃষকদের। জলকপাটের আশপাশে থাকা খেতের রবিশস্য ও শীতকালীন সবজি লোনাপানিতে ডুবে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা।
এসব এলাকার কৃষকেরা মৌখিক ও লিখিতভাবে উপজেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগ ও পাউবোর কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানিয়েছেন। একাধিকবার প্রশাসন, কৃষি বিভাগ ও পুলিশ গিয়ে লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ করেছে। তবে আবারও রাতের আঁধারে চলছে এই লোনাপানি তোলার কর্মযজ্ঞ।
গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, বদরখালী নতুন ঘোনা এলাকায় ৮ নম্বর ও ঢেমুশিয়া গান্ধীপাড়ায় পাউবোর ৭ নম্বর জলকপাটের অবস্থান। মাতামুহুরী নদী থেকে বদরখালী নতুন ঘোনার জলকপাট দিয়ে লোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে। এ ছাড়া ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর জলকপাট দিয়েও পানি ঢোকানো হচ্ছে চিংড়িঘেরে।
ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মঈন উদ্দীন আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘ঢেমুশিয়ার গান্ধীপাড়ায় পাউবোর জলকপাট দিয়ে একটি চক্র কপাট ফেলে লোনাপানি ঢোকাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে কৃষকেরা চরমভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।’
পাউবোর বদরখালীর পওর শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী জামাল মুর্শিদ বলেন, ‘মূলত একাধিক জলকপাটের বেশ কিছু কপাট অকেজো হয়ে পড়েছে। সেগুলো সংস্কার করা হচ্ছে। যারা রাতে কপাট খুলে লোনাপানি ঢোকাচ্ছে, তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম বলেন, ‘বদরখালী ও ঢেমুশিয়ায় জলকপাট খুলে লোনাপানি ঢোকানোর খবর পেয়ে বন্ধ করা হয়েছিল। এখন যদি আবারও ঢোকানো হয়, তা বন্ধ করা হবে।’
ইউএনও মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘গত রোববার রাতে পুলিশ পাঠিয়ে লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ করা হয়। যদি আবারও লোনাপানি ঢোকানো হয়, তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার দুটি ইউনিয়নে জলকপাট (স্লুইসগেট) দিয়ে মাতামুহুরী নদী থেকে শাখা খালে লোনাপানি ঢোকানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে উপকূলীয় সাতটি ইউনিয়নের ১০ হাজার ২২০ হেক্টর জমির সবজিখেত নিয়ে কৃষকেরা চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চকরিয়ার বদরখালী ইউনিয়নের নতুন ঘোনা ও ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের গান্ধীপাড়ায় থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দুটি জলকপাট দিয়ে ঘেরে লোনাপানি এনে মাছ চাষ করছেন কিছু প্রভাবশালী। এক সপ্তাহ ধরে এসব জলকপাট দিয়ে লোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ না করলে উপজেলার উপকূলীয় বদরখালী, ঢেমুশিয়া, পশ্চিম বড়ভেওলা, পূর্ব বড়ভেওলা, বিএমচর, কোনাখালী ও সাহারবিলের কিছু অংশে ফসলহানির আশঙ্কা কৃষকদের। জলকপাটের আশপাশে থাকা খেতের রবিশস্য ও শীতকালীন সবজি লোনাপানিতে ডুবে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা।
এসব এলাকার কৃষকেরা মৌখিক ও লিখিতভাবে উপজেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগ ও পাউবোর কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানিয়েছেন। একাধিকবার প্রশাসন, কৃষি বিভাগ ও পুলিশ গিয়ে লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ করেছে। তবে আবারও রাতের আঁধারে চলছে এই লোনাপানি তোলার কর্মযজ্ঞ।
গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, বদরখালী নতুন ঘোনা এলাকায় ৮ নম্বর ও ঢেমুশিয়া গান্ধীপাড়ায় পাউবোর ৭ নম্বর জলকপাটের অবস্থান। মাতামুহুরী নদী থেকে বদরখালী নতুন ঘোনার জলকপাট দিয়ে লোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে। এ ছাড়া ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর জলকপাট দিয়েও পানি ঢোকানো হচ্ছে চিংড়িঘেরে।
ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মঈন উদ্দীন আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘ঢেমুশিয়ার গান্ধীপাড়ায় পাউবোর জলকপাট দিয়ে একটি চক্র কপাট ফেলে লোনাপানি ঢোকাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে কৃষকেরা চরমভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।’
পাউবোর বদরখালীর পওর শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী জামাল মুর্শিদ বলেন, ‘মূলত একাধিক জলকপাটের বেশ কিছু কপাট অকেজো হয়ে পড়েছে। সেগুলো সংস্কার করা হচ্ছে। যারা রাতে কপাট খুলে লোনাপানি ঢোকাচ্ছে, তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম বলেন, ‘বদরখালী ও ঢেমুশিয়ায় জলকপাট খুলে লোনাপানি ঢোকানোর খবর পেয়ে বন্ধ করা হয়েছিল। এখন যদি আবারও ঢোকানো হয়, তা বন্ধ করা হবে।’
ইউএনও মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘গত রোববার রাতে পুলিশ পাঠিয়ে লোনাপানি ঢোকানো বন্ধ করা হয়। যদি আবারও লোনাপানি ঢোকানো হয়, তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪