তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
করোনা সংক্রমণের কারণে বিভিন্ন সময় দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকলেও বর্তমানে একেবারেই স্বাভাবিক। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচলকারী ট্রেনগুলো চালু করতে চায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ জন্য মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করার বিষয়ে ভারতীয় রেলওয়েকে চিঠিও দিয়েছে।
রেলসূত্র জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেন চালু করার বিষয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতামত চেয়েছে। করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে দুই দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর বন্ধ আছে এই সেবা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘ভারতীয় রেলওয়েকে আমরা চিঠি দিয়েছি, তবে সেই চিঠির উত্তর এখনো পাইনি। ভারতের তরফ থেকে ট্রেন চালানোর সম্মতি পাওয়া গেলে, আন্তর্দেশীয় ট্রেন চালানোর জন্য আমাদের প্রস্তুতি শুরু করব।’
কম খরচে ভারতে যাওয়ার জন্য ট্রেনসেবা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। বাংলাদেশ থেকে ভারতে চিকিৎসা ও ঘুরতে যাওয়ার জন্য অনেকে ট্রেন ব্যবহার করতেন। বর্তমানে দুই দেশের বিমান পরিবহন চালু রয়েছে।
গত ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়েছিল। যা ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে বাংলাদেশের দর্শনা বর্ডার হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে পাঁচ দিন চলাচল করত। আর বন্ধন এক্সপ্রেস ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়। ট্রেনটি খুলনা থেকে বেনাপোল সীমান্ত হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে দুই দিন চলাচল করত।
এই দুই আন্তর্দেশীয় ট্রেনের সঙ্গে মিতালি এক্সপ্রেস নামের আরও একটি ট্রেন যুক্ত হয়েছে। গত বছরের ২৭ মার্চ এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। উদ্বোধন হলেও করোনার কারণে ভ্রমণ ভিসা বন্ধ থাকায় ট্রেনটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়নি। ট্রেনটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি সীমান্ত হয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত চলাচল করার কথা রয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির কারণে বর্তমানে ভারতের ভ্রমণ ভিসা দেওয়া বন্ধ রয়েছে। তবে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য মেডিকেল, বিজনেস ভিসা দেওয়া হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই উড়োজাহাজে করে যেতে হচ্ছে। ভারতের ভ্রমণ ভিসা কবে থেকে চালু হবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারত সফরে গিয়েছিলেন। সফরকালে ২৪ ফেব্রুয়ারি দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছিলেন। সেখানে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব নিজ দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে করোনা পরিস্থিতি দুই দেশে স্বাভাবিক হয়ে আসছে। এ পরিস্থিতিতে সড়ক ও রেলপথের সেবা আবারও চালু করার বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
করোনা সংক্রমণের কারণে বিভিন্ন সময় দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকলেও বর্তমানে একেবারেই স্বাভাবিক। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচলকারী ট্রেনগুলো চালু করতে চায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ জন্য মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করার বিষয়ে ভারতীয় রেলওয়েকে চিঠিও দিয়েছে।
রেলসূত্র জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেন চালু করার বিষয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতামত চেয়েছে। করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে দুই দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর বন্ধ আছে এই সেবা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘ভারতীয় রেলওয়েকে আমরা চিঠি দিয়েছি, তবে সেই চিঠির উত্তর এখনো পাইনি। ভারতের তরফ থেকে ট্রেন চালানোর সম্মতি পাওয়া গেলে, আন্তর্দেশীয় ট্রেন চালানোর জন্য আমাদের প্রস্তুতি শুরু করব।’
কম খরচে ভারতে যাওয়ার জন্য ট্রেনসেবা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। বাংলাদেশ থেকে ভারতে চিকিৎসা ও ঘুরতে যাওয়ার জন্য অনেকে ট্রেন ব্যবহার করতেন। বর্তমানে দুই দেশের বিমান পরিবহন চালু রয়েছে।
গত ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়েছিল। যা ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে বাংলাদেশের দর্শনা বর্ডার হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে পাঁচ দিন চলাচল করত। আর বন্ধন এক্সপ্রেস ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়। ট্রেনটি খুলনা থেকে বেনাপোল সীমান্ত হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে দুই দিন চলাচল করত।
এই দুই আন্তর্দেশীয় ট্রেনের সঙ্গে মিতালি এক্সপ্রেস নামের আরও একটি ট্রেন যুক্ত হয়েছে। গত বছরের ২৭ মার্চ এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। উদ্বোধন হলেও করোনার কারণে ভ্রমণ ভিসা বন্ধ থাকায় ট্রেনটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়নি। ট্রেনটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি সীমান্ত হয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত চলাচল করার কথা রয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির কারণে বর্তমানে ভারতের ভ্রমণ ভিসা দেওয়া বন্ধ রয়েছে। তবে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য মেডিকেল, বিজনেস ভিসা দেওয়া হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই উড়োজাহাজে করে যেতে হচ্ছে। ভারতের ভ্রমণ ভিসা কবে থেকে চালু হবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারত সফরে গিয়েছিলেন। সফরকালে ২৪ ফেব্রুয়ারি দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছিলেন। সেখানে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব নিজ দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে করোনা পরিস্থিতি দুই দেশে স্বাভাবিক হয়ে আসছে। এ পরিস্থিতিতে সড়ক ও রেলপথের সেবা আবারও চালু করার বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫