রেজা করিম, ঢাকা
নির্বাচন-আন্দোলন-রাজনীতি নিয়ে দুই পক্ষের টানাটানির মধ্যে এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই এক ঘোষণায় উভয় পক্ষকে অনেক হিসাব মেলাতে হচ্ছে নতুন করে। সরকার ও বিরোধী—দুই পক্ষই যার যার অবস্থান থেকে উদ্যোগ নিচ্ছে। সেই চেষ্টায় নতুন একটি সেল গঠন করেছে বিএনপি।
এই সেল দেশব্যাপী বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সরকারবিরোধী আন্দোলন-কারীদের ওপর হওয়া হামলা-নির্যাতনের প্রমাণ সংগ্রহ করছে। এ জন্য ছবি, ভিডিওসহ যাবতীয় তথ্য জোগাড় করে কেন্দ্রে পাঠানোর জন্য দলটির সাংগঠনিক জেলাগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপর সব প্রমাণ ও নথি যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্প্রতি প্রতিটি জেলায় এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএনপিসহ আন্দোলনকারী নেতা-কর্মীদের ওপর যেখানে যা হামলা হচ্ছে, সবকিছুর ভিডিও ও ছবি তুলে রাখতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনাস্থলে না থাকলেও সংশ্লিষ্ট হামলার সঙ্গে যিনি বা যাঁরা নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী থাকবেন, তাঁদের বিষয়েও খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। সংগৃহীত এসব নথি যথাসময়ে ব্যবহার করা হবে।’
গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে তারা জানায়, বাংলাদেশে নির্বাচনব্যবস্থায় জালিয়াতি ও অনিয়মের সঙ্গে কেউ জড়িত বলে তাদের কাছে মনে হলে সেই ব্যক্তিকে ভিসা দেবে না ওয়াশিংটন। এই নীতির আওতায় কারা পড়বেন, তা-ও জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারপন্থী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত হবেন।
নির্বাচনপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করা কাজের ব্যাখ্যাও দেয় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা জানায়, এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, সহিংসতার মাধ্যমে জনগণকে সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগে বাধা দেওয়া। এ ছাড়া বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রকাশে বাধা দিলে তা-ও এর আওতায় পড়বে।
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে আন্দোলন করছে বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো। এই আন্দোলনকে দমন করতে সরকারের পক্ষ থেকে নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে বলে অভিযোগ বিএনপির। সেসব ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে সংঘাতে না জড়িয়ে নতুন এই পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি। যদিও দলটির নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, বাংলাদেশের বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে কী হচ্ছে, এ বিষয়ে পুরো বিশ্ব অবহিত। নতুন করে কিছু জানানোর নেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির জেলা পর্যায়ের দায়িত্বশীল একাধিক নেতা জানান, কেন্দ্রের উদ্যোগে দেশের নানা প্রান্তে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ছবি, ভিডিওসহ যাবতীয় নথি সংগ্রহের কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসনসহ ঘটনার সঙ্গে যিনি বা যারাই জড়িত থাকুক, প্রমাণসহ বিস্তারিত নথিবদ্ধ করা হচ্ছে। কে কোথায় হামলার শিকার হচ্ছে, কারা হামলা করছে, কীভাবে হামলা করছে, ক্ষেত্রবিশেষে গোপনে ঘটনার ভিডিও করা হচ্ছে। হামলার পেছনে পরোক্ষভাবে কেউ জড়িত থাকলে, তার বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। সবকিছু এক জায়গায় করে কেন্দ্রে পাঠানো হবে। যুক্তরাজ্য থেকে পুরো কাজের সমন্বয় করছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা বিএনপির এক সভাপতি আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘কেন্দ্রের নির্দেশে আমরা তথ্য ও প্রমাণ সংগ্রহের কাজ করছি। এসব কেন্দ্রে পাঠানোর পর তা দিয়ে কী করা হবে, সেটা আমাদের জানা নেই।’
বিরোধীদের ওপর হওয়া হামলার এসব তথ্য-প্রমাণ বিএনপি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরবে কি না, জানতে চাইলে দলটির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলে আমরা যাই না। তারা সবই জানতে পারে। এটা আমাদের নিয়ে যেতে হবে কেন?’
সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে সবাই খবর রাখে। সরকার বলছে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। অথচ বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে তারাই গায়েবি মামলা দিচ্ছে, গ্রেপ্তার করছে, হামলা করছে। এগুলো প্রমাণ করে, সরকার যা বলে, তা তারা বিশ্বাস করে না। এ জন্য তাদের খেসারত দিতে হবে।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের কানে এসেছে, সাড়ে তেরো শ মামলা চিহ্নিত করা হয়েছে, যে মামলাগুলো বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাদের বিরুদ্ধে। আগামী নির্বাচনের আগে কীভাবে এই মামলাগুলো দ্রুত শেষ করে বিএনপি নেতাদের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে, যাতে নির্বাচনে প্রতিপক্ষ ছাড়া খালি মাঠে গোল দিতে পারে।’
আরও খবর পড়ুন:
নির্বাচন-আন্দোলন-রাজনীতি নিয়ে দুই পক্ষের টানাটানির মধ্যে এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই এক ঘোষণায় উভয় পক্ষকে অনেক হিসাব মেলাতে হচ্ছে নতুন করে। সরকার ও বিরোধী—দুই পক্ষই যার যার অবস্থান থেকে উদ্যোগ নিচ্ছে। সেই চেষ্টায় নতুন একটি সেল গঠন করেছে বিএনপি।
এই সেল দেশব্যাপী বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সরকারবিরোধী আন্দোলন-কারীদের ওপর হওয়া হামলা-নির্যাতনের প্রমাণ সংগ্রহ করছে। এ জন্য ছবি, ভিডিওসহ যাবতীয় তথ্য জোগাড় করে কেন্দ্রে পাঠানোর জন্য দলটির সাংগঠনিক জেলাগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপর সব প্রমাণ ও নথি যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্প্রতি প্রতিটি জেলায় এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএনপিসহ আন্দোলনকারী নেতা-কর্মীদের ওপর যেখানে যা হামলা হচ্ছে, সবকিছুর ভিডিও ও ছবি তুলে রাখতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনাস্থলে না থাকলেও সংশ্লিষ্ট হামলার সঙ্গে যিনি বা যাঁরা নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী থাকবেন, তাঁদের বিষয়েও খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। সংগৃহীত এসব নথি যথাসময়ে ব্যবহার করা হবে।’
গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে তারা জানায়, বাংলাদেশে নির্বাচনব্যবস্থায় জালিয়াতি ও অনিয়মের সঙ্গে কেউ জড়িত বলে তাদের কাছে মনে হলে সেই ব্যক্তিকে ভিসা দেবে না ওয়াশিংটন। এই নীতির আওতায় কারা পড়বেন, তা-ও জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারপন্থী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত হবেন।
নির্বাচনপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করা কাজের ব্যাখ্যাও দেয় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা জানায়, এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, সহিংসতার মাধ্যমে জনগণকে সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগে বাধা দেওয়া। এ ছাড়া বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রকাশে বাধা দিলে তা-ও এর আওতায় পড়বে।
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে আন্দোলন করছে বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো। এই আন্দোলনকে দমন করতে সরকারের পক্ষ থেকে নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে বলে অভিযোগ বিএনপির। সেসব ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে সংঘাতে না জড়িয়ে নতুন এই পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি। যদিও দলটির নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, বাংলাদেশের বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে কী হচ্ছে, এ বিষয়ে পুরো বিশ্ব অবহিত। নতুন করে কিছু জানানোর নেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির জেলা পর্যায়ের দায়িত্বশীল একাধিক নেতা জানান, কেন্দ্রের উদ্যোগে দেশের নানা প্রান্তে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ছবি, ভিডিওসহ যাবতীয় নথি সংগ্রহের কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসনসহ ঘটনার সঙ্গে যিনি বা যারাই জড়িত থাকুক, প্রমাণসহ বিস্তারিত নথিবদ্ধ করা হচ্ছে। কে কোথায় হামলার শিকার হচ্ছে, কারা হামলা করছে, কীভাবে হামলা করছে, ক্ষেত্রবিশেষে গোপনে ঘটনার ভিডিও করা হচ্ছে। হামলার পেছনে পরোক্ষভাবে কেউ জড়িত থাকলে, তার বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। সবকিছু এক জায়গায় করে কেন্দ্রে পাঠানো হবে। যুক্তরাজ্য থেকে পুরো কাজের সমন্বয় করছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা বিএনপির এক সভাপতি আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘কেন্দ্রের নির্দেশে আমরা তথ্য ও প্রমাণ সংগ্রহের কাজ করছি। এসব কেন্দ্রে পাঠানোর পর তা দিয়ে কী করা হবে, সেটা আমাদের জানা নেই।’
বিরোধীদের ওপর হওয়া হামলার এসব তথ্য-প্রমাণ বিএনপি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরবে কি না, জানতে চাইলে দলটির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলে আমরা যাই না। তারা সবই জানতে পারে। এটা আমাদের নিয়ে যেতে হবে কেন?’
সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে সবাই খবর রাখে। সরকার বলছে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। অথচ বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে তারাই গায়েবি মামলা দিচ্ছে, গ্রেপ্তার করছে, হামলা করছে। এগুলো প্রমাণ করে, সরকার যা বলে, তা তারা বিশ্বাস করে না। এ জন্য তাদের খেসারত দিতে হবে।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের কানে এসেছে, সাড়ে তেরো শ মামলা চিহ্নিত করা হয়েছে, যে মামলাগুলো বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাদের বিরুদ্ধে। আগামী নির্বাচনের আগে কীভাবে এই মামলাগুলো দ্রুত শেষ করে বিএনপি নেতাদের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে, যাতে নির্বাচনে প্রতিপক্ষ ছাড়া খালি মাঠে গোল দিতে পারে।’
আরও খবর পড়ুন:
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪