আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব সহিংস ঘটনার সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কে গত বুধবার বিশ্ব সংস্থাটির সদর দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিখ।
দুজারিখকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্যবসায়িক নেতারা এক বৈঠকে বলেছেন, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে জনবিচ্ছিন্ন একটি দল গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করেছে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের বক্তব্য কী?
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে, গণগ্রেপ্তার, হত্যাসহ যা আমরা দেখেছি, সে বিষয়ে আমরা পরিষ্কারভাবে উদ্বেগ জানিয়েছি। জনসাধারণের শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কর্তৃপক্ষের উচিত সেই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের অধিকার নিশ্চিত করা। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে এই অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। সব ধরনের সহিংস ঘটনার স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য তদন্ত হওয়া উচিত। জড়িত ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় যেমন আনতে হবে, পাশাপাশি আলোচনার সহায়ক পরিবেশও সৃষ্টি করতে হবে। গ্রেপ্তার-আতঙ্ক ছাড়া, হতাহত হওয়ার শঙ্কামুক্তভাবে মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভের সুযোগ দিতে হবে।’
অন্য এক প্রশ্নে দুজারিখের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, যার ফলে শিক্ষার্থীদের প্রাণ গেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্য পাঠানোয় দ্বিতীয় শীর্ষ দেশ। দেখামাত্র গুলির নির্দেশের ঘটনা শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ভূমিকায় কোনো প্রভাব ফেলবে কি না?’
জবাবে স্টিফেন দুজারিখ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলি করাসহ বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ঘটনায় আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। এই উদ্বেগের কথা নিউইয়র্কে এই মঞ্চ থেকে এবং ঢাকা থেকে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে নীতি হলো, সদস্য রাষ্ট্র নিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য মনোনীত করে সত্যয়ন করবে যে, তিনি অতীতে কখনো আন্তর্জাতিক মানবিক বা মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করেননি। এ ব্যাপারে আমরা সদস্য প্রেরণকারী দেশগুলোর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। আমরা আমাদের মানবাধিকার নীতির সব শর্ত মেনেই সদস্য গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চাই।’
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব সহিংস ঘটনার সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কে গত বুধবার বিশ্ব সংস্থাটির সদর দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিখ।
দুজারিখকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্যবসায়িক নেতারা এক বৈঠকে বলেছেন, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে জনবিচ্ছিন্ন একটি দল গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করেছে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের বক্তব্য কী?
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে, গণগ্রেপ্তার, হত্যাসহ যা আমরা দেখেছি, সে বিষয়ে আমরা পরিষ্কারভাবে উদ্বেগ জানিয়েছি। জনসাধারণের শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কর্তৃপক্ষের উচিত সেই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের অধিকার নিশ্চিত করা। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে এই অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। সব ধরনের সহিংস ঘটনার স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য তদন্ত হওয়া উচিত। জড়িত ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় যেমন আনতে হবে, পাশাপাশি আলোচনার সহায়ক পরিবেশও সৃষ্টি করতে হবে। গ্রেপ্তার-আতঙ্ক ছাড়া, হতাহত হওয়ার শঙ্কামুক্তভাবে মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভের সুযোগ দিতে হবে।’
অন্য এক প্রশ্নে দুজারিখের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, যার ফলে শিক্ষার্থীদের প্রাণ গেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্য পাঠানোয় দ্বিতীয় শীর্ষ দেশ। দেখামাত্র গুলির নির্দেশের ঘটনা শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ভূমিকায় কোনো প্রভাব ফেলবে কি না?’
জবাবে স্টিফেন দুজারিখ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলি করাসহ বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ঘটনায় আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। এই উদ্বেগের কথা নিউইয়র্কে এই মঞ্চ থেকে এবং ঢাকা থেকে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে নীতি হলো, সদস্য রাষ্ট্র নিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য মনোনীত করে সত্যয়ন করবে যে, তিনি অতীতে কখনো আন্তর্জাতিক মানবিক বা মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করেননি। এ ব্যাপারে আমরা সদস্য প্রেরণকারী দেশগুলোর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। আমরা আমাদের মানবাধিকার নীতির সব শর্ত মেনেই সদস্য গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চাই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪