নুরুল আলম, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)
মাত্র ৬-৭ বছর বয়সেই বাবাকে হারান হেঞ্জু মিয়া। এর কয়েক বছরের মধ্যে মারা যান তাঁর মা। শারীরিকভাবে তিনি ছোটখাটো হওয়ায় গোটা জীবন বয়ে চলেছেন প্রতিবন্ধিতার অভিশাপ। দারিদ্র্যে জীবন কাটালেও ভিক্ষাবৃত্তির পথ বেছে নেননি তিনি। ৩১ বছর ধরে বাদাম বিক্রি করে চালাচ্ছেন সংসার।
হেঞ্জু মিয়ার বাড়ি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার মায়ানী ইউনিয়নের সৈদালি গ্রামে। তাঁর শারীরিক উচ্চতা মাত্র ৪ ফুট। সম্প্রতি আজকের পত্রিকার কাছে নিজের সংগ্রামী জীবনের গল্প বলেন হেঞ্জু মিয়া। বলেন, ১৯৯১ সালের কোনো একদিন উপজেলার বড়তাকিয়া বাজারে বাদাম বিক্রেতার কাছে বাকিতে ২ টাকার বাদাম চান। ওই বাদাম বিক্রেতা তাকে না করে দেন। সেই জেদ থেকে পরদিনই বাদাম বিক্রি শুরু করেন হেঞ্জু মিয়া। ওই বাজারেরই নুর হোসেন সওদাগর তাঁকে ব্যবসার প্রথম পুঁজি হিসেবে ১৫০ টাকা দেন।
হেঞ্জু বলেন, ‘অনেক ভেবে চিন্তে ভিক্ষাবৃত্তি বা কারও দয়ার মুখাপেক্ষী না হয়ে ব্যবসা করছি।’ এতে ভালোই চলছে তাঁর সংসার। হাট-বাজার বা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে বাদাম বেচতে দূর-দুরান্তে চলে যান তিনি। স্ত্রী আনোয়ারা বেগমকে নিয়ে সকালে আগুনে গরম বালুতে বাদাম ভাজেন। দুপুর ১২টার দিকে সেই বাদাম নিয়ে বেরিয়ে পড়েন তিনি। দিনে ৪-৫০০ টাকা আয় হয় তাঁর। ২ মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন ধুমধাম করে। একমাত্র ছেলেকে এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া শিখিয়েছেন।
তবে করোনাভাইরাসের কারণে গত এক-দেড় বছর ধরে দিন কষ্টে কাটছে বলে জানান হেঞ্জু মিয়া। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় লোকজন না থাকলে বাদাম কে নেবে? এখন অনেকেই করোনার ভয়ে বাইরে খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। আর রাজনীতির মাঠ গরম থাকলে বাদামের ব্যবসাও গরম চলে।’
মাত্র ৬-৭ বছর বয়সেই বাবাকে হারান হেঞ্জু মিয়া। এর কয়েক বছরের মধ্যে মারা যান তাঁর মা। শারীরিকভাবে তিনি ছোটখাটো হওয়ায় গোটা জীবন বয়ে চলেছেন প্রতিবন্ধিতার অভিশাপ। দারিদ্র্যে জীবন কাটালেও ভিক্ষাবৃত্তির পথ বেছে নেননি তিনি। ৩১ বছর ধরে বাদাম বিক্রি করে চালাচ্ছেন সংসার।
হেঞ্জু মিয়ার বাড়ি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার মায়ানী ইউনিয়নের সৈদালি গ্রামে। তাঁর শারীরিক উচ্চতা মাত্র ৪ ফুট। সম্প্রতি আজকের পত্রিকার কাছে নিজের সংগ্রামী জীবনের গল্প বলেন হেঞ্জু মিয়া। বলেন, ১৯৯১ সালের কোনো একদিন উপজেলার বড়তাকিয়া বাজারে বাদাম বিক্রেতার কাছে বাকিতে ২ টাকার বাদাম চান। ওই বাদাম বিক্রেতা তাকে না করে দেন। সেই জেদ থেকে পরদিনই বাদাম বিক্রি শুরু করেন হেঞ্জু মিয়া। ওই বাজারেরই নুর হোসেন সওদাগর তাঁকে ব্যবসার প্রথম পুঁজি হিসেবে ১৫০ টাকা দেন।
হেঞ্জু বলেন, ‘অনেক ভেবে চিন্তে ভিক্ষাবৃত্তি বা কারও দয়ার মুখাপেক্ষী না হয়ে ব্যবসা করছি।’ এতে ভালোই চলছে তাঁর সংসার। হাট-বাজার বা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে বাদাম বেচতে দূর-দুরান্তে চলে যান তিনি। স্ত্রী আনোয়ারা বেগমকে নিয়ে সকালে আগুনে গরম বালুতে বাদাম ভাজেন। দুপুর ১২টার দিকে সেই বাদাম নিয়ে বেরিয়ে পড়েন তিনি। দিনে ৪-৫০০ টাকা আয় হয় তাঁর। ২ মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন ধুমধাম করে। একমাত্র ছেলেকে এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া শিখিয়েছেন।
তবে করোনাভাইরাসের কারণে গত এক-দেড় বছর ধরে দিন কষ্টে কাটছে বলে জানান হেঞ্জু মিয়া। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় লোকজন না থাকলে বাদাম কে নেবে? এখন অনেকেই করোনার ভয়ে বাইরে খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। আর রাজনীতির মাঠ গরম থাকলে বাদামের ব্যবসাও গরম চলে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪