মনিরামপুর প্রতিনিধি
মনিরামপুরের শারীরিক প্রতিবন্ধী মেধাবী শিক্ষার্থী লিতুনজিরাকে বিদ্যালয়ে যেতে হয় হুইলচেয়ার ও মা-বাবার কোলে চড়ে। নিয়মিত বাড়ি থেকে ৩ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয় তাকে। হুইলচেয়ার থাকলেও বাড়ি থেকে বেরিয়ে বিদ্যালয় পর্যন্ত মেয়েকে বয়ে নিতে কষ্ট পোহাতে হতো লিতুনজিরার মা-বাবাকে।
বিশেষ করে বর্ষার সময় কষ্ট আরও তীব্র হতো সড়কের কাদাপানির জন্য। এবার সে কষ্ট ঘুচল লিতুনজিরা ও তার পরিবারের।
লিতুনজিরার জন্য তার বাড়ির কাঁচা রাস্তা ইটের সলিং করে দিচ্ছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম। গত শনিবার থেকে লিতুন জিরার ঘর পর্যন্ত ৭৫০ ফুট রাস্তা সলিং রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে বর্ষায় আর কাদা মাড়িয়ে মেয়েকে বয়ে স্কুলে নিতে কষ্ট পোহাতে হবে না লিতুনজিরার বাবা-মাকে।
এর আগে কষ্ট লাঘবে কাদার রাস্তাটুকু ইটের সলিং করাতে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেছেন লিতুনজিরার বাবা হাবিবুর রহমান। তাতে কাজ হয়নি। অবশেষে কাদা মাড়িয়ে মেয়েকে হুইল চেয়ার টেনে বিদ্যালয়ে নেওয়ার একটি ভিডিও নিজের ফেসবুকে দেন হাবিবুর রহমান। সেটি নজরে আসে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানমের।
ইটের সলিং পেয়ে খুশি হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কাদার মধ্য দিয়ে মেয়েকেসহ হুইলচেয়ার টেনে নেওয়া খুব কষ্টের। আমার এবং স্ত্রীকে বর্ষার সময় নিয়মিত কষ্ট করতে হতো। এখন আমরা সবাই খুশি।’
মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম বলেন, ‘লিতুনজিরার বাড়ির রাস্তার খারাপ অবস্থার বিষয়টি আগে থেকে জানতাম। এ ছাড়া কদিন আগে তার বাবার ফেসবুকে কষ্টের একটা ভিডিও দেখেছিলাম। লিতুনজিরার কষ্ট দেখে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বরাদ্দ থেকে ৭৫০ ফুট রাস্তা বরাদ্দ দিয়েছি। দুদিনের মধ্যে রাস্তার কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
২০০৮ সালে উপজেলার শেখপাড়া খানপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান ও জাহানারা বেগমের ঘরে জন্ম নেয় লিতুনজিরা। জন্ম থেকে তার দুই পা নেই। নেই দুই হাতের কনুইয়ের নিচ পর্যন্ত।
বড় হয়ে ডান বাহুর নিচের অংশের সঙ্গে চোয়ালে কলম চেপে ধরে লিখে ২০১৯ সালে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পায় লিতুনজিরা। মেয়ের ভালো ফলাফলে আনন্দিত হয়ে অতি কষ্টের মাঝেও তার লেখাপড়ার পেছনে শ্রম দিতে থাকেন লিতুনজিরার মা-বাবা। সে এখন গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। তার শ্রেণি রোল নম্বর ১। লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য কয়েক মাস আগে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে পাঁচ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা পায় লিতুনজিরা।
মনিরামপুরের শারীরিক প্রতিবন্ধী মেধাবী শিক্ষার্থী লিতুনজিরাকে বিদ্যালয়ে যেতে হয় হুইলচেয়ার ও মা-বাবার কোলে চড়ে। নিয়মিত বাড়ি থেকে ৩ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয় তাকে। হুইলচেয়ার থাকলেও বাড়ি থেকে বেরিয়ে বিদ্যালয় পর্যন্ত মেয়েকে বয়ে নিতে কষ্ট পোহাতে হতো লিতুনজিরার মা-বাবাকে।
বিশেষ করে বর্ষার সময় কষ্ট আরও তীব্র হতো সড়কের কাদাপানির জন্য। এবার সে কষ্ট ঘুচল লিতুনজিরা ও তার পরিবারের।
লিতুনজিরার জন্য তার বাড়ির কাঁচা রাস্তা ইটের সলিং করে দিচ্ছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম। গত শনিবার থেকে লিতুন জিরার ঘর পর্যন্ত ৭৫০ ফুট রাস্তা সলিং রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে বর্ষায় আর কাদা মাড়িয়ে মেয়েকে বয়ে স্কুলে নিতে কষ্ট পোহাতে হবে না লিতুনজিরার বাবা-মাকে।
এর আগে কষ্ট লাঘবে কাদার রাস্তাটুকু ইটের সলিং করাতে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেছেন লিতুনজিরার বাবা হাবিবুর রহমান। তাতে কাজ হয়নি। অবশেষে কাদা মাড়িয়ে মেয়েকে হুইল চেয়ার টেনে বিদ্যালয়ে নেওয়ার একটি ভিডিও নিজের ফেসবুকে দেন হাবিবুর রহমান। সেটি নজরে আসে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানমের।
ইটের সলিং পেয়ে খুশি হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কাদার মধ্য দিয়ে মেয়েকেসহ হুইলচেয়ার টেনে নেওয়া খুব কষ্টের। আমার এবং স্ত্রীকে বর্ষার সময় নিয়মিত কষ্ট করতে হতো। এখন আমরা সবাই খুশি।’
মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম বলেন, ‘লিতুনজিরার বাড়ির রাস্তার খারাপ অবস্থার বিষয়টি আগে থেকে জানতাম। এ ছাড়া কদিন আগে তার বাবার ফেসবুকে কষ্টের একটা ভিডিও দেখেছিলাম। লিতুনজিরার কষ্ট দেখে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বরাদ্দ থেকে ৭৫০ ফুট রাস্তা বরাদ্দ দিয়েছি। দুদিনের মধ্যে রাস্তার কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
২০০৮ সালে উপজেলার শেখপাড়া খানপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান ও জাহানারা বেগমের ঘরে জন্ম নেয় লিতুনজিরা। জন্ম থেকে তার দুই পা নেই। নেই দুই হাতের কনুইয়ের নিচ পর্যন্ত।
বড় হয়ে ডান বাহুর নিচের অংশের সঙ্গে চোয়ালে কলম চেপে ধরে লিখে ২০১৯ সালে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পায় লিতুনজিরা। মেয়ের ভালো ফলাফলে আনন্দিত হয়ে অতি কষ্টের মাঝেও তার লেখাপড়ার পেছনে শ্রম দিতে থাকেন লিতুনজিরার মা-বাবা। সে এখন গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। তার শ্রেণি রোল নম্বর ১। লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য কয়েক মাস আগে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে পাঁচ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা পায় লিতুনজিরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪