গাজী মাজহারুল আনোয়ার গীতিকার
‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে’ কিংবা ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন’-এর মতো কালজয়ী গানের স্রষ্টা কে জি মোস্তফা। এই গানের নিচে আরও কত গান চাপা পড়ে গেল। আত্মার গল্প শুনতে হলে নিজস্ব মাটির গন্ধই নিতে হবে। এইখানে মানুষের যে প্রেম-আকাঙ্ক্ষা, তাতে মেলোডি সুরের গান প্রয়োজন, গীতিময়তা প্রয়োজন। কে জি মোস্তফা সেটা বেশ ভালোভাবে বুঝতেন। গীতিকারের সফলতা—যদি তিনি অনেকের অনুভূতি চুম্বকের মতো তুলে ধরতে পারেন। মনকে নাড়া দিতে না পারলে সে গানের দোলা কিছুদূর পর্যন্ত লাগে, তারপর থেমে যায়। কে জি মোস্তফার গানের দোলা অনেক দূর পর্যন্ত লাগে।
আমাদের শিল্প-সংস্কৃতিতে কে জি মোস্তফার অনবদ্য অবদান রয়েছে। তিনি সর্বজন পরিচিত একজন মানুষ ছিলেন। ওনার প্রতিভাকে যেন আমরা সম্মান জানাতে পারি। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমরা এখন একটা ক্রাইসিসে আছি। বিশেষ করে সংগীতাঙ্গনে। এই সময়ে ওনাদের মতো ব্যক্তিত্বের বড় প্রয়োজন। গুণীজনদের সম্মান জানাতে জানলে জাতি সম্মানিত হয়, সংস্কৃতি সমৃদ্ধ হয়। আমি আশা করব, এসব প্রতিভাবান মানুষের নাম ইতিহাসের খাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাঁদের কথা জানবে। এই শ্রদ্ধাটুকু যেন গুণীজনেরা মৃত্যুর পরেও পান। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবেও বেশ ভালো সম্পর্ক ছিল তাঁর। সামগ্রিকভাবেই তিনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। তাঁর কর্মেও সেই প্রমাণ রেখে গেছেন। কে জি মোস্তফা সবার মনে গেঁথে থাকবেন তাঁর গান দিয়ে, তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে।
গীতিকার হিসেবে পরিচিতি থাকলেও কে জি মোস্তফা একজন সফল সাংবাদিক এবং কলামিস্ট ছিলেন। ১৯৬০ সাল থেকে চলচ্চিত্র, রেডিও এবং টেলিভিশনে তাঁর লেখা প্রচুর গান প্রচারিত হয়। হাজার গানের গীতিকার কে জি মোস্তফার ফিল্মের গানগুলোও জনপ্রিয়। তাঁর গানে উপমহাদেশের প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী তালাত মাহমুদ এবং বাংলাদেশের খ্যাতিমান প্রায় সব শিল্পী কণ্ঠ দিয়েছন।
-অনুলিখন
‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে’ কিংবা ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন’-এর মতো কালজয়ী গানের স্রষ্টা কে জি মোস্তফা। এই গানের নিচে আরও কত গান চাপা পড়ে গেল। আত্মার গল্প শুনতে হলে নিজস্ব মাটির গন্ধই নিতে হবে। এইখানে মানুষের যে প্রেম-আকাঙ্ক্ষা, তাতে মেলোডি সুরের গান প্রয়োজন, গীতিময়তা প্রয়োজন। কে জি মোস্তফা সেটা বেশ ভালোভাবে বুঝতেন। গীতিকারের সফলতা—যদি তিনি অনেকের অনুভূতি চুম্বকের মতো তুলে ধরতে পারেন। মনকে নাড়া দিতে না পারলে সে গানের দোলা কিছুদূর পর্যন্ত লাগে, তারপর থেমে যায়। কে জি মোস্তফার গানের দোলা অনেক দূর পর্যন্ত লাগে।
আমাদের শিল্প-সংস্কৃতিতে কে জি মোস্তফার অনবদ্য অবদান রয়েছে। তিনি সর্বজন পরিচিত একজন মানুষ ছিলেন। ওনার প্রতিভাকে যেন আমরা সম্মান জানাতে পারি। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমরা এখন একটা ক্রাইসিসে আছি। বিশেষ করে সংগীতাঙ্গনে। এই সময়ে ওনাদের মতো ব্যক্তিত্বের বড় প্রয়োজন। গুণীজনদের সম্মান জানাতে জানলে জাতি সম্মানিত হয়, সংস্কৃতি সমৃদ্ধ হয়। আমি আশা করব, এসব প্রতিভাবান মানুষের নাম ইতিহাসের খাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাঁদের কথা জানবে। এই শ্রদ্ধাটুকু যেন গুণীজনেরা মৃত্যুর পরেও পান। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবেও বেশ ভালো সম্পর্ক ছিল তাঁর। সামগ্রিকভাবেই তিনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। তাঁর কর্মেও সেই প্রমাণ রেখে গেছেন। কে জি মোস্তফা সবার মনে গেঁথে থাকবেন তাঁর গান দিয়ে, তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে।
গীতিকার হিসেবে পরিচিতি থাকলেও কে জি মোস্তফা একজন সফল সাংবাদিক এবং কলামিস্ট ছিলেন। ১৯৬০ সাল থেকে চলচ্চিত্র, রেডিও এবং টেলিভিশনে তাঁর লেখা প্রচুর গান প্রচারিত হয়। হাজার গানের গীতিকার কে জি মোস্তফার ফিল্মের গানগুলোও জনপ্রিয়। তাঁর গানে উপমহাদেশের প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী তালাত মাহমুদ এবং বাংলাদেশের খ্যাতিমান প্রায় সব শিল্পী কণ্ঠ দিয়েছন।
-অনুলিখন
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৯ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫