তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশের ফসলি মাঠ থেকে পানি নেমে গেছে। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে বিনা চাষে রসুনের আবাদ। আর এ সময় নরম মাটিতে রসুনের বীজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন এলাকার কৃষক। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
কৃষকেরা বলছেন, আমন ধান কাটা শেষে ওইসব জমিতে বিনা চাষে রসুনের বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। এ কারণে তাঁরা রসুনের আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিনা চাষে রসুনের আবাদ লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছর উপজেলায় এর আবাদ বাড়ছে। এতে একদিকে কৃষকের খরচ কম হচ্ছে; অন্যদিকে সময়ও কম লাগছে।
সাধারণত বিলের পানি কার্তিকের শেষের দিকে মাঠ থেকে নেমে যায়। অগ্রহায়ণের শুরুতে জমির নরম পলিমাটিতে হালচাষ ছাড়াই রসুন বীজ রোপণ করা হয়। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের মধ্যে মাগুড়াবিনোদ ও সগুনা ইউনিয়নের চর এলাকায় রসুন চাষ বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর প্রায় ৫১৭ হেক্টর জমিতে রসুনের আবাদ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হালচাষ ছাড়া ২৫০ হেক্টর জমিতে রসুনের বীজ লাগানো ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। বাকি জমি চাষের মাধ্যমে রসুনের বীজ রোপণ করা হবে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, এ বছর উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের চর-কুশাবাড়ি, বিন্নাবাড়ি, চরহামকুড়িয়া, বিলনান্দ, কুন্দইল, মাগুড়াবিনোদ ইউনিয়নের শ্যামপুর, বিল হামকুড়িয়া, নাদোসৈয়দপুরসহ বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমিতে বোনা আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে সপ্তাহখানেক আগে। ওই সব জমিতে বিনা চাষে রসুনের বাম্পার ফলন হয়। এ কারণে কৃষকেরা রসুনের আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
মাগুরা ইউনিয়নের নাদোসৈয়দপুরে গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও তিনি তিন বিঘা জমিতে বিনা চাষে রসুন লাগিয়েছেন। এতে খরচ কম। আবার ফলনও ভালো হয়।
উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের কুন্দইল গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, এবারও কার্তিক মাসের শেষে জমি থেকে পানি নেমে গেলে পলি জমা কাদা-মাটিতে বিনা চাষে সারিবদ্ধভাবে রসুনের কোয়া রোপণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, বিনা চাষে রসুন আবাদে লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছর উপজেলায় রসুন আবাদ ক্রমে বাড়ছে। জমি চাষ করে রসুন লাগাতে সময় লাগে। কিন্তু এ পদ্ধতিতে জমি চাষ করতে হয় না, এতে কৃষকের বেঁচে যায় সময় ও খরচ।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশের ফসলি মাঠ থেকে পানি নেমে গেছে। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে বিনা চাষে রসুনের আবাদ। আর এ সময় নরম মাটিতে রসুনের বীজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন এলাকার কৃষক। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
কৃষকেরা বলছেন, আমন ধান কাটা শেষে ওইসব জমিতে বিনা চাষে রসুনের বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। এ কারণে তাঁরা রসুনের আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিনা চাষে রসুনের আবাদ লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছর উপজেলায় এর আবাদ বাড়ছে। এতে একদিকে কৃষকের খরচ কম হচ্ছে; অন্যদিকে সময়ও কম লাগছে।
সাধারণত বিলের পানি কার্তিকের শেষের দিকে মাঠ থেকে নেমে যায়। অগ্রহায়ণের শুরুতে জমির নরম পলিমাটিতে হালচাষ ছাড়াই রসুন বীজ রোপণ করা হয়। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের মধ্যে মাগুড়াবিনোদ ও সগুনা ইউনিয়নের চর এলাকায় রসুন চাষ বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর প্রায় ৫১৭ হেক্টর জমিতে রসুনের আবাদ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হালচাষ ছাড়া ২৫০ হেক্টর জমিতে রসুনের বীজ লাগানো ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। বাকি জমি চাষের মাধ্যমে রসুনের বীজ রোপণ করা হবে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, এ বছর উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের চর-কুশাবাড়ি, বিন্নাবাড়ি, চরহামকুড়িয়া, বিলনান্দ, কুন্দইল, মাগুড়াবিনোদ ইউনিয়নের শ্যামপুর, বিল হামকুড়িয়া, নাদোসৈয়দপুরসহ বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমিতে বোনা আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে সপ্তাহখানেক আগে। ওই সব জমিতে বিনা চাষে রসুনের বাম্পার ফলন হয়। এ কারণে কৃষকেরা রসুনের আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
মাগুরা ইউনিয়নের নাদোসৈয়দপুরে গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও তিনি তিন বিঘা জমিতে বিনা চাষে রসুন লাগিয়েছেন। এতে খরচ কম। আবার ফলনও ভালো হয়।
উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের কুন্দইল গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, এবারও কার্তিক মাসের শেষে জমি থেকে পানি নেমে গেলে পলি জমা কাদা-মাটিতে বিনা চাষে সারিবদ্ধভাবে রসুনের কোয়া রোপণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, বিনা চাষে রসুন আবাদে লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছর উপজেলায় রসুন আবাদ ক্রমে বাড়ছে। জমি চাষ করে রসুন লাগাতে সময় লাগে। কিন্তু এ পদ্ধতিতে জমি চাষ করতে হয় না, এতে কৃষকের বেঁচে যায় সময় ও খরচ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪