শরীফ হাসান, দোহার (ঢাকা)
ঢাকার দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরজুড়ে বাহারি ফুল আর সবুজের সমারোহ। ঝকঝকে হাসপাতালটির ভেতরে বিভিন্ন ওয়ার্ডের সামনের বারান্দার টবে এবং ভবনের ছাদেও শোভা পাচ্ছে বাহারি ফুল, সঙ্গে সৌন্দর্যবর্ধনকারী গাছ। হাসপাতাল ঢুকলেই প্রধান ফটকের সামনেই চোখে পড়ে ফুলের বাগান।
তবে দোহার উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র কিছুদিন আগেও এমন ছিল না। হাসপাতাল চত্বরে খালি জায়গা পতিত ছিল। ফুলগাছ লাগিয়ে এসব পতিত জায়গা এখন মনোমুগ্ধকর পরিবেশে পরিণত হয়েছে। এ পরিবর্তনের নেপথ্য কারিগর দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জসীমউদ্দিন।
পরিবেশগত উন্নতি ছাড়া স্বাস্থ্যসেবাতেও অনন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেই সেবার ক্ষেত্রেও যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাসিক প্রতিবেদনে স্বাস্থ্যব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং নরমাল ডেলিভারিতে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সারা দেশে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। স্বাভাবিক সব সিজারিয়ান অপারেশন, প্রসব-পূর্ব ও পরবর্তী সেবা, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনাসহ অন্যান্য সেবা দেওয়ার জন্য এ রেটিং অর্জন করে।
সম্প্রতি হাসপাতালের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকতেই চোখ জুড়িয়ে গেল। হাসপাতালে সামনেই গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফুলের বাগান ও ভেষজ বাগান। সেখানে বিভিন্ন ফুল, ঝাউ, পাতাবাহারসহ বাহারি সব গাছ শোভা পাচ্ছে।
জরুরি বিভাগের পাশেই তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশ্রামাগার। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা বসে থাকেন। হাসপাতালের ৫০ শয্যা লেখা দিক থেকে দক্ষিণ দিকে যাওয়ার রাস্তার দুই পাশে শোভা পাচ্ছে বাহারি রকমের ফুলের গাছ।
হাসপাতালের দোতলায় ওঠার সিঁড়ির পাশেই রোগীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার জন্য একটি কক্ষ হয়েছে, আর সেই রুমে বসেন ডাক্তার জসীমউদ্দিন।
গতকাল দোহার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রসবজনিত ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে আসেন কয়েকজন। তাঁদের সঙ্গে কথা হলে জানা যায়, সাতজন মা হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছয়জনের নরমাল ডেলিভারি হয়েছে এবং একজনের সিজার হয়েছে।
এক গৃহবধূর স্বামী জিয়াউল হক বলেন, ‘এখানে আমার স্ত্রীর স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে। সন্তান ও মা দুজনই ভালো আছে।’
হাসপাতালের এ পরিবর্তন সম্পর্কে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জসীমউদ্দিন বলেন, এ কর্মকর্তা বলেন, ‘হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে কয়েকটি কক্ষ অচল ছিল। এখন সেগুলো চালু করা হয়েছে। গত কয়েক মাস নরমাল ডেলিভারিতে আমরা সফলতা অর্জন করতে পেরেছি।’
ঢাকার দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরজুড়ে বাহারি ফুল আর সবুজের সমারোহ। ঝকঝকে হাসপাতালটির ভেতরে বিভিন্ন ওয়ার্ডের সামনের বারান্দার টবে এবং ভবনের ছাদেও শোভা পাচ্ছে বাহারি ফুল, সঙ্গে সৌন্দর্যবর্ধনকারী গাছ। হাসপাতাল ঢুকলেই প্রধান ফটকের সামনেই চোখে পড়ে ফুলের বাগান।
তবে দোহার উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র কিছুদিন আগেও এমন ছিল না। হাসপাতাল চত্বরে খালি জায়গা পতিত ছিল। ফুলগাছ লাগিয়ে এসব পতিত জায়গা এখন মনোমুগ্ধকর পরিবেশে পরিণত হয়েছে। এ পরিবর্তনের নেপথ্য কারিগর দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জসীমউদ্দিন।
পরিবেশগত উন্নতি ছাড়া স্বাস্থ্যসেবাতেও অনন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেই সেবার ক্ষেত্রেও যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাসিক প্রতিবেদনে স্বাস্থ্যব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং নরমাল ডেলিভারিতে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সারা দেশে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। স্বাভাবিক সব সিজারিয়ান অপারেশন, প্রসব-পূর্ব ও পরবর্তী সেবা, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনাসহ অন্যান্য সেবা দেওয়ার জন্য এ রেটিং অর্জন করে।
সম্প্রতি হাসপাতালের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকতেই চোখ জুড়িয়ে গেল। হাসপাতালে সামনেই গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফুলের বাগান ও ভেষজ বাগান। সেখানে বিভিন্ন ফুল, ঝাউ, পাতাবাহারসহ বাহারি সব গাছ শোভা পাচ্ছে।
জরুরি বিভাগের পাশেই তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশ্রামাগার। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা বসে থাকেন। হাসপাতালের ৫০ শয্যা লেখা দিক থেকে দক্ষিণ দিকে যাওয়ার রাস্তার দুই পাশে শোভা পাচ্ছে বাহারি রকমের ফুলের গাছ।
হাসপাতালের দোতলায় ওঠার সিঁড়ির পাশেই রোগীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার জন্য একটি কক্ষ হয়েছে, আর সেই রুমে বসেন ডাক্তার জসীমউদ্দিন।
গতকাল দোহার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রসবজনিত ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে আসেন কয়েকজন। তাঁদের সঙ্গে কথা হলে জানা যায়, সাতজন মা হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছয়জনের নরমাল ডেলিভারি হয়েছে এবং একজনের সিজার হয়েছে।
এক গৃহবধূর স্বামী জিয়াউল হক বলেন, ‘এখানে আমার স্ত্রীর স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে। সন্তান ও মা দুজনই ভালো আছে।’
হাসপাতালের এ পরিবর্তন সম্পর্কে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জসীমউদ্দিন বলেন, এ কর্মকর্তা বলেন, ‘হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে কয়েকটি কক্ষ অচল ছিল। এখন সেগুলো চালু করা হয়েছে। গত কয়েক মাস নরমাল ডেলিভারিতে আমরা সফলতা অর্জন করতে পেরেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪