এইচ এম মঈনুল ইসলাম, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলায় মৎস্য ঘেরের আইলে চাষ হচ্ছে শসা। ১৩ নম্বর নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে উৎপাদিত এসব শসা যাচ্ছে রাজধানী ও বন্দর নগরী চিটাগাং সহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এ কারণে উপজেলায় শসা উৎপাদনের মাত্রা দিন দিন আরও বাড়ছে। স্বাবলম্বী হয়ে উঠছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলার ১৬ ইউনিয়নের মধ্যে একমাত্র নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন যেখানে প্রতিবছর শত শত মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়। এ ইউনিয়নে কৃষক রয়েছেন ১ হাজার ৩০ জন। তাঁদের মধ্যে ৩০০ কৃষক চলতি বছরে শতাধিক ঘেরের আইলে শসা চাষ করছেন।
জুন-জুলাই মাসে শসা চাষের মৌসুম। দেড় মাস পরেই উৎপাদন ও বিক্রি শুরু করে কৃষকেরা। ৩ মাস পর্যন্ত চলে এর উৎপাদন ও বেচা-কেনা। পুরা সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত কৃষকেরা শসা বিক্রি করতে পারবেন। সিংহভাগ শসা পাইকারি হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতিসপ্তাহে ট্রাক ভর্তি শসা চলে যায় ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পাশের জেলাগুলোতে।
ইউনিয়নের হরতকিতরা গ্রামের কলেজশিক্ষক মতিয়ার রহমান জানান, গত বছরে তিনি ১০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদন ও বিক্রি করেছেন। চলতি বছরে তিনি তাঁর ঘেরের আইলে শসা চাষ করে ১৫ মেট্রিক টন ফলন পেয়েছেন।
গুলিশাখালী গ্রামের কৃষক আবদুল হাই জানান, ঘেরে মাছচাষ ও ঘেরের আইলে শসা চাষ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। চলতি বছরে শসা বিক্রি করে প্রথম দিকে তেমন লাভ না হলেও শেষের দিকে তাঁরা ভালো দাম পেয়েছেন।
নিশানবাড়িয়া ব্লকের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম জানান, গত বছরে এ ইউনিয়নে সাড়ে ৩১০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়েছিল। চলতি বছরে ৩৫০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়েছে।
উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা সিফাত আল মারুফ বলেন, ‘কৃষকেরা এ মৌসুমে ঘেরের বৃষ্টির মিষ্টি পানি ব্যবহার করার কারণে শসা চাষ বেড়েছে। চাষিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলায় মৎস্য ঘেরের আইলে চাষ হচ্ছে শসা। ১৩ নম্বর নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে উৎপাদিত এসব শসা যাচ্ছে রাজধানী ও বন্দর নগরী চিটাগাং সহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এ কারণে উপজেলায় শসা উৎপাদনের মাত্রা দিন দিন আরও বাড়ছে। স্বাবলম্বী হয়ে উঠছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলার ১৬ ইউনিয়নের মধ্যে একমাত্র নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন যেখানে প্রতিবছর শত শত মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়। এ ইউনিয়নে কৃষক রয়েছেন ১ হাজার ৩০ জন। তাঁদের মধ্যে ৩০০ কৃষক চলতি বছরে শতাধিক ঘেরের আইলে শসা চাষ করছেন।
জুন-জুলাই মাসে শসা চাষের মৌসুম। দেড় মাস পরেই উৎপাদন ও বিক্রি শুরু করে কৃষকেরা। ৩ মাস পর্যন্ত চলে এর উৎপাদন ও বেচা-কেনা। পুরা সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত কৃষকেরা শসা বিক্রি করতে পারবেন। সিংহভাগ শসা পাইকারি হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতিসপ্তাহে ট্রাক ভর্তি শসা চলে যায় ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পাশের জেলাগুলোতে।
ইউনিয়নের হরতকিতরা গ্রামের কলেজশিক্ষক মতিয়ার রহমান জানান, গত বছরে তিনি ১০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদন ও বিক্রি করেছেন। চলতি বছরে তিনি তাঁর ঘেরের আইলে শসা চাষ করে ১৫ মেট্রিক টন ফলন পেয়েছেন।
গুলিশাখালী গ্রামের কৃষক আবদুল হাই জানান, ঘেরে মাছচাষ ও ঘেরের আইলে শসা চাষ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। চলতি বছরে শসা বিক্রি করে প্রথম দিকে তেমন লাভ না হলেও শেষের দিকে তাঁরা ভালো দাম পেয়েছেন।
নিশানবাড়িয়া ব্লকের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম জানান, গত বছরে এ ইউনিয়নে সাড়ে ৩১০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়েছিল। চলতি বছরে ৩৫০ মেট্রিক টন শসা উৎপাদিত হয়েছে।
উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা সিফাত আল মারুফ বলেন, ‘কৃষকেরা এ মৌসুমে ঘেরের বৃষ্টির মিষ্টি পানি ব্যবহার করার কারণে শসা চাষ বেড়েছে। চাষিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪