তানিম আহমেদ, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছাড় দেওয়া ২৬ আসনের বেশির ভাগেই বেকায়দায় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থীরা। এগুলোর মধ্যে কমপক্ষে ১৩টিতে ছায়া ফেলেছে পরাজয়ের শঙ্কা। ৭টিতে জয় নিশ্চিত নয়। মূলত স্বতন্ত্র হিসেবে মাঠে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই তাঁদের পথের কাঁটা।
জাপাকে ছাড় দেওয়া ২৬ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। মাঠে থেকে যান দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এদিকে জাপা মনোনীত আরও তিন প্রার্থী গতকাল বুধবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
সূত্র বলেছে, ছাড় পাওয়া ২৬টি আসনের মধ্যে জাপা কেবল ৬টিতে জয়ের ব্যাপারে চিন্তামুক্ত। নির্ভার এই ছয় প্রার্থী হলেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের (রংপুর-৩), হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (ঠাকুরগাঁও-৩), এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান (কুড়িগ্রাম-১), দলের কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমিন হাওলাদার (পটুয়াখালী-১), সেলিম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৫) এবং আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৫)। চট্টগ্রাম-৫ আসনে আওয়ামী লীগের দুই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও তেমন প্রভাব ফেলতে পারবেন না।
সূত্র বলেছে, জাপার চেয়ারম্যানের জয় নিশ্চিত হলেও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু পড়েছেন চ্যালেঞ্জে। কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে তাঁর প্রতিপক্ষ হিসেবে মাঠে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা নাসিমুল হক, গোলাম কবির ভূইয়া ও মাহফুজুল হক। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জি এম কাদেরের স্ত্রী শেরীফা কাদেরও ঢাকা-১৮ আসনে বেকায়দায় আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক খসরু চৌধুরী, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক এস এম তোফাজ্জল হোসেন। তবে রংপুর-১ আসনে জি এম কাদেরের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ারের চিন্তার কারণ জাপার বহিষ্কৃত নেতা ও বর্তমান সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। তাঁর পক্ষে আছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
গাইবান্ধা-১ আসনে জাপার শামীম হায়দার পাটোয়ারীর জয়ের পথের কাঁটা হয়ে উঠেছেন আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার। তিনি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আফরুজা বারীর বড় মেয়ে। দলীয় সিদ্ধান্তে আফরুজা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও তাঁর ডামি প্রার্থী নাহিদ মাঠে রয়ে যান। আফরুজা তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মেয়ের পক্ষে প্রচারে নামায় হাওয়া বদলে গেছে। আলোচনায় চলে এসেছে ঢেঁকি।
স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গাইবান্ধা-২ আসনের জাপার প্রার্থী আবদুর রশিদ সরকার, কুড়িগ্রাম-২ আসনের পনির উদ্দিন, নীলফামারী-৩ আসনের রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪ আসনের আহসান আদেলুর রহমান, বগুড়া-২ আসনের শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ আসনের নুরুল ইসলাম তালুকদার, সাতক্ষীরা-২ আসনের আশরাফুজ্জামান, বরিশাল-৩ আসনের গোলাম কিবরিয়া টিপু, পিরোজপুর-৩ আসনের মাশরেকুল আজম রবি, ময়মনসিংহ-৫ আসনের সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ আসনের ফখরুল ইমাম, মানিকগঞ্জ-১ আসনের জহিরুল আলম রুবেল, হবিগঞ্জ-১ আসনের আবদুল মুনিম চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের রেজাউল করিম, ফেনী-৩ আসনের মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ আসনের সোলায়মান আলম শেঠ ভোটের মাঠে বেকায়দায় আছেন। অনেকেই আছেন পরাজয়ের শঙ্কায়। তাঁদের সবার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। যাঁদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের নেতা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, জাপা আলোচনাকালে ছাড় দেওয়া আসনগুলোর আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিলেও বলা হয়েছে, নৌকার প্রার্থী বসবে, স্বতন্ত্র নয়। তাঁদের সঙ্গে লড়াই করে বিজয়ী হতে হবে জাপাকে।
ঢাকা-১৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের তিন নেতার চ্যালেঞ্জে পড়া জাপার প্রার্থী শেরীফা কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তাঁদের (স্বতন্ত্র প্রার্থী) কীভাবে বসাব? সবাই নিজেদের মতো দাঁড়িয়েছেন। আমিও নির্বাচন করছি। দেখা যাক।’
আরও তিন প্রার্থী সরে দাঁড়ালেন
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান চুয়াডাঙ্গা-১ ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাপার প্রার্থী যথাক্রমে সোহরাব হোসেন ও রবিউল ইসলাম। তাঁরা বলেন, নির্বাচনসংক্রান্ত বিষয়ে দলের একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন, প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্নতা, দল থেকে আর্থিক অসহযোগিতার কারণে এ সিদ্ধান্ত।
গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, প্রচার শুরুর ১৭তম দিনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন গাইবান্ধা-৫ আসনে জাপার প্রার্থী আতাউর রহমান সরকার। তিনি দলের চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা। দুপুরে নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে আতাউর রহমান বলেন, ‘একতরফা নির্বাচন, অফিস ভাঙচুর, কর্মীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়িয়েছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছাড় দেওয়া ২৬ আসনের বেশির ভাগেই বেকায়দায় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থীরা। এগুলোর মধ্যে কমপক্ষে ১৩টিতে ছায়া ফেলেছে পরাজয়ের শঙ্কা। ৭টিতে জয় নিশ্চিত নয়। মূলত স্বতন্ত্র হিসেবে মাঠে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই তাঁদের পথের কাঁটা।
জাপাকে ছাড় দেওয়া ২৬ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। মাঠে থেকে যান দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এদিকে জাপা মনোনীত আরও তিন প্রার্থী গতকাল বুধবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
সূত্র বলেছে, ছাড় পাওয়া ২৬টি আসনের মধ্যে জাপা কেবল ৬টিতে জয়ের ব্যাপারে চিন্তামুক্ত। নির্ভার এই ছয় প্রার্থী হলেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের (রংপুর-৩), হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (ঠাকুরগাঁও-৩), এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান (কুড়িগ্রাম-১), দলের কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমিন হাওলাদার (পটুয়াখালী-১), সেলিম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৫) এবং আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৫)। চট্টগ্রাম-৫ আসনে আওয়ামী লীগের দুই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও তেমন প্রভাব ফেলতে পারবেন না।
সূত্র বলেছে, জাপার চেয়ারম্যানের জয় নিশ্চিত হলেও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু পড়েছেন চ্যালেঞ্জে। কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে তাঁর প্রতিপক্ষ হিসেবে মাঠে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা নাসিমুল হক, গোলাম কবির ভূইয়া ও মাহফুজুল হক। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জি এম কাদেরের স্ত্রী শেরীফা কাদেরও ঢাকা-১৮ আসনে বেকায়দায় আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক খসরু চৌধুরী, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক এস এম তোফাজ্জল হোসেন। তবে রংপুর-১ আসনে জি এম কাদেরের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ারের চিন্তার কারণ জাপার বহিষ্কৃত নেতা ও বর্তমান সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। তাঁর পক্ষে আছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
গাইবান্ধা-১ আসনে জাপার শামীম হায়দার পাটোয়ারীর জয়ের পথের কাঁটা হয়ে উঠেছেন আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার। তিনি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আফরুজা বারীর বড় মেয়ে। দলীয় সিদ্ধান্তে আফরুজা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও তাঁর ডামি প্রার্থী নাহিদ মাঠে রয়ে যান। আফরুজা তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মেয়ের পক্ষে প্রচারে নামায় হাওয়া বদলে গেছে। আলোচনায় চলে এসেছে ঢেঁকি।
স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গাইবান্ধা-২ আসনের জাপার প্রার্থী আবদুর রশিদ সরকার, কুড়িগ্রাম-২ আসনের পনির উদ্দিন, নীলফামারী-৩ আসনের রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪ আসনের আহসান আদেলুর রহমান, বগুড়া-২ আসনের শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ আসনের নুরুল ইসলাম তালুকদার, সাতক্ষীরা-২ আসনের আশরাফুজ্জামান, বরিশাল-৩ আসনের গোলাম কিবরিয়া টিপু, পিরোজপুর-৩ আসনের মাশরেকুল আজম রবি, ময়মনসিংহ-৫ আসনের সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ আসনের ফখরুল ইমাম, মানিকগঞ্জ-১ আসনের জহিরুল আলম রুবেল, হবিগঞ্জ-১ আসনের আবদুল মুনিম চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের রেজাউল করিম, ফেনী-৩ আসনের মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ আসনের সোলায়মান আলম শেঠ ভোটের মাঠে বেকায়দায় আছেন। অনেকেই আছেন পরাজয়ের শঙ্কায়। তাঁদের সবার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। যাঁদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের নেতা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, জাপা আলোচনাকালে ছাড় দেওয়া আসনগুলোর আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিলেও বলা হয়েছে, নৌকার প্রার্থী বসবে, স্বতন্ত্র নয়। তাঁদের সঙ্গে লড়াই করে বিজয়ী হতে হবে জাপাকে।
ঢাকা-১৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের তিন নেতার চ্যালেঞ্জে পড়া জাপার প্রার্থী শেরীফা কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তাঁদের (স্বতন্ত্র প্রার্থী) কীভাবে বসাব? সবাই নিজেদের মতো দাঁড়িয়েছেন। আমিও নির্বাচন করছি। দেখা যাক।’
আরও তিন প্রার্থী সরে দাঁড়ালেন
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান চুয়াডাঙ্গা-১ ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাপার প্রার্থী যথাক্রমে সোহরাব হোসেন ও রবিউল ইসলাম। তাঁরা বলেন, নির্বাচনসংক্রান্ত বিষয়ে দলের একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন, প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্নতা, দল থেকে আর্থিক অসহযোগিতার কারণে এ সিদ্ধান্ত।
গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, প্রচার শুরুর ১৭তম দিনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন গাইবান্ধা-৫ আসনে জাপার প্রার্থী আতাউর রহমান সরকার। তিনি দলের চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা। দুপুরে নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে আতাউর রহমান বলেন, ‘একতরফা নির্বাচন, অফিস ভাঙচুর, কর্মীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়িয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪