মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
বীজের চাহিদা ও আশানুরূপ দাম পাওয়ার কারণে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় পেঁয়াজবীজ উৎপাদনে ঝুঁকেছেন কৃষক। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় দেড় হাজার কৃষক দেড় হাজার বিঘা জমিতে পেঁয়াজবীজ উৎপাদন করছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে উচ্চ ফলনশীল গালতীর, নীলতীর, হাইব্রিড, বাড়ি-০১ এবং নাসিক-এন-৫৩ জাতের পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে কৃষক নিরস্তর পরিশ্রম করছেন। জমি কর্ষণ (চাষ) দেওয়ার পর পেঁয়াজ রোপণ সময়মতো সেচ দেওয়া সার এবং কীটনাশক প্রয়োগের কারণে বীজের ভালো পাবেন বলে আশা করছেন কৃষক ও কৃষি বিভাগ।
কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনের জন্য অনুকূল আবহাওয়ার পাশাপাশি কৃষকের নিবিড় পরিচর্যার ফলে বীজের ভালো ফলন আশা করা হচ্ছে। প্রতি বিঘা জমি থেকে ৮০ থেকে ৮৫ কেজি বীজ পাওয়া যাবে। ওই হিসেব অনুযায়ী দেড় হাজার বিঘা জমি থেকে এক লাখ ২০ হাজার কেজি থেকে এক লাখ ৩০ হাজার কেজি বীজ উৎপাদন হবে। প্রতি কেজি বীজের দাম ২ হাজার টাকা দরে হিসেব করলে প্রায় ২৫ কোটি টাকার বীজ উৎপাদন হবে। প্রতি বিঘা জমিতে গড় খরচ হয় ৩০ হাজার থেকে ৩২ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় এক লাখ ৬০ হাজার টাকার বীজ পাওয়া যাবে। প্রতি বিঘা জমি থেকে কৃষকের লাভের অঙ্ক থাকবে এক লাখ ৩০ হাজার টাকা। ওই হিসেব অনুযায়ী দেড় হাজার বিঘা জমি থেকে দেড় হাজার কৃষকের লাভ থাকবে ১৯ কোটি টাকারও বেশি।
উপজেলা সদরের পূর্বনারায়ণপুর গ্রামের কৃষক রাজীবুল ইসলাম খবির বলেন, ‘এবার পেঁয়াজবীজ ভালো হয়েছে। আশানুরূপ লাভবান হব বলে আশা করছি।’
উপজেলার চরপাড়া গ্রামের কৃষক লাখু মোল্যা বলেন, ‘বীজের ভালো ফলন এবং ভালো দাম পাবো। পেঁয়াজ বীজের উচ্চমূল্য এবং এটি লাভজনক ফসল হওয়ায় দিনদিন বীজের চাষে ঝুঁকছেন তিনি। তা ছাড়া বীজের চাষ করে খেত থেকে যে পেঁয়াজ পান, তা থেকে বীজ চাষের খরচ উঠে আসে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে কৃষক পেঁয়াজ বীজের ভালো ফলন পাবেন। উৎপাদিত এ বীজ বিক্রি করে কৃষক এবার অধিক লাভবান হবেন।’
বীজের চাহিদা ও আশানুরূপ দাম পাওয়ার কারণে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় পেঁয়াজবীজ উৎপাদনে ঝুঁকেছেন কৃষক। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় দেড় হাজার কৃষক দেড় হাজার বিঘা জমিতে পেঁয়াজবীজ উৎপাদন করছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে উচ্চ ফলনশীল গালতীর, নীলতীর, হাইব্রিড, বাড়ি-০১ এবং নাসিক-এন-৫৩ জাতের পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে কৃষক নিরস্তর পরিশ্রম করছেন। জমি কর্ষণ (চাষ) দেওয়ার পর পেঁয়াজ রোপণ সময়মতো সেচ দেওয়া সার এবং কীটনাশক প্রয়োগের কারণে বীজের ভালো পাবেন বলে আশা করছেন কৃষক ও কৃষি বিভাগ।
কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনের জন্য অনুকূল আবহাওয়ার পাশাপাশি কৃষকের নিবিড় পরিচর্যার ফলে বীজের ভালো ফলন আশা করা হচ্ছে। প্রতি বিঘা জমি থেকে ৮০ থেকে ৮৫ কেজি বীজ পাওয়া যাবে। ওই হিসেব অনুযায়ী দেড় হাজার বিঘা জমি থেকে এক লাখ ২০ হাজার কেজি থেকে এক লাখ ৩০ হাজার কেজি বীজ উৎপাদন হবে। প্রতি কেজি বীজের দাম ২ হাজার টাকা দরে হিসেব করলে প্রায় ২৫ কোটি টাকার বীজ উৎপাদন হবে। প্রতি বিঘা জমিতে গড় খরচ হয় ৩০ হাজার থেকে ৩২ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় এক লাখ ৬০ হাজার টাকার বীজ পাওয়া যাবে। প্রতি বিঘা জমি থেকে কৃষকের লাভের অঙ্ক থাকবে এক লাখ ৩০ হাজার টাকা। ওই হিসেব অনুযায়ী দেড় হাজার বিঘা জমি থেকে দেড় হাজার কৃষকের লাভ থাকবে ১৯ কোটি টাকারও বেশি।
উপজেলা সদরের পূর্বনারায়ণপুর গ্রামের কৃষক রাজীবুল ইসলাম খবির বলেন, ‘এবার পেঁয়াজবীজ ভালো হয়েছে। আশানুরূপ লাভবান হব বলে আশা করছি।’
উপজেলার চরপাড়া গ্রামের কৃষক লাখু মোল্যা বলেন, ‘বীজের ভালো ফলন এবং ভালো দাম পাবো। পেঁয়াজ বীজের উচ্চমূল্য এবং এটি লাভজনক ফসল হওয়ায় দিনদিন বীজের চাষে ঝুঁকছেন তিনি। তা ছাড়া বীজের চাষ করে খেত থেকে যে পেঁয়াজ পান, তা থেকে বীজ চাষের খরচ উঠে আসে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে কৃষক পেঁয়াজ বীজের ভালো ফলন পাবেন। উৎপাদিত এ বীজ বিক্রি করে কৃষক এবার অধিক লাভবান হবেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪