সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বিভিন্ন হাট-বাজারে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কিনা তা দেখতে মাঠে নেমেছে সাটুরিয়া থানা-পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম এতে নেতৃত্ব দেন। এ সময় ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন কি না তা যাচাই বাছাই করা হয়।
কোনো ব্যবসায়ী কিংবা ক্রেতা টিকা না নিয়ে থাকলে পুলিশের উদ্যোগে তাঁদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। যে এলাকাগুলোতে পুলিশ অভিযান চালায়, সেগুলো হচ্ছে-সাটুরিয়া বাজারের মুদির দোকান, কাপড়পট্টি, ফলপট্টি, মনিহারি, কাঠপট্টি ও বাসস্ট্যান্ড।
অভিযানের সময় ২০ জন ব্যবসায়ী করোনার সনদ দেখাতে না পারায় তাঁদের পুলিশের গাড়িতে করে সাটুরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে টিকার ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় অনেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে পালিয়ে যান।
সাটুরিয়ার বাজারের সফিক বলেন, আগে ভয়ে টীকা নিইনি। পুলিশ ধরে নিয়ে টিকা দিয়েছে। এই জন্য সাটুরিয়া থানার পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই।
পশ্চিম কাওন্নারা গ্রামের চায়ের দোকানদার মো. আবুল হোসেন বলেন, টিকা নিতে পেরে খুবই খুশি হয়েছি।
সাটুরিয়া থানার ওসি মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘সরকারিভাবে বিনা মূল্যে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তারপরও অনেকে সেই টিকা নিচ্ছেন না। ওমিক্রন ভাইরাসটি করোনার চেয়ে তিন গুন বেশি ছড়ায়। তাই পুলিশ সুপার মুহাম্মদ গোলাম আজাদ খানের নির্দেশনায় সাটুরিয়ায় শতভাগ টিকা গ্রহণ নিশ্চিতে আমরা মাঠে সচেতনতামূলক কাজ করছি।’ তিনি আরও বলেন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে ক্রেতা ও বিক্রেতার টিকার সনদ অবশ্যই থাকতে হবে। সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পড়তে হবে। এই অভিযান উপজেলার প্রতিটি হাট বাজার ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জান মনির বলেন, সাটুরিয়া থানার ওসির এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও সরকারি সংস্থাসহ অন্যান্য সংস্থাগুলো যদি পুলিশের মতো এই ভাবে মাঠে সচেতনতামূলক কাজ করত, তবে জনসাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে আরও বেশি সচেতন হতো।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বিভিন্ন হাট-বাজারে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কিনা তা দেখতে মাঠে নেমেছে সাটুরিয়া থানা-পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম এতে নেতৃত্ব দেন। এ সময় ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন কি না তা যাচাই বাছাই করা হয়।
কোনো ব্যবসায়ী কিংবা ক্রেতা টিকা না নিয়ে থাকলে পুলিশের উদ্যোগে তাঁদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। যে এলাকাগুলোতে পুলিশ অভিযান চালায়, সেগুলো হচ্ছে-সাটুরিয়া বাজারের মুদির দোকান, কাপড়পট্টি, ফলপট্টি, মনিহারি, কাঠপট্টি ও বাসস্ট্যান্ড।
অভিযানের সময় ২০ জন ব্যবসায়ী করোনার সনদ দেখাতে না পারায় তাঁদের পুলিশের গাড়িতে করে সাটুরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে টিকার ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় অনেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে পালিয়ে যান।
সাটুরিয়ার বাজারের সফিক বলেন, আগে ভয়ে টীকা নিইনি। পুলিশ ধরে নিয়ে টিকা দিয়েছে। এই জন্য সাটুরিয়া থানার পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই।
পশ্চিম কাওন্নারা গ্রামের চায়ের দোকানদার মো. আবুল হোসেন বলেন, টিকা নিতে পেরে খুবই খুশি হয়েছি।
সাটুরিয়া থানার ওসি মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘সরকারিভাবে বিনা মূল্যে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তারপরও অনেকে সেই টিকা নিচ্ছেন না। ওমিক্রন ভাইরাসটি করোনার চেয়ে তিন গুন বেশি ছড়ায়। তাই পুলিশ সুপার মুহাম্মদ গোলাম আজাদ খানের নির্দেশনায় সাটুরিয়ায় শতভাগ টিকা গ্রহণ নিশ্চিতে আমরা মাঠে সচেতনতামূলক কাজ করছি।’ তিনি আরও বলেন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে ক্রেতা ও বিক্রেতার টিকার সনদ অবশ্যই থাকতে হবে। সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পড়তে হবে। এই অভিযান উপজেলার প্রতিটি হাট বাজার ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জান মনির বলেন, সাটুরিয়া থানার ওসির এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও সরকারি সংস্থাসহ অন্যান্য সংস্থাগুলো যদি পুলিশের মতো এই ভাবে মাঠে সচেতনতামূলক কাজ করত, তবে জনসাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে আরও বেশি সচেতন হতো।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪