কেশবপুর প্রতিনিধি
বিদ্যালয়ের চতুর্দিকে পানি। প্রবেশপথে হাঁটুপানি, আর মাঠে কোমর সমান। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে চলছে এ অবস্থা। শীতের মধ্যেও পানি ডিঙিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াত করতে হয়।
এমন ভোগান্তি যশোরের কেশবপুরের মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিত্য দিনের সঙ্গী।
এদিকে বিদ্যালয়ের মাঠ কোমর সমান পানিতে থই থই করায় খেলাধুলাও রয়েছে বন্ধ। অভিযোগ উঠেছে, এলাকার মাছের ঘের মালিকেরা ঘেরের পানি সেচ দিয়ে খালের মধ্যে ফেলার কারণে পানি উপচে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিন উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শীতের মধ্যে পানি ডিঙিয়ে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করছে।
এ সময় সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সুকান্ত সরকার জানায়, স্কুলে ঢোকার পথে পানি থাকায় জুতা হাতে ও প্যান্ট উঁচু করে যেতে হয়। তা ছাড়া ছয় মাস বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে পানি থই থই করায় সব ধরনের খেলাধুলা বন্ধ রয়েছে।
দশম শ্রেণির ছাত্রী শতাব্দী হালদার জানায়, দীর্ঘ দিন জলে বিদ্যালয়ের মাঠ ও প্রবেশ পথ তলিয়ে থাকায় যাতায়াতে তাদের পড়তে হয়েছে বিপাকে।
একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, বিদ্যালয়ের নতুন ভবনে এখনো শৌচাগারে যাওয়ার অনুপযোগী। তা ছাড়া বিদ্যালয়ের পুরোনো শৌচাগার তলিয়ে থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘২৪০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এ বিদ্যালয়ে। শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত বিষয়ে স্কুলে আসতে হয়েছে। কিন্তু বিদ্যালয়ে প্রবেশ পথে পানি থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবু হানিফা বলেন, নতুন ভবন এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। তা ছাড়া ভবনের শৌচাগার ঠিক না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
শিক্ষক কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘এলাকার মাছের ঘের মালিকেরা পানি সেচ দিয়ে বাগডাঙ্গা-মনোহরনগর খালে ফেলছে। ওই পানি নিষ্কাশন হতে না পেরে উপচে বিদ্যালয়ের মাঠে ঢুকে হয়েছে কোমর সমান পানি।’
কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে ইট দিয়ে উঁচু করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হলেও প্রতিদিন পানি বেড়ে চলায় ওই ইটও তলিয়ে যাচ্ছে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের চতুর্দিকে পানি। প্রবেশপথে হাঁটুপানি, আর মাঠে কোমর সমান। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে চলছে এ অবস্থা। শীতের মধ্যেও পানি ডিঙিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াত করতে হয়।
এমন ভোগান্তি যশোরের কেশবপুরের মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিত্য দিনের সঙ্গী।
এদিকে বিদ্যালয়ের মাঠ কোমর সমান পানিতে থই থই করায় খেলাধুলাও রয়েছে বন্ধ। অভিযোগ উঠেছে, এলাকার মাছের ঘের মালিকেরা ঘেরের পানি সেচ দিয়ে খালের মধ্যে ফেলার কারণে পানি উপচে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিন উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শীতের মধ্যে পানি ডিঙিয়ে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করছে।
এ সময় সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সুকান্ত সরকার জানায়, স্কুলে ঢোকার পথে পানি থাকায় জুতা হাতে ও প্যান্ট উঁচু করে যেতে হয়। তা ছাড়া ছয় মাস বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে পানি থই থই করায় সব ধরনের খেলাধুলা বন্ধ রয়েছে।
দশম শ্রেণির ছাত্রী শতাব্দী হালদার জানায়, দীর্ঘ দিন জলে বিদ্যালয়ের মাঠ ও প্রবেশ পথ তলিয়ে থাকায় যাতায়াতে তাদের পড়তে হয়েছে বিপাকে।
একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, বিদ্যালয়ের নতুন ভবনে এখনো শৌচাগারে যাওয়ার অনুপযোগী। তা ছাড়া বিদ্যালয়ের পুরোনো শৌচাগার তলিয়ে থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘২৪০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এ বিদ্যালয়ে। শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত বিষয়ে স্কুলে আসতে হয়েছে। কিন্তু বিদ্যালয়ে প্রবেশ পথে পানি থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবু হানিফা বলেন, নতুন ভবন এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। তা ছাড়া ভবনের শৌচাগার ঠিক না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
শিক্ষক কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘এলাকার মাছের ঘের মালিকেরা পানি সেচ দিয়ে বাগডাঙ্গা-মনোহরনগর খালে ফেলছে। ওই পানি নিষ্কাশন হতে না পেরে উপচে বিদ্যালয়ের মাঠে ঢুকে হয়েছে কোমর সমান পানি।’
কার্তিক চন্দ্র বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে ইট দিয়ে উঁচু করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হলেও প্রতিদিন পানি বেড়ে চলায় ওই ইটও তলিয়ে যাচ্ছে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘মনোহরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪