সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের প্রথম দিন সোমবার দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ মানুষ। সড়কে গণপরিবহন না থাকায় বাড়তি ভাড়ায় বিকল্প যানে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয় তাঁদের। নগরে চলাচলে ভরসা করতে হয় দুই চাকার বাহন মোটরসাইকেলের ওপর। পাশাপাশি চাপ বেড়েছে ট্রেনে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ৫ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের এই পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে।
মহানগরী ঘুরে দেখা গেছে, পরিবহন শ্রমিকেরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করছেন। তাঁরা কোনো ধরনের যানবাহন চলাচল করতে দিচ্ছেন না। জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া মানুষের যানবাহনও তাঁরা আটকে দিচ্ছেন।
এই পরিস্থিতিতে নগরীর জিন্দাবাজার, বন্দরবাজার, চৌহাট্টা, আম্বরখানা, সুবিদবাজার, টিলাগড়, শাবি গেট, মদিনা মার্কেট, ক্বিনব্রিজের সামনে, কদমতলি, মুক্তিযোদ্ধা চত্বর, হুমায়ুন রশীদ চত্বর প্রভৃতি এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে চালক অবস্থান করছেন। তাঁরা সাধারণ মানুষকে নিজ গন্তব্যে পৌঁছে দিচ্ছেন। তবে বিনিময়ে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি টাকা আদায় করছেন।
কদমতলী এলাকা থেকে লালাবাজারের যাত্রী রফিকুল ইসলাম বলেন, সাধারণত অটোরিকশায় ২০ টাকা ভাড়া দিয়ে লালবাজারে যাওয়া যায়। এখন মোটরসাইকেল চালকেরা ৭০-৮০ টাকা ভাড়া চাচ্ছেন। বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে।
তবে অনেকেই বিনা ভাড়ায় মানুষকে গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করেছেন। বিশেষ করে গতকাল এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রতি অনেক চালক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছাতে সাহায্য করেন তাঁরা। আবার অনেক চালক পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে গলাকাটা ভাড়া আদায় করেছেন বলে অভিযোগ করেন অনেকেই।
চৌহাট্টায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করা আশিক আহমদ বলেন, ‘সকালে অফিসে আসা নিয়ে টেনশনে ছিলাম। খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর একটি মোটরসাইকেল পেয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে অফিসে এসেছি। ধর্মঘটে মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই।’
এদিকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে চাপ বেড়েছে ট্রেনে। সিলেট থেকে কোনো দূরপাল্লার যানবাহন ছেড়ে যায়নি। ফলে রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
রাজশাহী থেকে সিলেটে আসা ব্যবসায়ী হাকিম উদ্দিন বলেন, ‘ভোরে বাসে করে রাজশাহী যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ধর্মঘটের কারণে বাস বন্ধ থাকায় ট্রেনে ঢাকা যাওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু টিকিট নেই।’
রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক খলিলুর রহমান জানান, সিলেট থেকে নির্দিষ্ট সময়ে বিভিন্ন গন্তব্যে ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে।
সিলেট বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের প্রথম দিন সোমবার দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ মানুষ। সড়কে গণপরিবহন না থাকায় বাড়তি ভাড়ায় বিকল্প যানে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয় তাঁদের। নগরে চলাচলে ভরসা করতে হয় দুই চাকার বাহন মোটরসাইকেলের ওপর। পাশাপাশি চাপ বেড়েছে ট্রেনে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ৫ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের এই পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে।
মহানগরী ঘুরে দেখা গেছে, পরিবহন শ্রমিকেরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করছেন। তাঁরা কোনো ধরনের যানবাহন চলাচল করতে দিচ্ছেন না। জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া মানুষের যানবাহনও তাঁরা আটকে দিচ্ছেন।
এই পরিস্থিতিতে নগরীর জিন্দাবাজার, বন্দরবাজার, চৌহাট্টা, আম্বরখানা, সুবিদবাজার, টিলাগড়, শাবি গেট, মদিনা মার্কেট, ক্বিনব্রিজের সামনে, কদমতলি, মুক্তিযোদ্ধা চত্বর, হুমায়ুন রশীদ চত্বর প্রভৃতি এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে চালক অবস্থান করছেন। তাঁরা সাধারণ মানুষকে নিজ গন্তব্যে পৌঁছে দিচ্ছেন। তবে বিনিময়ে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি টাকা আদায় করছেন।
কদমতলী এলাকা থেকে লালাবাজারের যাত্রী রফিকুল ইসলাম বলেন, সাধারণত অটোরিকশায় ২০ টাকা ভাড়া দিয়ে লালবাজারে যাওয়া যায়। এখন মোটরসাইকেল চালকেরা ৭০-৮০ টাকা ভাড়া চাচ্ছেন। বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে।
তবে অনেকেই বিনা ভাড়ায় মানুষকে গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করেছেন। বিশেষ করে গতকাল এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রতি অনেক চালক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছাতে সাহায্য করেন তাঁরা। আবার অনেক চালক পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে গলাকাটা ভাড়া আদায় করেছেন বলে অভিযোগ করেন অনেকেই।
চৌহাট্টায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করা আশিক আহমদ বলেন, ‘সকালে অফিসে আসা নিয়ে টেনশনে ছিলাম। খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর একটি মোটরসাইকেল পেয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে অফিসে এসেছি। ধর্মঘটে মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই।’
এদিকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে চাপ বেড়েছে ট্রেনে। সিলেট থেকে কোনো দূরপাল্লার যানবাহন ছেড়ে যায়নি। ফলে রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
রাজশাহী থেকে সিলেটে আসা ব্যবসায়ী হাকিম উদ্দিন বলেন, ‘ভোরে বাসে করে রাজশাহী যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ধর্মঘটের কারণে বাস বন্ধ থাকায় ট্রেনে ঢাকা যাওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু টিকিট নেই।’
রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক খলিলুর রহমান জানান, সিলেট থেকে নির্দিষ্ট সময়ে বিভিন্ন গন্তব্যে ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪