কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ৫ মার্চের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ঘটনায় জড়িত তা সুস্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি।
ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষয়ক্ষতি রোধে ১০টি সুপারিশের পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে।
গতকাল রোববার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান এ তথ্য জানান।
এর আগে তদন্ত কমিটি জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের কাছে প্রতিবেদনটি জমা দেয়। ৫ মার্চ রাতে জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ানকে প্রধান করে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে সাত দিনের মাথায় প্রতিবেদন জমা দিল কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রধান মো. আবু সুফিয়ান জানিয়েছেন, কমিটি তিন কার্যদিবসে সরেজমিন তদন্ত করে নমুনা সংগ্রহ করেছে। এ সময় প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গাসহ ৭৫ জনের সঙ্গে কথা বলা হয়। এতে মনে হয়েছে, এ ঘটনা পরিকল্পিত ও নাশকতামূলক। শিবিরে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গারা যেসব তথ্য দিয়েছেন, যাদের নাম বলেছেন; তাতে ভিন্ন ভিন্ন নাম রয়েছে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে এদের শনাক্ত করা যায়নি।এ জন্য তদন্ত কমিটি মামলা করে জড়িতদের শনাক্ত করার পক্ষে জোর দিয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান আরও বলেন, বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে ১১ নম্বর ক্যাম্পের ডি ১৭ ব্লকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এ সময় আগুন একাধিক স্থানে লাগানো হয়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লেগে যায়। এতেই নাশকতার প্রমাণ মেলে। এ ছাড়া অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, অগ্নিকাণ্ডে রোহিঙ্গাদের ঘরসহ ২ হাজার ৮০৫টি স্থাপনা পুড়ে গেছে এবং ১৫ হাজার ৯২৫ জন রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ একই ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১ রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ৫ মার্চের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ঘটনায় জড়িত তা সুস্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি।
ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষয়ক্ষতি রোধে ১০টি সুপারিশের পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে।
গতকাল রোববার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান এ তথ্য জানান।
এর আগে তদন্ত কমিটি জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের কাছে প্রতিবেদনটি জমা দেয়। ৫ মার্চ রাতে জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ানকে প্রধান করে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে সাত দিনের মাথায় প্রতিবেদন জমা দিল কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রধান মো. আবু সুফিয়ান জানিয়েছেন, কমিটি তিন কার্যদিবসে সরেজমিন তদন্ত করে নমুনা সংগ্রহ করেছে। এ সময় প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গাসহ ৭৫ জনের সঙ্গে কথা বলা হয়। এতে মনে হয়েছে, এ ঘটনা পরিকল্পিত ও নাশকতামূলক। শিবিরে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গারা যেসব তথ্য দিয়েছেন, যাদের নাম বলেছেন; তাতে ভিন্ন ভিন্ন নাম রয়েছে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে এদের শনাক্ত করা যায়নি।এ জন্য তদন্ত কমিটি মামলা করে জড়িতদের শনাক্ত করার পক্ষে জোর দিয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান আরও বলেন, বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে ১১ নম্বর ক্যাম্পের ডি ১৭ ব্লকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এ সময় আগুন একাধিক স্থানে লাগানো হয়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লেগে যায়। এতেই নাশকতার প্রমাণ মেলে। এ ছাড়া অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, অগ্নিকাণ্ডে রোহিঙ্গাদের ঘরসহ ২ হাজার ৮০৫টি স্থাপনা পুড়ে গেছে এবং ১৫ হাজার ৯২৫ জন রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ একই ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১ রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫