চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাটে তীব্র শীতের সঙ্গে ঘরে ঘরে সর্দি-জ্বরের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। সর্দি, জ্বর ও কাশিতে ভোগা মানুষদের করোনার নমুনা পরীক্ষার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তবে গাঁটের পয়সা খরচ করে করোনার পরীক্ষায় অনীহা সাধারণ মানুষের। তাঁরা বিনা মূল্যে করোনার পরীক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, শীতকালীন জ্বর, সর্দি ও কাশির সঙ্গে বর্তমান করোনাভাইরাসজনিত অসুস্থতার বেশ মিল রয়েছে। এ কারণে করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। অনেকে জ্বর ও কাশিকে গুরুত্ব দেন না। এতে সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইসোলেশনে রাখা দরকার। এসব বিষয় গুরুত্ব না দেওয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধদের বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার চারঘাটের ১০ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। উপজেলায় এ পর্যন্ত ৭৯৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩ জন।
এদিকে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে উপজেলার মানুষের মধ্যে যেমন তৎপরতা দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে তার উল্টো চিত্রই দেখা যাচ্ছে। ফলে উপজেলার প্রায় প্রতিটি ঘরে সর্দি, জ্বর ও কাশির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এতে সচেতন মানুষের উদ্বিগ্ন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান বিভাগের তথ্যমতে, গত এক সপ্তাহে শুধু হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রায় ২ হাজার ৫০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। যাঁদের অধিকাংশ নানা ধরনের ফ্লুজনিত রোগে ভুগছেন। এ ছাড়া উপজেলার ছয়টি মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র, ২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক, বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালেও অসংখ্য মানুষ ঠান্ডাজনিত রোগের চিকিৎসা নিয়েছেন। আবার অনেকে হাসপাতাল বা ক্লিনিকে না গিয়ে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে সেবন করছেন।
গতকাল রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে গিয়ে রোগীদের ভিড় দেখা গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফার্মাসিস্ট আতিকুর রহমান বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগের ওষুধের চাহিদা গত এক সপ্তাহে কয়েক গুণ বেড়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, তীব্র শীতে ঠান্ডাজনিত রোগ বাড়ছে। এর সঙ্গে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিস্থিতি মারাত্মক আকার ধারণ করছে। এই পরিস্থিতিতে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। উপসর্গ দেখা দিলে করোনার নমুনা পরীক্ষা করতে হবে।
চারঘাটে তীব্র শীতের সঙ্গে ঘরে ঘরে সর্দি-জ্বরের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। সর্দি, জ্বর ও কাশিতে ভোগা মানুষদের করোনার নমুনা পরীক্ষার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তবে গাঁটের পয়সা খরচ করে করোনার পরীক্ষায় অনীহা সাধারণ মানুষের। তাঁরা বিনা মূল্যে করোনার পরীক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, শীতকালীন জ্বর, সর্দি ও কাশির সঙ্গে বর্তমান করোনাভাইরাসজনিত অসুস্থতার বেশ মিল রয়েছে। এ কারণে করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। অনেকে জ্বর ও কাশিকে গুরুত্ব দেন না। এতে সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইসোলেশনে রাখা দরকার। এসব বিষয় গুরুত্ব না দেওয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধদের বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার চারঘাটের ১০ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। উপজেলায় এ পর্যন্ত ৭৯৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩ জন।
এদিকে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে উপজেলার মানুষের মধ্যে যেমন তৎপরতা দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে তার উল্টো চিত্রই দেখা যাচ্ছে। ফলে উপজেলার প্রায় প্রতিটি ঘরে সর্দি, জ্বর ও কাশির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এতে সচেতন মানুষের উদ্বিগ্ন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান বিভাগের তথ্যমতে, গত এক সপ্তাহে শুধু হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রায় ২ হাজার ৫০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। যাঁদের অধিকাংশ নানা ধরনের ফ্লুজনিত রোগে ভুগছেন। এ ছাড়া উপজেলার ছয়টি মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র, ২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক, বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালেও অসংখ্য মানুষ ঠান্ডাজনিত রোগের চিকিৎসা নিয়েছেন। আবার অনেকে হাসপাতাল বা ক্লিনিকে না গিয়ে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে সেবন করছেন।
গতকাল রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে গিয়ে রোগীদের ভিড় দেখা গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফার্মাসিস্ট আতিকুর রহমান বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগের ওষুধের চাহিদা গত এক সপ্তাহে কয়েক গুণ বেড়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, তীব্র শীতে ঠান্ডাজনিত রোগ বাড়ছে। এর সঙ্গে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিস্থিতি মারাত্মক আকার ধারণ করছে। এই পরিস্থিতিতে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। উপসর্গ দেখা দিলে করোনার নমুনা পরীক্ষা করতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪