বোরহান জাবেদ, ঢাকা
ম্যাচের আগে টিকিট যেন সোনার হরিণ। অথচ গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গ্যালারির মেরেকেটে ৭৫ শতাংশ আসনও পূর্ণ হয়নি। টিকিটের কৃত্রিম সংকট নাকি কর্মদিবসে ‘সৌজন্য টিকিট’ নিয়ে অনেকে আসার প্রয়োজন মনে করেননি, সেটি ভিন্ন আলোচনা। তবে মিরপুরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচে শূন্য গ্যালারি অনেকটা অভাবনীয় বটে।
সেখানে একই সময়ে ইংল্যান্ডের একাধিক জাতীয় দল ব্যস্ত সময় পার করছে। এটা অবশ্য নতুন কিছু নয় ইংলিশদের জন্য। এবার যেন সেটা একটু অন্য মাত্রা পেয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের পর ইংলিশরা নিউজিল্যান্ডে মাত্রই টেস্ট সিরিজ শেষ করেছে। সূচিটা আরেকটু এদিক-ওদিক হলে পৃথিবীর দুই মেরুতে হয়তো ইংল্যান্ডের দুটি দল একসঙ্গে খেলত।
আর ইংল্যান্ড দলের বিদেশ সফর মানেই তাদের বিখ্যাত ‘বার্মি-আর্মি’ দলের সপ্রতিভ উপস্থিতি। গতকাল দুই দলের ড্রেসিংরুমের কাছাকাছি গ্যালারিতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ৮-১০ জন ইংলিশ সমর্থক দেখা গেল। তাঁদের দেখে বার্মি-আর্মির দলই মনে হবে। ভুলটা ভাঙবে ম্যাকলারেনের কথায়। মঙ্গলবার সকালে বন্ধুকে নিয়ে ম্যাকলারেন বাংলাদেশে এসেছেন। মিরপুরে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের ওপরের দিকে ব্রিস্টলের পতাকা টাঙিয়ে খেলা দেখছিলেন তাঁরা। ম্যাকলারেনের বন্ধুর পরনে দেখা যাচ্ছিল বার্মি-আর্মির ম্যাগি। ভুলটা ভাঙাতে ম্যাকলারেন বলছিলেন, ‘না! না! আমরা বার্মি-আর্মির নই। এগুলো (বার্মি-আর্মির জার্সি) অনেক বিক্রি হয় দোকানে।’ একচিলতে হাসিতে তিনি আরও যোগ করলেন, ‘বাংলাদেশে এবার বার্মি-আর্মি আসেনি।’
কেন আসেনি, এমন প্রশ্নে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন শহর থেকে আসা ম্যাকলারেন মুখে হাসিটা ধরে রেখেই বলছিলেন, ‘এখন এত বেশি খেলা হয়...। ডিসেম্বরে পাকিস্তান, জানুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকা, ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড; ক্রিকেটারদের জন্য যেমন ব্যস্ত সূচি, সমর্থকদের জন্যও।’ ম্যাকলারেন ও তাঁর বন্ধুর মতোই ইংল্যান্ডের ড্রেসিংরুমের কাছাকাছি খেলা দেখছিলেন পল ফেলোস ও তাঁর স্ত্রী জেন ফেলোস। ইংল্যান্ডের এই সফরের সঙ্গে মিল রেখে প্রায় এক মাসের বাংলাদেশ সফরে এসেছে জেন-পলসহ সাতজনের একটি দল।
এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে আসা জেন ও পল জন্মসূত্রে স্কটল্যান্ডের নাগরিক। প্রথমবার বাংলাদেশে আসা দলটির বাকিরা খাঁটি ইংলিশ। খেলা দেখার ফাঁকে ম্যাচের বিভিন্ন তথ্য টুকে রাখতে পলকে সহায়তা করছিলেন বন্ধু জন। এই সময় চোখে দুরবিন লাগিয়ে খেলা দেখছিলেন জেন। তাঁর হাতেও বার্মি-আর্মির হ্যাট দেখে ওই দলের সমর্থক গোষ্ঠী ভাবার কারণ নেই। হ্যাট নিয়ে জেন বলছিলেন, ‘পাকিস্তান গিয়েছিলাম (গত ডিসেম্বরে) এবং সেখানে এই হ্যাট পেয়েছিলাম।’
স্কটিশ দম্পতি উঠেছেন সোনারগাঁও হোটেল, যেখানে দুই দলেরই আবাস। বাংলাদেশি কোনো ক্রিকেটারকে তেমনভাবে চেনেন না জেন। তবে নিজ থেকেই মোবাইল ফোন বের করে দেখালেন, ম্যাচের আগের রাতে হোটেলের লিফটে মোস্তাফিজুর রহমান আর ইবাদত হোসেনের সঙ্গে তোলা ছবি। এ সফরে ক্রিকেট উপভোগের সঙ্গে কক্সবাজার-সুন্দরবন ঘোরার পরিকল্পনা আছে তাঁদের।
ম্যাচের আগে টিকিট যেন সোনার হরিণ। অথচ গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গ্যালারির মেরেকেটে ৭৫ শতাংশ আসনও পূর্ণ হয়নি। টিকিটের কৃত্রিম সংকট নাকি কর্মদিবসে ‘সৌজন্য টিকিট’ নিয়ে অনেকে আসার প্রয়োজন মনে করেননি, সেটি ভিন্ন আলোচনা। তবে মিরপুরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচে শূন্য গ্যালারি অনেকটা অভাবনীয় বটে।
সেখানে একই সময়ে ইংল্যান্ডের একাধিক জাতীয় দল ব্যস্ত সময় পার করছে। এটা অবশ্য নতুন কিছু নয় ইংলিশদের জন্য। এবার যেন সেটা একটু অন্য মাত্রা পেয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের পর ইংলিশরা নিউজিল্যান্ডে মাত্রই টেস্ট সিরিজ শেষ করেছে। সূচিটা আরেকটু এদিক-ওদিক হলে পৃথিবীর দুই মেরুতে হয়তো ইংল্যান্ডের দুটি দল একসঙ্গে খেলত।
আর ইংল্যান্ড দলের বিদেশ সফর মানেই তাদের বিখ্যাত ‘বার্মি-আর্মি’ দলের সপ্রতিভ উপস্থিতি। গতকাল দুই দলের ড্রেসিংরুমের কাছাকাছি গ্যালারিতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ৮-১০ জন ইংলিশ সমর্থক দেখা গেল। তাঁদের দেখে বার্মি-আর্মির দলই মনে হবে। ভুলটা ভাঙবে ম্যাকলারেনের কথায়। মঙ্গলবার সকালে বন্ধুকে নিয়ে ম্যাকলারেন বাংলাদেশে এসেছেন। মিরপুরে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের ওপরের দিকে ব্রিস্টলের পতাকা টাঙিয়ে খেলা দেখছিলেন তাঁরা। ম্যাকলারেনের বন্ধুর পরনে দেখা যাচ্ছিল বার্মি-আর্মির ম্যাগি। ভুলটা ভাঙাতে ম্যাকলারেন বলছিলেন, ‘না! না! আমরা বার্মি-আর্মির নই। এগুলো (বার্মি-আর্মির জার্সি) অনেক বিক্রি হয় দোকানে।’ একচিলতে হাসিতে তিনি আরও যোগ করলেন, ‘বাংলাদেশে এবার বার্মি-আর্মি আসেনি।’
কেন আসেনি, এমন প্রশ্নে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন শহর থেকে আসা ম্যাকলারেন মুখে হাসিটা ধরে রেখেই বলছিলেন, ‘এখন এত বেশি খেলা হয়...। ডিসেম্বরে পাকিস্তান, জানুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকা, ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড; ক্রিকেটারদের জন্য যেমন ব্যস্ত সূচি, সমর্থকদের জন্যও।’ ম্যাকলারেন ও তাঁর বন্ধুর মতোই ইংল্যান্ডের ড্রেসিংরুমের কাছাকাছি খেলা দেখছিলেন পল ফেলোস ও তাঁর স্ত্রী জেন ফেলোস। ইংল্যান্ডের এই সফরের সঙ্গে মিল রেখে প্রায় এক মাসের বাংলাদেশ সফরে এসেছে জেন-পলসহ সাতজনের একটি দল।
এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে আসা জেন ও পল জন্মসূত্রে স্কটল্যান্ডের নাগরিক। প্রথমবার বাংলাদেশে আসা দলটির বাকিরা খাঁটি ইংলিশ। খেলা দেখার ফাঁকে ম্যাচের বিভিন্ন তথ্য টুকে রাখতে পলকে সহায়তা করছিলেন বন্ধু জন। এই সময় চোখে দুরবিন লাগিয়ে খেলা দেখছিলেন জেন। তাঁর হাতেও বার্মি-আর্মির হ্যাট দেখে ওই দলের সমর্থক গোষ্ঠী ভাবার কারণ নেই। হ্যাট নিয়ে জেন বলছিলেন, ‘পাকিস্তান গিয়েছিলাম (গত ডিসেম্বরে) এবং সেখানে এই হ্যাট পেয়েছিলাম।’
স্কটিশ দম্পতি উঠেছেন সোনারগাঁও হোটেল, যেখানে দুই দলেরই আবাস। বাংলাদেশি কোনো ক্রিকেটারকে তেমনভাবে চেনেন না জেন। তবে নিজ থেকেই মোবাইল ফোন বের করে দেখালেন, ম্যাচের আগের রাতে হোটেলের লিফটে মোস্তাফিজুর রহমান আর ইবাদত হোসেনের সঙ্গে তোলা ছবি। এ সফরে ক্রিকেট উপভোগের সঙ্গে কক্সবাজার-সুন্দরবন ঘোরার পরিকল্পনা আছে তাঁদের।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫