ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে গত বছরের ২৬-২৮ মার্চ তিন দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর, আশুগঞ্জ ও সরাইলে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছিল হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী এবং তাদের অনুসারীরা। সহিংসতার এসব ঘটনায় ৫৬টি মামলা হয়েছিল। কিন্তু ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও এসব মামলার কোনোটিতেই চার্জশিট দেয়নি পুলিশ। তদন্তও চলছে ধীরগতিতে।
মামলাগুলোয় হেফাজতের কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁরা জামিনে কারামুক্ত। এ অবস্থায় তাণ্ডবে জড়িত হেফাজতের নেতা-কর্মীদের বিচার হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় আসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর আগমনের বিরোধিতা করে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী এবং অনুসারীরা ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন, পুলিশ সুপারের কার্যালয় ও সদর মডেল থানার ২ নম্বর ফাঁড়ি, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, জেলা পরিষদ কার্যালয় ও ডাকবাংলো, পৌরসভা কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব ভবন, আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন ও সুরসম্রাট আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন, সদর উপজেলা ভূমি অফিস ও জেলা গণগ্রন্থাগার, খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানা এবং শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরসহ সরকারি-বেসরকারি বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। রামদা, রড, লাঠি ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন স্থানে চলে হামলা। আগুন দেওয়া হয় বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে। এ ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বাসা ও অফিস ভাঙচুর করা হয়। তাঁর শ্বশুরবাড়িতেও চালানো হয় হামলা। হামলা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবিরের বাসায়ও। জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের বাড়িও হামলার শিকার হয়।
তিন দিনের ওই তাণ্ডবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত হয় বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হেফাজতে ইসলামের নেতারা দাবি করেছিলেন। যদিও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ ব্যাপারে আজও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি। এসব ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর মডেল থানায় ৪৯টি, আশুগঞ্জ থানায় ৪টি, সরাইল থানায় ২টি ও আখাউড়া রেলওয়ে থানায় ১টিসহ মোট ৫৬টি মামলা হয়।
জেলা পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে, তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের হওয়া এসব মামলায় ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে ৪১৪ জন এজাহারনামীয়, বাকি সবাই অজ্ঞাত। ঘটনার পর এজাহারনামীয় ৪৬ জন এবং সন্দেহভাজন ৭১২ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর মধ্যে হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্বস্থানীয় কয়েকজন নেতাও ছিলেন। তবে তাঁদের সবাই এখন জামিনে আছেন। বর্তমানে কারাগারে আছেন ১২০ জন।
৫৬ মামলার মধ্যে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ১০টি, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ৯টি, জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) ৪টি, সদর মডেল থানা পুলিশ ২৭টি, আশুগঞ্জ থানা ৩টি ও সরাইল থানা-পুলিশ ২টি এবং আখাউড়া রেলওয়ে থানা-পুলিশ একটি মামলা তদন্ত করছে। তবে তাণ্ডবের এক বছরেও কোনো মামলারই তদন্তকাজ শেষ করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তারা। অধিকাংশ মামলার বাদীর সঙ্গে তদন্ত কর্মকর্তার কোনো যোগাযোগ নেই। ফলে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কেও জানতে পারছেন না বাদীরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন বলেন, কয়েকটি ছাড়া বাকি সব মামলার বাদী পুলিশ। পুলিশের হাতে থাকা মামলাগুলো গুরুত্ব দিয়েই তদন্ত করা হচ্ছে। আরও অনেক আসামি গ্রেপ্তারের বাকি আছে। গ্রেপ্তার অভিযানও চলমান রয়েছে।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমাদের তদন্তের কাজ শেষ পর্যায়ে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ এমন ঘটনা আর দেখতে চায় না। জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আব্দুন নূর বলেন, ‘২০১৬ সালেও এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় শহরজুড়ে তাণ্ডব চালানো হয়েছিল। একই বছর নাসিরনগরে হিন্দুপল্লিতে হামলা হয়। ওই দুই ঘটনায় জড়িতদের বিচার হলে তাণ্ডবের পুনরাবৃত্তি হতো না। আলোচিত এসব ঘটনার বিচার নিয়ে আমরা শঙ্কিত। আমরা চাই দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। তাহলেই আর এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না।’
জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান বলেন, তাণ্ডব না করার মতো অবস্থা সরকার এখনো সৃষ্টি করেনি। তারা দিন দিন বিকশিত হচ্ছে, আবার এ ধরনের তাণ্ডব ঘটাতে পারে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে গত বছরের ২৬-২৮ মার্চ তিন দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর, আশুগঞ্জ ও সরাইলে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছিল হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী এবং তাদের অনুসারীরা। সহিংসতার এসব ঘটনায় ৫৬টি মামলা হয়েছিল। কিন্তু ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও এসব মামলার কোনোটিতেই চার্জশিট দেয়নি পুলিশ। তদন্তও চলছে ধীরগতিতে।
মামলাগুলোয় হেফাজতের কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁরা জামিনে কারামুক্ত। এ অবস্থায় তাণ্ডবে জড়িত হেফাজতের নেতা-কর্মীদের বিচার হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় আসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর আগমনের বিরোধিতা করে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী এবং অনুসারীরা ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন, পুলিশ সুপারের কার্যালয় ও সদর মডেল থানার ২ নম্বর ফাঁড়ি, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, জেলা পরিষদ কার্যালয় ও ডাকবাংলো, পৌরসভা কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব ভবন, আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন ও সুরসম্রাট আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন, সদর উপজেলা ভূমি অফিস ও জেলা গণগ্রন্থাগার, খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানা এবং শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরসহ সরকারি-বেসরকারি বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। রামদা, রড, লাঠি ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন স্থানে চলে হামলা। আগুন দেওয়া হয় বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে। এ ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বাসা ও অফিস ভাঙচুর করা হয়। তাঁর শ্বশুরবাড়িতেও চালানো হয় হামলা। হামলা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবিরের বাসায়ও। জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের বাড়িও হামলার শিকার হয়।
তিন দিনের ওই তাণ্ডবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত হয় বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হেফাজতে ইসলামের নেতারা দাবি করেছিলেন। যদিও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ ব্যাপারে আজও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি। এসব ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর মডেল থানায় ৪৯টি, আশুগঞ্জ থানায় ৪টি, সরাইল থানায় ২টি ও আখাউড়া রেলওয়ে থানায় ১টিসহ মোট ৫৬টি মামলা হয়।
জেলা পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে, তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের হওয়া এসব মামলায় ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে ৪১৪ জন এজাহারনামীয়, বাকি সবাই অজ্ঞাত। ঘটনার পর এজাহারনামীয় ৪৬ জন এবং সন্দেহভাজন ৭১২ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর মধ্যে হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্বস্থানীয় কয়েকজন নেতাও ছিলেন। তবে তাঁদের সবাই এখন জামিনে আছেন। বর্তমানে কারাগারে আছেন ১২০ জন।
৫৬ মামলার মধ্যে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ১০টি, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ৯টি, জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) ৪টি, সদর মডেল থানা পুলিশ ২৭টি, আশুগঞ্জ থানা ৩টি ও সরাইল থানা-পুলিশ ২টি এবং আখাউড়া রেলওয়ে থানা-পুলিশ একটি মামলা তদন্ত করছে। তবে তাণ্ডবের এক বছরেও কোনো মামলারই তদন্তকাজ শেষ করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তারা। অধিকাংশ মামলার বাদীর সঙ্গে তদন্ত কর্মকর্তার কোনো যোগাযোগ নেই। ফলে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কেও জানতে পারছেন না বাদীরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন বলেন, কয়েকটি ছাড়া বাকি সব মামলার বাদী পুলিশ। পুলিশের হাতে থাকা মামলাগুলো গুরুত্ব দিয়েই তদন্ত করা হচ্ছে। আরও অনেক আসামি গ্রেপ্তারের বাকি আছে। গ্রেপ্তার অভিযানও চলমান রয়েছে।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমাদের তদন্তের কাজ শেষ পর্যায়ে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ এমন ঘটনা আর দেখতে চায় না। জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আব্দুন নূর বলেন, ‘২০১৬ সালেও এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় শহরজুড়ে তাণ্ডব চালানো হয়েছিল। একই বছর নাসিরনগরে হিন্দুপল্লিতে হামলা হয়। ওই দুই ঘটনায় জড়িতদের বিচার হলে তাণ্ডবের পুনরাবৃত্তি হতো না। আলোচিত এসব ঘটনার বিচার নিয়ে আমরা শঙ্কিত। আমরা চাই দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। তাহলেই আর এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না।’
জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান বলেন, তাণ্ডব না করার মতো অবস্থা সরকার এখনো সৃষ্টি করেনি। তারা দিন দিন বিকশিত হচ্ছে, আবার এ ধরনের তাণ্ডব ঘটাতে পারে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪