লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে সুপ্রিম কোর্টের স্থিতাবস্থার আদেশ উপেক্ষা করে পৌরসভার মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। রামগঞ্জ পৌর মেয়র মো. আবুল খায়েরের নেতৃত্বে বিরোধপূর্ণ জমিতে নির্মাণকাজ চলছে। গত রোববার জমির মালিকানা দাবিদার মহসিন হোসেন সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ জানান। তবে পৌর মেয়র বলছেন, সরকারি খাসজমিতে পৌরসভার জন্য এলজিইডির পক্ষ থেকে মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে মহসিন হোসেন অভিযোগ করে বলেন, রামগঞ্জ উপজেলার ৬৫ নম্বর আঙ্গারপাড়া মৌজার ১৭০ নম্বর খতিয়ানের ৭০৫ নম্বর দাগে ৪১ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে তাঁরা সাতজন মালিক। ১৯৯৭ সালের ১৫ জানুয়ারি জমিটি কেনা হয়। যার দলিল নম্বর ৩১০। ওই জমিটি এমআরআর জরিপে সরকারের নামে রেকর্ড হলে লক্ষ্মীপুর আদালতে মামলা করেন। মামলা নম্বর দেঃ ১৭ / ১৯৯৭। এতে তাঁদের মালিকানার পক্ষে দোতরফা সূত্রে আদালত রায় ও ডিক্রি জারি করেন। এর বিরুদ্ধে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আপিল করলে আদালত পুনর্বিবেচনার জন্য ২০১১ সালে নিম্ন আদালতে পাঠান। ওই রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চ আদালতে সিভিল ডিভিশন দায়ের করলে আদালত আপিলের রায় ডিক্রি স্থগিত করেন।
মহসিন আরও বলেন, বিবাদীরা জমি থেকে দখলচ্যুত করার চেষ্টা করলে তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্থিতাবস্থার আদেশ দেন। ২০২১ সালের ৫ ডিসেম্বর উচ্চ আদালতে শুনানি শেষে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে পুনর্বিবেচনার জন্য লক্ষ্মীপুর আদালতে পাঠান। এ ছাড়া ওই জমিতে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার জন্য জেলা প্রশাসনকে বলা হয়।
কিন্তু গত ডিসেম্বর থেকে রামগঞ্জ পৌর মেয়র আবুল খায়ের ওই জমিতে পৌরসভার জন্য মার্কেট নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। গত ২৭ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিচারাধীন মামলার ভূমির ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দেন। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে পৌর মেয়র কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। বাধা দেওয়ায় তাঁদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আদালতের আদেশ অমান্য করে কাজ করায় সর্বশেষ গত ২৭ মার্চ তাঁদের আইনজীবী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং প্রশাসনকে আদালত অবমাননার নোটিশ দেন। এতে বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে দ্রুতগতিতে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ৷ এ অবস্থায় আদালতের আদেশ মেনে এ জমিতে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যাপারে পৌর মেয়র আবুল খায়ের বলেন, ‘সরকারি খাস জমিতে এলজিইডির টেন্ডারে মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। জমিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকার বিষয়ে আমি অবগত নই।’
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে সুপ্রিম কোর্টের স্থিতাবস্থার আদেশ উপেক্ষা করে পৌরসভার মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। রামগঞ্জ পৌর মেয়র মো. আবুল খায়েরের নেতৃত্বে বিরোধপূর্ণ জমিতে নির্মাণকাজ চলছে। গত রোববার জমির মালিকানা দাবিদার মহসিন হোসেন সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ জানান। তবে পৌর মেয়র বলছেন, সরকারি খাসজমিতে পৌরসভার জন্য এলজিইডির পক্ষ থেকে মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে মহসিন হোসেন অভিযোগ করে বলেন, রামগঞ্জ উপজেলার ৬৫ নম্বর আঙ্গারপাড়া মৌজার ১৭০ নম্বর খতিয়ানের ৭০৫ নম্বর দাগে ৪১ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে তাঁরা সাতজন মালিক। ১৯৯৭ সালের ১৫ জানুয়ারি জমিটি কেনা হয়। যার দলিল নম্বর ৩১০। ওই জমিটি এমআরআর জরিপে সরকারের নামে রেকর্ড হলে লক্ষ্মীপুর আদালতে মামলা করেন। মামলা নম্বর দেঃ ১৭ / ১৯৯৭। এতে তাঁদের মালিকানার পক্ষে দোতরফা সূত্রে আদালত রায় ও ডিক্রি জারি করেন। এর বিরুদ্ধে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আপিল করলে আদালত পুনর্বিবেচনার জন্য ২০১১ সালে নিম্ন আদালতে পাঠান। ওই রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চ আদালতে সিভিল ডিভিশন দায়ের করলে আদালত আপিলের রায় ডিক্রি স্থগিত করেন।
মহসিন আরও বলেন, বিবাদীরা জমি থেকে দখলচ্যুত করার চেষ্টা করলে তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্থিতাবস্থার আদেশ দেন। ২০২১ সালের ৫ ডিসেম্বর উচ্চ আদালতে শুনানি শেষে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে পুনর্বিবেচনার জন্য লক্ষ্মীপুর আদালতে পাঠান। এ ছাড়া ওই জমিতে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার জন্য জেলা প্রশাসনকে বলা হয়।
কিন্তু গত ডিসেম্বর থেকে রামগঞ্জ পৌর মেয়র আবুল খায়ের ওই জমিতে পৌরসভার জন্য মার্কেট নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। গত ২৭ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিচারাধীন মামলার ভূমির ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দেন। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে পৌর মেয়র কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। বাধা দেওয়ায় তাঁদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আদালতের আদেশ অমান্য করে কাজ করায় সর্বশেষ গত ২৭ মার্চ তাঁদের আইনজীবী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং প্রশাসনকে আদালত অবমাননার নোটিশ দেন। এতে বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে দ্রুতগতিতে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ৷ এ অবস্থায় আদালতের আদেশ মেনে এ জমিতে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যাপারে পৌর মেয়র আবুল খায়ের বলেন, ‘সরকারি খাস জমিতে এলজিইডির টেন্ডারে মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। জমিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকার বিষয়ে আমি অবগত নই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪