এম মনসুর আলী, সরাইল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পাঁচটি ও নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে একমাত্র জয়ধরকান্দি-কুণ্ডা কাঁচা রাস্তায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবির পরেও পাকা হয়নি ছয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই পথ। স্বাধীনতার পর থেকে এখনো দুর্ভোগ কাটেনি এসব এলাকার মানুষের।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাস্তাটি দিয়ে শুকনো মৌসুমে সরাইল উপজেলার পাকশিমুল, জয়ধরকান্দি, তেলিকান্দি, করিমপুর, কাসেমপুর ও নাসিরনগর উপজেলার মহিষবেড়, মুহাম্মদপুর, শিমুলকান্দি, বাগি, কদরকান্দির লোকজন চলাচল করে। বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকার বাসিন্দারা নৌকায় চলাচল করে। শুকনো মৌসুমে ধুলোবালিতে নাকানিচুবানি খেতে হয় রাস্তায় চলাচলকারীদের। আর বর্ষায় পুরো রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে যায়। রাস্তাটি দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসীকে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হয়। রাস্তায় চলাচলকারী শিশু, বৃদ্ধ, প্রসূতি নারী, অসুস্থ রোগী ও মসজিদের মুসল্লিদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
রাস্তাটি সরাইল উপজেলার পাকশিমুল এলাকার জয়ধরকান্দি গ্রাম থেকে শুরু হয়ে মহিষবেড় হয়ে নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডায় শেষ হয়ে সরাইল-নাসিরনগর হাইওয়ে সড়কে মিলিত হয়েছে। এই কাঁচা পথ হয়ে ওই ১০ গ্রামের মানুষ উপজেলা সদর, থানা, আদালতসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি পাকা করার জন্য এলাকাবাসী দাবি জানিয়ে এলেও জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাড়া মিলছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী মানুষের।
জয়ধরকান্দি গ্রামের ফয়েজ মিয়া বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছর পার হলেও আমাদের এলাকার উন্নয়ন হয়নি। আমাদের এলাকা অবহেলিত থেকে গেছে। সরকার দেশে অনেক উন্নয়ন করলেও এ রাস্তা পাকাকরণের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।’
মহিষবেড় গ্রামের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জিল্লুর রহমান (৫০) জানান, সড়কটি পাকা না হওয়ায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে মানুষ; বিশেষ করে বর্ষাকালে বেশি দুর্ভোগ হয়।
স্থানীয় জয়ধরকান্দি আইডিয়াল একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমরা বছরের পর বছর রাস্তা পাকা হবে, সেই অপেক্ষায় আছি। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা বারবার শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। কাজের কাজ কিছুই হয়নি।’
নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ জানান, ‘এই রাস্তা নির্মাণের বিষয়ে তৎপরতা চলমান।’ সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর বলেন, জয়ধরকান্দি সরাইল উপজেলার সবচেয়ে বৃহৎ গ্রাম। প্রায় ১০ হাজার মানুষের বসবাস এ গ্রামে। সরাইল ও নাসিনগর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করে। রাস্তাটির বিষয়ে সরাইল ও নাসিরনগর আসনের দুই সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলব।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সরাইল উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আব্দুর রহিম মিয়া বলেন, ‘এমন বেহাল রাস্তার কথা জানা নেই। তবে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পাঁচটি ও নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে একমাত্র জয়ধরকান্দি-কুণ্ডা কাঁচা রাস্তায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবির পরেও পাকা হয়নি ছয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই পথ। স্বাধীনতার পর থেকে এখনো দুর্ভোগ কাটেনি এসব এলাকার মানুষের।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাস্তাটি দিয়ে শুকনো মৌসুমে সরাইল উপজেলার পাকশিমুল, জয়ধরকান্দি, তেলিকান্দি, করিমপুর, কাসেমপুর ও নাসিরনগর উপজেলার মহিষবেড়, মুহাম্মদপুর, শিমুলকান্দি, বাগি, কদরকান্দির লোকজন চলাচল করে। বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকার বাসিন্দারা নৌকায় চলাচল করে। শুকনো মৌসুমে ধুলোবালিতে নাকানিচুবানি খেতে হয় রাস্তায় চলাচলকারীদের। আর বর্ষায় পুরো রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে যায়। রাস্তাটি দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসীকে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হয়। রাস্তায় চলাচলকারী শিশু, বৃদ্ধ, প্রসূতি নারী, অসুস্থ রোগী ও মসজিদের মুসল্লিদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
রাস্তাটি সরাইল উপজেলার পাকশিমুল এলাকার জয়ধরকান্দি গ্রাম থেকে শুরু হয়ে মহিষবেড় হয়ে নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডায় শেষ হয়ে সরাইল-নাসিরনগর হাইওয়ে সড়কে মিলিত হয়েছে। এই কাঁচা পথ হয়ে ওই ১০ গ্রামের মানুষ উপজেলা সদর, থানা, আদালতসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি পাকা করার জন্য এলাকাবাসী দাবি জানিয়ে এলেও জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাড়া মিলছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী মানুষের।
জয়ধরকান্দি গ্রামের ফয়েজ মিয়া বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছর পার হলেও আমাদের এলাকার উন্নয়ন হয়নি। আমাদের এলাকা অবহেলিত থেকে গেছে। সরকার দেশে অনেক উন্নয়ন করলেও এ রাস্তা পাকাকরণের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।’
মহিষবেড় গ্রামের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জিল্লুর রহমান (৫০) জানান, সড়কটি পাকা না হওয়ায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে মানুষ; বিশেষ করে বর্ষাকালে বেশি দুর্ভোগ হয়।
স্থানীয় জয়ধরকান্দি আইডিয়াল একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমরা বছরের পর বছর রাস্তা পাকা হবে, সেই অপেক্ষায় আছি। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা বারবার শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। কাজের কাজ কিছুই হয়নি।’
নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ জানান, ‘এই রাস্তা নির্মাণের বিষয়ে তৎপরতা চলমান।’ সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর বলেন, জয়ধরকান্দি সরাইল উপজেলার সবচেয়ে বৃহৎ গ্রাম। প্রায় ১০ হাজার মানুষের বসবাস এ গ্রামে। সরাইল ও নাসিনগর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করে। রাস্তাটির বিষয়ে সরাইল ও নাসিরনগর আসনের দুই সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলব।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সরাইল উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আব্দুর রহিম মিয়া বলেন, ‘এমন বেহাল রাস্তার কথা জানা নেই। তবে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫