রংপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে স্কুলছাত্র রিসান (১৬) হত্যাকাণ্ডের সূত্র উদ্ঘাটন হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৩। গতকাল সোমবার দুপুরে র্যাব-১৩, রংপুর সদর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান উপ-অধিনায়ক মেজর সৈয়দ মইদুল ইসলাম।
তিনি জানান, গত রোববার ঘোড়াঘাট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ঘোড়াঘাট থানা এলাকার বিল্লাল উদ্দিনের ছেলে স্বাধীন উদ্দিন (২৯) এবং ১৬ ও ১৪ বছর বয়সী দুই কিশোর। এর আগে, গত শনিবার ঘোড়াঘাট থানার কশিগাড়ী গ্রামের পাঁচ মাথা মোড়ের কাছের পরিত্যক্ত একটি হোটেল থেকে রিসানের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে থানা-পুলিশ।
উপ-অধিনায়ক মইদুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী স্বাধীন উদ্দিন স্বীকার করেছেন যে, তিনি প্রায় দশ মাস আগে রিসানকে প্রতি মাসে সুদের বিনিময়ে টাকা ধার দেন। রিসান প্রথম তিন মাস সুদের টাকা পরিশোধ করলেও পরিবর্তীতে সুদের টাকাসহ মূল টাকা দিতে ব্যর্থ হয়। এই টাকাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সময় রিসানের সঙ্গে স্বাধীনের দ্বন্দ্ব হয়। গত ২৭ জানুয়ারি স্বাধীন উদ্দিন তার দুই কিশোর বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে রিসানকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৮ জানুয়ারি রাত আনুমানিক দশটার দিকে স্বাধীন তাঁর কিশোর বন্ধুদের মাধ্যমে রিসানকে রাণীগঞ্জ বাজারে তাঁর পানের দোকানে ডেকে নেন। পরে ঘোড়াঘাটের কশিগাড়ী গ্রামের পাঁচ মাথা মোড়ের কাছের ওই পরিত্যক্ত হোটেলে যান। সেখানে পাওনা টাকা না পেয়ে ছুরি দিয়ে রিসানের গলায় আঘাত করেন স্বাধীন। রিসান চিৎকার করলে স্বাধীনের সঙ্গে থাকা এক কিশোর রিসানের মুখ চেপে ধরে। অপর কিশোর ধারালো ছুরি দিয়ে তাঁর পায়ের রগ কেটে দেয়। পরে লাশ ফেলে পালায় তাঁরা।
রিসানের মায়ের বরাত দিয়ে মইদুল ইসলাম আরও জানান, রিসান দিনাজপুরের রাণীগঞ্জ বাজারের আল-হেরা ইসলামি প্রি-ক্যাডেট স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। পাশাপাশি রাণীগঞ্জ বাজারে একটি ভ্রাম্যমাণ খাবার হোটেলে পার্টটাইম কাজ করত। গত ২৮ জানুয়ারি রাতে বাবার ওষুধ আনার জন্য রানীগঞ্জ বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয় রিসান। দীর্ঘ সময়েও বাসায় না ফেরায় অপেক্ষা করতে করতে বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে লোকজনের মুখে শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের লাশ শনাক্ত করেন মা রমিজা খাতুন। পরে বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে থানায় মামলা করেন তিনি।
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে স্কুলছাত্র রিসান (১৬) হত্যাকাণ্ডের সূত্র উদ্ঘাটন হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৩। গতকাল সোমবার দুপুরে র্যাব-১৩, রংপুর সদর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান উপ-অধিনায়ক মেজর সৈয়দ মইদুল ইসলাম।
তিনি জানান, গত রোববার ঘোড়াঘাট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ঘোড়াঘাট থানা এলাকার বিল্লাল উদ্দিনের ছেলে স্বাধীন উদ্দিন (২৯) এবং ১৬ ও ১৪ বছর বয়সী দুই কিশোর। এর আগে, গত শনিবার ঘোড়াঘাট থানার কশিগাড়ী গ্রামের পাঁচ মাথা মোড়ের কাছের পরিত্যক্ত একটি হোটেল থেকে রিসানের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে থানা-পুলিশ।
উপ-অধিনায়ক মইদুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী স্বাধীন উদ্দিন স্বীকার করেছেন যে, তিনি প্রায় দশ মাস আগে রিসানকে প্রতি মাসে সুদের বিনিময়ে টাকা ধার দেন। রিসান প্রথম তিন মাস সুদের টাকা পরিশোধ করলেও পরিবর্তীতে সুদের টাকাসহ মূল টাকা দিতে ব্যর্থ হয়। এই টাকাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সময় রিসানের সঙ্গে স্বাধীনের দ্বন্দ্ব হয়। গত ২৭ জানুয়ারি স্বাধীন উদ্দিন তার দুই কিশোর বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে রিসানকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৮ জানুয়ারি রাত আনুমানিক দশটার দিকে স্বাধীন তাঁর কিশোর বন্ধুদের মাধ্যমে রিসানকে রাণীগঞ্জ বাজারে তাঁর পানের দোকানে ডেকে নেন। পরে ঘোড়াঘাটের কশিগাড়ী গ্রামের পাঁচ মাথা মোড়ের কাছের ওই পরিত্যক্ত হোটেলে যান। সেখানে পাওনা টাকা না পেয়ে ছুরি দিয়ে রিসানের গলায় আঘাত করেন স্বাধীন। রিসান চিৎকার করলে স্বাধীনের সঙ্গে থাকা এক কিশোর রিসানের মুখ চেপে ধরে। অপর কিশোর ধারালো ছুরি দিয়ে তাঁর পায়ের রগ কেটে দেয়। পরে লাশ ফেলে পালায় তাঁরা।
রিসানের মায়ের বরাত দিয়ে মইদুল ইসলাম আরও জানান, রিসান দিনাজপুরের রাণীগঞ্জ বাজারের আল-হেরা ইসলামি প্রি-ক্যাডেট স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। পাশাপাশি রাণীগঞ্জ বাজারে একটি ভ্রাম্যমাণ খাবার হোটেলে পার্টটাইম কাজ করত। গত ২৮ জানুয়ারি রাতে বাবার ওষুধ আনার জন্য রানীগঞ্জ বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয় রিসান। দীর্ঘ সময়েও বাসায় না ফেরায় অপেক্ষা করতে করতে বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে লোকজনের মুখে শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের লাশ শনাক্ত করেন মা রমিজা খাতুন। পরে বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে থানায় মামলা করেন তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪