অনন্যা দাস
অন্যান্য় ঋতুর সঙ্গে তুলনা করলে সম্ভবত রোমান্টিক ঋতু শরৎ। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর নদীর ধারে কাশফুলের মেলা দেখে মন তো দোলা দেবেই। তবে প্রকৃতির জন্য আশীর্বাদ এ ঋতু প্রায়ই আমাদের ত্বকের জন্য মঙ্গলজনক কিছু বয়ে আনে না। শরতের আবহাওয়া সব ধরনের ত্বকের জন্য কিছুটা বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে। এই রোদ তো এই বৃষ্টির এ সময়ে ত্বকের চাই বাড়তি যত্ন।
নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন
ত্বক নিস্তেজ, শুষ্ক ও প্রাণহীন হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে সপ্তাহে কমপক্ষে দুইবার এক্সফোলিয়েশন করা উচিত। নিয়মিত এক্সফোলিয়েটিং ত্বকের কোষগুলোকে তরতাজা রাখতে সাহায্য করে এবং মৃত কোষ পরিষ্কার করে। মৃত কোষ সাধারণত ময়েশ্চারাইজার বা সিরাম শোষণে বাধা দেয়। তবে স্ক্র্যাব নির্বাচনের সময় মুলতানি মাটি, আনারস বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েন্ট বেছে নেওয়াই ভালো।
ত্বক যতটা সম্ভব আর্দ্র রাখুন
আপনার প্রসাধনী বাক্সে যদি ত্বক সারা দিন আর্দ্র রাখার উপযোগী কিছু থাকে তাহলে এই শরতে ত্বকের যত্নে সেটা হয়ে উঠতে পারে অন্যতম অস্ত্র। এ ছাড়া অ্যালকোহল রয়েছে এমন যেকোনো প্রসাধনী এ সময় এড়িয়ে চলুন। কারণ সেগুলো আপনার ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে নিয়ে আরও শুষ্ক এবং খসখসে করে তুলবে। আপনি যদি আগে কখনো ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহার না করে থাকেন, তবে সেটা শুরু করার এখনই উপযুক্ত সময়। রেশমের মতো মোলায়েম এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে এই তেলগুলো আদর্শ।
ঠোঁটের যত্ন হোক প্রাকৃতিক
বৈরী আবহাওয়ায় ফাটা ঠোঁটের হাত থেকে বাঁচতে পেট্রোলিয়াম জেলির কৌটোটা লোভনীয় মনে হতে পারে; তবে আসলে কিন্তু এটা আপনার উপকারের থেকে অপকারই বেশি করবে। তেলশিল্পের উপজাত হিসেবে পেট্রোলিয়াম জেলি আমাদের ত্বকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এর অধিক ব্যবহার তাই আপনার ঠোঁটকে আরও বেশি কালশিটে ও ফাটা ফাটা করে তুলবে। তার বদলে বরং ক্ষতিগ্রস্ত ঠোঁট রক্ষা করতে এবং তাতে পুষ্টির জোগান দিতে প্রাকৃতিক মোম ও তেলসমৃদ্ধ কোনো লিপ বাম বেছে নিন।
যত্ন নিন হাতের
সম্ভবত শরতে ত্বকের যত্নে সাধারণ সমস্যা হলো শুষ্ক ও কালশিটে হাত। আমাদের হাতগুলো প্রায়ই বিভিন্ন উপাদানের সংস্পর্শে আসে, যেমন পানি, ধুলাবালি ইত্যাদি। অথচ ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে আমরা হাতকেই অবহেলা করি। যেহেতু হাতের ত্বক আপনার শরীরের বাকি অংশের মতো প্রাকৃতিক তেল তৈরি করে না, তাই এর শুষ্কতার প্রবণতা বেশি। আমাদের কঠোর পরিশ্রমী অঙ্গটিকে যথাযথ যত্ন নেওয়ার সময় এই শরতেই।
শরতে রোদের তাপ বেশি থাকার ফলে ত্বকে সানট্যান পড়ে। সানট্যান দূর করতে টক দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এই প্যাক ত্বকের ময়লা ও সানট্যান দুটোই দূর করতে সাহায্য করবে। ত্বকের ময়লা কাটাতে মুলতানি মাটির সঙ্গে শসার রস মিশিয়েও ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে।
ভেতর থেকে সুন্দর ত্বক
আপনি আপনার খাদ্যাভ্যাসে কিছু ছোটখাটো স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন আনলেই তার ফল দেখতে পাবেন আপনার ত্বকে। উদাহরণস্বরূপ, আমরা অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করি না এবং এর ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান ত্বক নিস্তেজ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় তেল ও মাংসের পরিমাণ কমিয়ে শাকসবজির পরিমাণ বাড়ালেও সেটা আপনার ত্বকের জন্য উপকারী।
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা
শরতে সূর্য হয়তো মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে কিন্তু কিছু অতিবেগুনি রশ্মি তখনো আপনার ত্বকে পৌঁছাতে পারে এবং কোষের ক্ষতিসহ অকাল বার্ধক্যে অবদান রাখতে পারে। এটি প্রতিরোধ করতে, প্রতিদিন এসপিএফসমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করতে থাকুন।
লাল ভাব দূর করুন
শরৎকালে সংবেদনশীল ত্বকে লাল ভাব বা র্যাশের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি প্রতিকারের জন্য, আপনাকে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে এমন সব প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে, যা ত্বকের এসব সমস্যা দূর করতে পারে। তা ছাড়া সংবেদনশীল ত্বকের অধিকারীদের এই ঋতুতে খুব ভারী ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো। পাশাপাশি সব ধরনের রাসায়নিক দেওয়া প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন এবং যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করুন।
ঘাম নিয়ন্ত্রণে
গরমে স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ঘাম হয়। অনেকে আবার একটু বেশি ঘামেন। এ কারণে সুতির কাপড় পরতে হবে। বেশি ঘাম হলে সঙ্গে সঙ্গেই কাপড় বদলে নিতে হবে। সম্ভব হলে পানির ফিটকিরি গুলিয়ে স্নান করতে পারেন। এতে ঘাম কমবে।
ঘুমের মধ্যেও ত্বক আর্দ্র রাখুন
সকালে উঠেই যদি শুষ্ক, টানটান, নিস্তেজ ত্বক দেখতে না চান, তাহলে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু ভারী ধরনের নাইট ক্রিম লাগান। এটি আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে সারা রাত। তা ছাড়া ত্বকে পানির ভারসাম্যের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করবে এ ধরনের নাইট ক্রিম। তাই আপনি জেগে উঠবেন নরম, কোমল আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক নিয়ে।
অন্যান্য় ঋতুর সঙ্গে তুলনা করলে সম্ভবত রোমান্টিক ঋতু শরৎ। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর নদীর ধারে কাশফুলের মেলা দেখে মন তো দোলা দেবেই। তবে প্রকৃতির জন্য আশীর্বাদ এ ঋতু প্রায়ই আমাদের ত্বকের জন্য মঙ্গলজনক কিছু বয়ে আনে না। শরতের আবহাওয়া সব ধরনের ত্বকের জন্য কিছুটা বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে। এই রোদ তো এই বৃষ্টির এ সময়ে ত্বকের চাই বাড়তি যত্ন।
নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন
ত্বক নিস্তেজ, শুষ্ক ও প্রাণহীন হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে সপ্তাহে কমপক্ষে দুইবার এক্সফোলিয়েশন করা উচিত। নিয়মিত এক্সফোলিয়েটিং ত্বকের কোষগুলোকে তরতাজা রাখতে সাহায্য করে এবং মৃত কোষ পরিষ্কার করে। মৃত কোষ সাধারণত ময়েশ্চারাইজার বা সিরাম শোষণে বাধা দেয়। তবে স্ক্র্যাব নির্বাচনের সময় মুলতানি মাটি, আনারস বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েন্ট বেছে নেওয়াই ভালো।
ত্বক যতটা সম্ভব আর্দ্র রাখুন
আপনার প্রসাধনী বাক্সে যদি ত্বক সারা দিন আর্দ্র রাখার উপযোগী কিছু থাকে তাহলে এই শরতে ত্বকের যত্নে সেটা হয়ে উঠতে পারে অন্যতম অস্ত্র। এ ছাড়া অ্যালকোহল রয়েছে এমন যেকোনো প্রসাধনী এ সময় এড়িয়ে চলুন। কারণ সেগুলো আপনার ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে নিয়ে আরও শুষ্ক এবং খসখসে করে তুলবে। আপনি যদি আগে কখনো ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহার না করে থাকেন, তবে সেটা শুরু করার এখনই উপযুক্ত সময়। রেশমের মতো মোলায়েম এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে এই তেলগুলো আদর্শ।
ঠোঁটের যত্ন হোক প্রাকৃতিক
বৈরী আবহাওয়ায় ফাটা ঠোঁটের হাত থেকে বাঁচতে পেট্রোলিয়াম জেলির কৌটোটা লোভনীয় মনে হতে পারে; তবে আসলে কিন্তু এটা আপনার উপকারের থেকে অপকারই বেশি করবে। তেলশিল্পের উপজাত হিসেবে পেট্রোলিয়াম জেলি আমাদের ত্বকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এর অধিক ব্যবহার তাই আপনার ঠোঁটকে আরও বেশি কালশিটে ও ফাটা ফাটা করে তুলবে। তার বদলে বরং ক্ষতিগ্রস্ত ঠোঁট রক্ষা করতে এবং তাতে পুষ্টির জোগান দিতে প্রাকৃতিক মোম ও তেলসমৃদ্ধ কোনো লিপ বাম বেছে নিন।
যত্ন নিন হাতের
সম্ভবত শরতে ত্বকের যত্নে সাধারণ সমস্যা হলো শুষ্ক ও কালশিটে হাত। আমাদের হাতগুলো প্রায়ই বিভিন্ন উপাদানের সংস্পর্শে আসে, যেমন পানি, ধুলাবালি ইত্যাদি। অথচ ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে আমরা হাতকেই অবহেলা করি। যেহেতু হাতের ত্বক আপনার শরীরের বাকি অংশের মতো প্রাকৃতিক তেল তৈরি করে না, তাই এর শুষ্কতার প্রবণতা বেশি। আমাদের কঠোর পরিশ্রমী অঙ্গটিকে যথাযথ যত্ন নেওয়ার সময় এই শরতেই।
শরতে রোদের তাপ বেশি থাকার ফলে ত্বকে সানট্যান পড়ে। সানট্যান দূর করতে টক দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এই প্যাক ত্বকের ময়লা ও সানট্যান দুটোই দূর করতে সাহায্য করবে। ত্বকের ময়লা কাটাতে মুলতানি মাটির সঙ্গে শসার রস মিশিয়েও ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে।
ভেতর থেকে সুন্দর ত্বক
আপনি আপনার খাদ্যাভ্যাসে কিছু ছোটখাটো স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন আনলেই তার ফল দেখতে পাবেন আপনার ত্বকে। উদাহরণস্বরূপ, আমরা অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করি না এবং এর ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান ত্বক নিস্তেজ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় তেল ও মাংসের পরিমাণ কমিয়ে শাকসবজির পরিমাণ বাড়ালেও সেটা আপনার ত্বকের জন্য উপকারী।
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা
শরতে সূর্য হয়তো মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে কিন্তু কিছু অতিবেগুনি রশ্মি তখনো আপনার ত্বকে পৌঁছাতে পারে এবং কোষের ক্ষতিসহ অকাল বার্ধক্যে অবদান রাখতে পারে। এটি প্রতিরোধ করতে, প্রতিদিন এসপিএফসমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করতে থাকুন।
লাল ভাব দূর করুন
শরৎকালে সংবেদনশীল ত্বকে লাল ভাব বা র্যাশের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি প্রতিকারের জন্য, আপনাকে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে এমন সব প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে, যা ত্বকের এসব সমস্যা দূর করতে পারে। তা ছাড়া সংবেদনশীল ত্বকের অধিকারীদের এই ঋতুতে খুব ভারী ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো। পাশাপাশি সব ধরনের রাসায়নিক দেওয়া প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন এবং যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করুন।
ঘাম নিয়ন্ত্রণে
গরমে স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ঘাম হয়। অনেকে আবার একটু বেশি ঘামেন। এ কারণে সুতির কাপড় পরতে হবে। বেশি ঘাম হলে সঙ্গে সঙ্গেই কাপড় বদলে নিতে হবে। সম্ভব হলে পানির ফিটকিরি গুলিয়ে স্নান করতে পারেন। এতে ঘাম কমবে।
ঘুমের মধ্যেও ত্বক আর্দ্র রাখুন
সকালে উঠেই যদি শুষ্ক, টানটান, নিস্তেজ ত্বক দেখতে না চান, তাহলে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু ভারী ধরনের নাইট ক্রিম লাগান। এটি আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে সারা রাত। তা ছাড়া ত্বকে পানির ভারসাম্যের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করবে এ ধরনের নাইট ক্রিম। তাই আপনি জেগে উঠবেন নরম, কোমল আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক নিয়ে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪