আশরাফুল আলম আপন, বদরগঞ্জ
রংপুরের বদরগঞ্জে চিকলী ও যমুনেশ্বরী নদীর ২০টি স্থানে পাড় কেটে মাটি নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। অনেক দিন ধরে পাড় কাটা অব্যাহত থাকায় ধসে পড়ার হুমকিতে রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, সেতু, আবাদি জমিসহ বিভিন্ন সড়ক।
জানা গেছে, বদরগঞ্জ উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়ন দিয়ে বয়ে গেছে চিকলী নদী। এই ইউনিয়নের চম্পাতলী গ্রাম, আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসা ও বালাপাড়া গ্রাম ঘেঁষে তিনটি স্থান থেকে নদীর পাড় কেটে মাটি ও বালু ট্রাক্টরে করে নেওয়া হচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটায়। প্রতি ট্রাক মাটি ও বালু বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় ধসে যাওয়ার হুমকিতে রয়েছে চম্পাতলী উচ্চবিদ্যালয়, চম্পাতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসা, আফতাবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আসমতুল্লাহ এতিমখানা, হাটখোলাপাড়া গ্রাম, বালাপাড়া, চম্পাতলী গ্রাম ও বাজার, কালীর ঘাট বাজার, কালীর ঘাটের সেতুসহ বদরগঞ্জ-লালদীঘির পাকা সড়ক।
আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার পাশে মাটি ও বালু বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ওই মাদ্রাসার কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষক মোস্তাক আহমেদ ও আফতাবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাহিদ। বালাপাড়া গ্রামের পাশে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ভুট্ট মিয়া এবং চম্পাতলী এলাকায় মাটি বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাদেক খান ও দেব দুলাল। তবে এই পাঁচজনের দাবি, তাঁরা নিজের জমির মাটি বিক্রি করছেন।
এদিকে উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের নাওপাড়া গ্রামের পাশে যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কাটা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বুধবারও সেখান থেকে শতাধিক ট্রাক্টরে মাটি ও বালু নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন ইটভাটায়। সেখানে মাটি ও বালু বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোয়াজ্জেম হোসেন নামের এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘এই মাটি ও বালু বিক্রি করে মামলায় পড়েছি। এখন নিজের জমির মাটি তুলে বিক্রি করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলায় কৃষি জমিতে ৭১টি ইটভাটা রয়েছে। বেশির ভাগ ইটভাটার মালিক মাটি সংগ্রহ করছেন চিকলী ও যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কেটে। বিশেষ করে কুতুবপুর ইউনিয়নের নাগের হাট ও অরুণ নেছা এলাকায় ১৫-২০টি স্থানে চলছে যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কাটা। প্রশাসনের তেমন তৎপরতা না থাকায় নদীর পাড় কেটে নেওয়ার প্রতিযোগিতা দিন দিন বাড়ছে।
হাটখোলাপাড়া গ্রামের মেনহাজুল ইসলাম জানান, নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় তাঁর বসতবাড়িসহ আবাদি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মুখে পড়েছে। প্রশাসনকে একাধিকবার অভিযোগ করেও কাজ হয়নি।
হাটখোলাপাড়া গ্রামের আরেক বাসিন্দা সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিন গ্রামের ভেতর দিয়ে শতাধিক ট্রাক্টরে মাটি নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। অদক্ষ চালকদের কারণে সড়কে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। বালু ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও ক্ষতির মুখে পড়ছি আমরা সাধারণ মানুষ।’
দামোদরপুর ইউনিয়নে পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘নদীর পাড় কাটার বিষয়ে প্রশাসনকে অবগত করেছি। কিন্তুকাজ হয়নি।’
রংপুরের বদরগঞ্জে চিকলী ও যমুনেশ্বরী নদীর ২০টি স্থানে পাড় কেটে মাটি নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। অনেক দিন ধরে পাড় কাটা অব্যাহত থাকায় ধসে পড়ার হুমকিতে রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, সেতু, আবাদি জমিসহ বিভিন্ন সড়ক।
জানা গেছে, বদরগঞ্জ উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়ন দিয়ে বয়ে গেছে চিকলী নদী। এই ইউনিয়নের চম্পাতলী গ্রাম, আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসা ও বালাপাড়া গ্রাম ঘেঁষে তিনটি স্থান থেকে নদীর পাড় কেটে মাটি ও বালু ট্রাক্টরে করে নেওয়া হচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটায়। প্রতি ট্রাক মাটি ও বালু বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় ধসে যাওয়ার হুমকিতে রয়েছে চম্পাতলী উচ্চবিদ্যালয়, চম্পাতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসা, আফতাবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আসমতুল্লাহ এতিমখানা, হাটখোলাপাড়া গ্রাম, বালাপাড়া, চম্পাতলী গ্রাম ও বাজার, কালীর ঘাট বাজার, কালীর ঘাটের সেতুসহ বদরগঞ্জ-লালদীঘির পাকা সড়ক।
আফতাবগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার পাশে মাটি ও বালু বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ওই মাদ্রাসার কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষক মোস্তাক আহমেদ ও আফতাবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাহিদ। বালাপাড়া গ্রামের পাশে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ভুট্ট মিয়া এবং চম্পাতলী এলাকায় মাটি বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাদেক খান ও দেব দুলাল। তবে এই পাঁচজনের দাবি, তাঁরা নিজের জমির মাটি বিক্রি করছেন।
এদিকে উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের নাওপাড়া গ্রামের পাশে যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কাটা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বুধবারও সেখান থেকে শতাধিক ট্রাক্টরে মাটি ও বালু নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন ইটভাটায়। সেখানে মাটি ও বালু বিক্রির নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোয়াজ্জেম হোসেন নামের এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘এই মাটি ও বালু বিক্রি করে মামলায় পড়েছি। এখন নিজের জমির মাটি তুলে বিক্রি করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলায় কৃষি জমিতে ৭১টি ইটভাটা রয়েছে। বেশির ভাগ ইটভাটার মালিক মাটি সংগ্রহ করছেন চিকলী ও যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কেটে। বিশেষ করে কুতুবপুর ইউনিয়নের নাগের হাট ও অরুণ নেছা এলাকায় ১৫-২০টি স্থানে চলছে যমুনেশ্বরী নদীর পাড় কাটা। প্রশাসনের তেমন তৎপরতা না থাকায় নদীর পাড় কেটে নেওয়ার প্রতিযোগিতা দিন দিন বাড়ছে।
হাটখোলাপাড়া গ্রামের মেনহাজুল ইসলাম জানান, নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় তাঁর বসতবাড়িসহ আবাদি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মুখে পড়েছে। প্রশাসনকে একাধিকবার অভিযোগ করেও কাজ হয়নি।
হাটখোলাপাড়া গ্রামের আরেক বাসিন্দা সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিন গ্রামের ভেতর দিয়ে শতাধিক ট্রাক্টরে মাটি নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। অদক্ষ চালকদের কারণে সড়কে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। বালু ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও ক্ষতির মুখে পড়ছি আমরা সাধারণ মানুষ।’
দামোদরপুর ইউনিয়নে পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘নদীর পাড় কাটার বিষয়ে প্রশাসনকে অবগত করেছি। কিন্তুকাজ হয়নি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪