গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
চর দৌলতদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মমিন। প্রতিনিয়ত জীবনযুদ্ধে লড়াই করে যাওয়া এক কিশোর। বাড়ি গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের সিরাজ খাঁ পাড়ায়।
অর্থাভাবে একসময় পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায় মমিনের। তবে পড়াশোনার প্রতি প্রবল ইচ্ছাশক্তির কাছে হারমানে দারিদ্র্য। আবারও সে ভর্তি হয় স্কুলে। অভাবের পরিবারে বাবার অকর্মণ্যতা ও সংসারে নিত্য টানাপোড়েনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বাধ্য হয়েই ৪ সদস্যের সংসারের বোঝা নিজের কাঁধে নিয়েছে মমিন। রিকশা চালিয়ে সংসার চালানোর পাশাপাশি চালাচ্ছে নিজের ও ভাইয়ের লেখাপড়ার খরচ।
মমিনের সঙ্গে কথা হলে সে বলে, ‘আমার বাবা তেমন কোনো কাজ করেন না। মা আর ছোট ভাই আছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। বাবা ইনকাম না করায় বাধ্য হয়ে আমিই পরিবারের হাল ধরেছি।’ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে মমিন বলে, ‘বেশি কিছু চাই না। কলেজ শেষ করে ভালো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাই। ছোট ভাইটাকেও ভালো জায়গায় পড়াতে চাই। শেষমেশ পরিবার নিয়ে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।’ সে আরও বলে, আমরা গরিব মানুষ। শুধু রিকশা চালিয়ে চার সদস্যের পরিবার চালিয়ে পড়ালেখার খরচ চালানো সম্ভব না। স্কুলের ড্রেস পর্যন্ত বানাতে পারিনি। প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে যাওয়া তো দূরের কথা। মাঝে মাঝে মনে হয় আর পারব না। কিন্তু আমি শেষ পর্যন্ত পড়ালেখা করতে চাই। তাই এলাকার বিত্তশালীরা যদি আমাকে একটু সাহায্য করতেন তাহলে অনেক ভালো হতো।’
চর দৌলতদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘মমিন অদম্য মেধাবী ছাত্র। সে দিনে রিকশা চালিয়ে রাতে পড়াশোনা করে। কিছুদিন আগে কয়েকশত শিক্ষার্থীদের মধ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করে সপ্তম শ্রেণিতে উঠেছে সে। আর্থিকভাবে কেউ সহযোগিতা করলে মমিন আরও ভালো করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
চর দৌলতদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মমিন। প্রতিনিয়ত জীবনযুদ্ধে লড়াই করে যাওয়া এক কিশোর। বাড়ি গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের সিরাজ খাঁ পাড়ায়।
অর্থাভাবে একসময় পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায় মমিনের। তবে পড়াশোনার প্রতি প্রবল ইচ্ছাশক্তির কাছে হারমানে দারিদ্র্য। আবারও সে ভর্তি হয় স্কুলে। অভাবের পরিবারে বাবার অকর্মণ্যতা ও সংসারে নিত্য টানাপোড়েনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বাধ্য হয়েই ৪ সদস্যের সংসারের বোঝা নিজের কাঁধে নিয়েছে মমিন। রিকশা চালিয়ে সংসার চালানোর পাশাপাশি চালাচ্ছে নিজের ও ভাইয়ের লেখাপড়ার খরচ।
মমিনের সঙ্গে কথা হলে সে বলে, ‘আমার বাবা তেমন কোনো কাজ করেন না। মা আর ছোট ভাই আছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। বাবা ইনকাম না করায় বাধ্য হয়ে আমিই পরিবারের হাল ধরেছি।’ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে মমিন বলে, ‘বেশি কিছু চাই না। কলেজ শেষ করে ভালো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাই। ছোট ভাইটাকেও ভালো জায়গায় পড়াতে চাই। শেষমেশ পরিবার নিয়ে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।’ সে আরও বলে, আমরা গরিব মানুষ। শুধু রিকশা চালিয়ে চার সদস্যের পরিবার চালিয়ে পড়ালেখার খরচ চালানো সম্ভব না। স্কুলের ড্রেস পর্যন্ত বানাতে পারিনি। প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে যাওয়া তো দূরের কথা। মাঝে মাঝে মনে হয় আর পারব না। কিন্তু আমি শেষ পর্যন্ত পড়ালেখা করতে চাই। তাই এলাকার বিত্তশালীরা যদি আমাকে একটু সাহায্য করতেন তাহলে অনেক ভালো হতো।’
চর দৌলতদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘মমিন অদম্য মেধাবী ছাত্র। সে দিনে রিকশা চালিয়ে রাতে পড়াশোনা করে। কিছুদিন আগে কয়েকশত শিক্ষার্থীদের মধ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করে সপ্তম শ্রেণিতে উঠেছে সে। আর্থিকভাবে কেউ সহযোগিতা করলে মমিন আরও ভালো করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪