সুমেল সারাফাত, মোংলা (বাগেরহাট)
পদ্মা সেতু ঘিরে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে দেশের দ্বিতীয় সামুদ্র বন্দর মোংলার। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আমদানি-রপ্তানিকারকসহ নানা শিল্প প্রতিষ্ঠান আগ্রহী হয়ে উঠেছে মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, পদ্মা সেতুতে ঢাকার সঙ্গে যাতায়াত সহজ হবে পদ্মার দক্ষিণ পাড়ের ২১ জেলার মানুষের। আর তাতে সবচেয়ে বড় সুফল আসবে মোংলা বন্দরের। চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব ও যাতায়াতের সময় কমবে অর্ধেক।
তাই চট্টগ্রাম ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীরা ইতিমধ্যে মোংলার দিকে ছুটতে শুরু করেছেন। মোংলা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় বিনিয়োগ প্রত্যাশী হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির পাশাপাশি এ এলাকায় শিল্প কলকারখানার সংখ্যাও বেড়ে যাবে কয়েক গুন। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি বেকারত্ব নিরসনে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
তবে পদ্মা সেতুর পুরোপুরি সুফল ভোগে সেতু থেকে বন্দর পর্যন্ত চার থেকে ছয় লেনের সড়ক, বন্দর এলাকায় পাঁচ তারকা মানের হোটেল, নির্মাণাধীন খানজাহান আলী বিমান বন্দর চালু ও বন্দর জেটির নাব্যতাসংকট নিরসনের দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
মোংলা বন্দর বার্থ ও শিপ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবুল খাঁয়ের আব্দুল্লাহ খোকন বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে মোংলা বন্দরের কর্মকাণ্ড আরও বেড়ে যাবে। কারণ এখানে রেল ও সড়ক যোগাযোগও প্রসার করা হচ্ছে। এতে মোংলা বন্দরকে ঘিরে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে যোগাযোগ আরও শক্তিশালী হবে।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ জাহিদ হোসেন বলেন, প্রথমত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হওয়ার পরে রাজধানী থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় হ্রাস পাবে। ফলে ঢাকার আশপাশের শিল্প কলকারখানার পণ্য মোংলা বন্দরের মাধ্যমে রপ্তানি শুরু হবে। এতে এ বন্দরের কার্যক্রম অনেকাংশে বেড়ে যাবে। বন্দর কর্তৃপক্ষও আধুনিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করে ব্যবসায়ীদের সেবা নিশ্চিতে প্রস্তুত রয়েছে। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বন্দর জেটিতে নাব্যতা বৃদ্ধি। নোঙরের হাড়বাড়িয়ায় সাড়ে ৯ মিটার নাব্যতা আছে, আর জেটিতে মাত্র ৭ মিটার।
বন্দর ব্যবহারকারী ও জাহাজ মালিকদের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে জেটির নাব্যতা ৮ মিটার করতে হবে। নাব্যতা বৃদ্ধি না করলে জাহাজ আগমন-নির্গমনে অসুবিধা হবে। সে ক্ষেত্রে বন্দর অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
মোংলা বন্দর বার্থ ও শিপ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সহসাধারণ সম্পাদক মোস্তফা জেসান ভুট্টো বলেন, সেতু চালু হলে ভাঙ্গা থেকে মোংলা পর্যন্ত দুই লেনের সড়কে চাপ বাড়বে। তাই এ সড়টি চার বা ছয় লেনে রূপান্তরিত করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বন্দর, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের জন্য কোনো পাঁচ তারকা হোটেলের ব্যবস্থা নেই, এটির প্রয়োজন রয়েছে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বন্দরের কাছাকাছি নির্মাণাধীন অভ্যন্তরীণ খানজাহান আলী বিমান বন্দরটিও দ্রুত চালু করার দাবি জানান।
মোংলা কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শেখ লিয়াকত হোসেন বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে অনেকেই মোংলা বন্দরের আশপাশে জমি কিনছেন, কেউ কেউ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কাজও শুরু করেছেন। ফলে মোংলা বন্দরের কার্যক্রম কয়েক গুনে বেড়ে যাবে। এতে তাঁরা সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি আর্থিকভাবে যেমনি লাভবান হবেন, তেমনি বেকারত্ব ঘুচিয়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে এখানকার মানুষ।
খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ উপকৃত হবে। বিশেষ করে মোংলা বন্দর, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। তাতে বেকারত্ব কমবে। এ ছাড়া এক সময়ের খুলনা শিল্পনগরী আবার খুলনা সেই শিল্পনগরীতে পরিণত হবে বলে আশা করেন তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম মুসা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে মোংলা বন্দরের ওপর নতুন করে যে চাপ বাড়বে তার সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নেওয়া হয়েছে। দেশের মেগা প্রজেক্ট রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র, পদ্মা সেতু, রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র ও রেলের প্রয়োজনীয় মালামালের অধিকাংশই এ বন্দর দিয়ে আমদানি, খালাস ও পরিবহন করা হয়েছে। তাতেই প্রমাণ করে যে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর সুফল কাজে লাগাতে আন্তর্জাতিকভাবে নানা সংস্থার মাধ্যমে বিদেশি বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে কাজ করা হচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
তিনি আরও বলেন, বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে নৌ, সড়ক ও বিমানসহ একাধিক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী মোংলা বন্দরের আরও উন্নয়নে ৪-৬ লেনের সড়ক, খানজাহান আলী বিমান বন্দর চালুসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সমন্বয়ে কাজ করা হচ্ছে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতু ঘিরে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে দেশের দ্বিতীয় সামুদ্র বন্দর মোংলার। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আমদানি-রপ্তানিকারকসহ নানা শিল্প প্রতিষ্ঠান আগ্রহী হয়ে উঠেছে মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, পদ্মা সেতুতে ঢাকার সঙ্গে যাতায়াত সহজ হবে পদ্মার দক্ষিণ পাড়ের ২১ জেলার মানুষের। আর তাতে সবচেয়ে বড় সুফল আসবে মোংলা বন্দরের। চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব ও যাতায়াতের সময় কমবে অর্ধেক।
তাই চট্টগ্রাম ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীরা ইতিমধ্যে মোংলার দিকে ছুটতে শুরু করেছেন। মোংলা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় বিনিয়োগ প্রত্যাশী হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির পাশাপাশি এ এলাকায় শিল্প কলকারখানার সংখ্যাও বেড়ে যাবে কয়েক গুন। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি বেকারত্ব নিরসনে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
তবে পদ্মা সেতুর পুরোপুরি সুফল ভোগে সেতু থেকে বন্দর পর্যন্ত চার থেকে ছয় লেনের সড়ক, বন্দর এলাকায় পাঁচ তারকা মানের হোটেল, নির্মাণাধীন খানজাহান আলী বিমান বন্দর চালু ও বন্দর জেটির নাব্যতাসংকট নিরসনের দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
মোংলা বন্দর বার্থ ও শিপ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবুল খাঁয়ের আব্দুল্লাহ খোকন বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে মোংলা বন্দরের কর্মকাণ্ড আরও বেড়ে যাবে। কারণ এখানে রেল ও সড়ক যোগাযোগও প্রসার করা হচ্ছে। এতে মোংলা বন্দরকে ঘিরে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে যোগাযোগ আরও শক্তিশালী হবে।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ জাহিদ হোসেন বলেন, প্রথমত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হওয়ার পরে রাজধানী থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় হ্রাস পাবে। ফলে ঢাকার আশপাশের শিল্প কলকারখানার পণ্য মোংলা বন্দরের মাধ্যমে রপ্তানি শুরু হবে। এতে এ বন্দরের কার্যক্রম অনেকাংশে বেড়ে যাবে। বন্দর কর্তৃপক্ষও আধুনিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করে ব্যবসায়ীদের সেবা নিশ্চিতে প্রস্তুত রয়েছে। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বন্দর জেটিতে নাব্যতা বৃদ্ধি। নোঙরের হাড়বাড়িয়ায় সাড়ে ৯ মিটার নাব্যতা আছে, আর জেটিতে মাত্র ৭ মিটার।
বন্দর ব্যবহারকারী ও জাহাজ মালিকদের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে জেটির নাব্যতা ৮ মিটার করতে হবে। নাব্যতা বৃদ্ধি না করলে জাহাজ আগমন-নির্গমনে অসুবিধা হবে। সে ক্ষেত্রে বন্দর অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
মোংলা বন্দর বার্থ ও শিপ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সহসাধারণ সম্পাদক মোস্তফা জেসান ভুট্টো বলেন, সেতু চালু হলে ভাঙ্গা থেকে মোংলা পর্যন্ত দুই লেনের সড়কে চাপ বাড়বে। তাই এ সড়টি চার বা ছয় লেনে রূপান্তরিত করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বন্দর, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের জন্য কোনো পাঁচ তারকা হোটেলের ব্যবস্থা নেই, এটির প্রয়োজন রয়েছে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বন্দরের কাছাকাছি নির্মাণাধীন অভ্যন্তরীণ খানজাহান আলী বিমান বন্দরটিও দ্রুত চালু করার দাবি জানান।
মোংলা কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শেখ লিয়াকত হোসেন বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে অনেকেই মোংলা বন্দরের আশপাশে জমি কিনছেন, কেউ কেউ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কাজও শুরু করেছেন। ফলে মোংলা বন্দরের কার্যক্রম কয়েক গুনে বেড়ে যাবে। এতে তাঁরা সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি আর্থিকভাবে যেমনি লাভবান হবেন, তেমনি বেকারত্ব ঘুচিয়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে এখানকার মানুষ।
খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ উপকৃত হবে। বিশেষ করে মোংলা বন্দর, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। তাতে বেকারত্ব কমবে। এ ছাড়া এক সময়ের খুলনা শিল্পনগরী আবার খুলনা সেই শিল্পনগরীতে পরিণত হবে বলে আশা করেন তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম মুসা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে মোংলা বন্দরের ওপর নতুন করে যে চাপ বাড়বে তার সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নেওয়া হয়েছে। দেশের মেগা প্রজেক্ট রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র, পদ্মা সেতু, রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র ও রেলের প্রয়োজনীয় মালামালের অধিকাংশই এ বন্দর দিয়ে আমদানি, খালাস ও পরিবহন করা হয়েছে। তাতেই প্রমাণ করে যে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর সুফল কাজে লাগাতে আন্তর্জাতিকভাবে নানা সংস্থার মাধ্যমে বিদেশি বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে কাজ করা হচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
তিনি আরও বলেন, বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে নৌ, সড়ক ও বিমানসহ একাধিক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী মোংলা বন্দরের আরও উন্নয়নে ৪-৬ লেনের সড়ক, খানজাহান আলী বিমান বন্দর চালুসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সমন্বয়ে কাজ করা হচ্ছে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪