হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
অন্যায়ভাবে জাহাজমালিককে জরিমানা করাসহ পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের সিরিয়াল আগে-পরে করে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে ‘ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল’-এর (ডব্লিউটিসি) বিরুদ্ধে।
জাহাজমালিকদের অভিযোগ, পণ্য পরিবহনে অযৌক্তিক ও অনৈতিকভাবে জরিমানা, স্পিডবোটে শ্রমিক পাঠিয়ে হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানি করছে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল। শুধু তা-ই নয়, অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সিরিয়াল আগে-পরে করারও অভিযোগ তুলেছেন জাহাজমালিকেরা। তাঁদের দাবি, ডব্লিউটিসির অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে সম্প্রতি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, নিয়ম মেনেই লাইটার জাহাজের সিরিয়াল নির্ধারণ করা হয়। সিরিয়াল নম্বর ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়। এটি যে কেউ চাইলে দেখতে পারেন। তাই সিরিয়াল দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম করার সুযোগ নেই। আর তাদেরই জরিমানা করা হয়, যারা সংগঠনটির নিয়ম ভঙ্গ করে।
বিদ্যমান লাইটার জাহাজগুলোকে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার মাধ্যমে লাইটার জাহাজ শিল্প এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লাইটার জাহাজের মালিক, শ্রমিকসহ সবাইকে একটি সমন্বিত নীতিমালার আওতায় এনে লাইটারেজ শিল্পকে সমৃদ্ধ ও উন্নয়নমুখী ব্যবসায়িক ধারায় আনতে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল প্রতিষ্ঠা করা হয়। সংস্থাটি পরিচালনার জন্য ২০১৪ সালের ২১ মে সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে পরিবহনযোগ্য পণ্য পর্যাপ্ত না হলে লাইটারেজ শিল্পের স্বার্থে ডব্লিউটিসি নিজ দায়িত্বে লাইটার জাহাজগুলো বহনক্ষমতা অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করবে এবং বড় ও ছোট জাহাজের জন্য আলাদা তালিকা করে মোট পণ্যের ৫০ শতাংশ (১ হাজার ৫০০ টনের ওপর বহনক্ষমতাসম্পন্ন) বড় জাহাজগুলোর এবং বাকি ৫০ শতাংশ (১ হাজার ৫০০ টনের নিচে বহনক্ষমতাসম্পন্ন) ছোট জাহাজগুলোর মাধ্যমে পরিবহনের ব্যবস্থা করবে, প্রয়োজনে তদারকি কমিটি এ কার্যক্রম মনিটর করবে। এ প্রজ্ঞাপনের কোথাও জাহাজমালিককে জরিমানা করার কথা উল্লেখ নেই। কিন্তু বাস্তবে এ প্রজ্ঞাপনের কোনো কিছুই মানছে না ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল পরিচালনা পর্ষদ।
পণ্য পরিবহনে বড় লাইটার জাহাজগুলোকে ৫০ শতাংশ অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি মানা হয় না। অন্যদিকে ক্ষমতা না থাকার পরও অন্যায়ভাবে লাইটার জাহাজের মালিকদের জরিমানা করছে প্রতিষ্ঠানটি। গত ২৫ জুলাই এমভি রোজলাইন নামের একটি জাহাজ থেকে পণ্য পরিবহন করায় ৭টি লাইটার জাহাজকে ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মদিনা মেরিটাইমের জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাইটার জাহাজে করে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে কাঁচামাল পরিবহনে স্পিডবোটে শ্রমিক পাঠিয়ে হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানি করছে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা পরিবহনে জাহাজ নিযুক্ত করায় সম্প্রতি সংস্থাটি আমাদের দুটি লাইটারসহ ৭টি লাইটার জাহাজকে জরিমানা করেছে।’
গত ২৫ জুলাই জরিমানা করা ৭টি লাইটার জাহাজের একাধিক মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রা, বরিশাল, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো জেটি তৈরি করেছে। কয়লা আনলোডের জন্য জেটিতে যেসব যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে, সেগুলোর ওপর ভিত্তি করেই সেখানে লাইটার জাহাজ বরাদ্দ দিতে হয়। ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের কাছে যেসব জাহাজ আছে, এগুলোর বেশির ভাগ এক থেকে দেড় হাজার টন, ২ হাজার মেট্রিক টনের। কিন্তু ওখানে যেসব লাইটার জাহাজ তারা চায়, সেগুলো হলো ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার। এ রকম ১৩ লাইটার জাহাজ নির্ধারণ করে সেগুলো কয়লা পরিবহনে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য ডব্লিউটিসিকে অনুরোধ জানায় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো। ডব্লিউটিসি সেটি করেনি। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ ব্যাহত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের একজন পরিচালক বলেন, ডব্লিউটিসি পরিচালনার জন্য ২০১৪ সালে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ওই প্রজ্ঞাপনে সংগঠনটি পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব নিময়কানুন মেনে চলার কথা বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি তার কিছুই মানছে না।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের আহ্বায়ক (কনভেনর) মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৌপথে পণ্য পরিবহনে ডব্লিউটিসি লাইটার জাহাজগুলোর একটি সিরিয়াল করে দেয়, ওই সিরিয়াল অনুযায়ী জাহাজগুলো পণ্য পরিবহন করবে। এ নিয়ম যারা ভঙ্গ করে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিই।’
সিরিয়াল আগে-পরে করার বিষয়ে জানতে চাইলে নুরুল হক বলেন, যাঁরা এই অভিযোগ করেছেন, তাঁদের নির্দিষ্ট করে বলতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি কারা এসব অভিযোগ করেছেন, সেটি জানতে চান।
অন্যায়ভাবে জাহাজমালিককে জরিমানা করাসহ পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের সিরিয়াল আগে-পরে করে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে ‘ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল’-এর (ডব্লিউটিসি) বিরুদ্ধে।
জাহাজমালিকদের অভিযোগ, পণ্য পরিবহনে অযৌক্তিক ও অনৈতিকভাবে জরিমানা, স্পিডবোটে শ্রমিক পাঠিয়ে হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানি করছে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল। শুধু তা-ই নয়, অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সিরিয়াল আগে-পরে করারও অভিযোগ তুলেছেন জাহাজমালিকেরা। তাঁদের দাবি, ডব্লিউটিসির অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে সম্প্রতি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, নিয়ম মেনেই লাইটার জাহাজের সিরিয়াল নির্ধারণ করা হয়। সিরিয়াল নম্বর ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়। এটি যে কেউ চাইলে দেখতে পারেন। তাই সিরিয়াল দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম করার সুযোগ নেই। আর তাদেরই জরিমানা করা হয়, যারা সংগঠনটির নিয়ম ভঙ্গ করে।
বিদ্যমান লাইটার জাহাজগুলোকে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার মাধ্যমে লাইটার জাহাজ শিল্প এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লাইটার জাহাজের মালিক, শ্রমিকসহ সবাইকে একটি সমন্বিত নীতিমালার আওতায় এনে লাইটারেজ শিল্পকে সমৃদ্ধ ও উন্নয়নমুখী ব্যবসায়িক ধারায় আনতে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল প্রতিষ্ঠা করা হয়। সংস্থাটি পরিচালনার জন্য ২০১৪ সালের ২১ মে সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে পরিবহনযোগ্য পণ্য পর্যাপ্ত না হলে লাইটারেজ শিল্পের স্বার্থে ডব্লিউটিসি নিজ দায়িত্বে লাইটার জাহাজগুলো বহনক্ষমতা অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করবে এবং বড় ও ছোট জাহাজের জন্য আলাদা তালিকা করে মোট পণ্যের ৫০ শতাংশ (১ হাজার ৫০০ টনের ওপর বহনক্ষমতাসম্পন্ন) বড় জাহাজগুলোর এবং বাকি ৫০ শতাংশ (১ হাজার ৫০০ টনের নিচে বহনক্ষমতাসম্পন্ন) ছোট জাহাজগুলোর মাধ্যমে পরিবহনের ব্যবস্থা করবে, প্রয়োজনে তদারকি কমিটি এ কার্যক্রম মনিটর করবে। এ প্রজ্ঞাপনের কোথাও জাহাজমালিককে জরিমানা করার কথা উল্লেখ নেই। কিন্তু বাস্তবে এ প্রজ্ঞাপনের কোনো কিছুই মানছে না ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল পরিচালনা পর্ষদ।
পণ্য পরিবহনে বড় লাইটার জাহাজগুলোকে ৫০ শতাংশ অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি মানা হয় না। অন্যদিকে ক্ষমতা না থাকার পরও অন্যায়ভাবে লাইটার জাহাজের মালিকদের জরিমানা করছে প্রতিষ্ঠানটি। গত ২৫ জুলাই এমভি রোজলাইন নামের একটি জাহাজ থেকে পণ্য পরিবহন করায় ৭টি লাইটার জাহাজকে ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মদিনা মেরিটাইমের জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাইটার জাহাজে করে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে কাঁচামাল পরিবহনে স্পিডবোটে শ্রমিক পাঠিয়ে হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানি করছে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা পরিবহনে জাহাজ নিযুক্ত করায় সম্প্রতি সংস্থাটি আমাদের দুটি লাইটারসহ ৭টি লাইটার জাহাজকে জরিমানা করেছে।’
গত ২৫ জুলাই জরিমানা করা ৭টি লাইটার জাহাজের একাধিক মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রা, বরিশাল, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো জেটি তৈরি করেছে। কয়লা আনলোডের জন্য জেটিতে যেসব যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে, সেগুলোর ওপর ভিত্তি করেই সেখানে লাইটার জাহাজ বরাদ্দ দিতে হয়। ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের কাছে যেসব জাহাজ আছে, এগুলোর বেশির ভাগ এক থেকে দেড় হাজার টন, ২ হাজার মেট্রিক টনের। কিন্তু ওখানে যেসব লাইটার জাহাজ তারা চায়, সেগুলো হলো ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার। এ রকম ১৩ লাইটার জাহাজ নির্ধারণ করে সেগুলো কয়লা পরিবহনে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য ডব্লিউটিসিকে অনুরোধ জানায় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো। ডব্লিউটিসি সেটি করেনি। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ ব্যাহত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের একজন পরিচালক বলেন, ডব্লিউটিসি পরিচালনার জন্য ২০১৪ সালে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ওই প্রজ্ঞাপনে সংগঠনটি পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব নিময়কানুন মেনে চলার কথা বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি তার কিছুই মানছে না।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের আহ্বায়ক (কনভেনর) মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৌপথে পণ্য পরিবহনে ডব্লিউটিসি লাইটার জাহাজগুলোর একটি সিরিয়াল করে দেয়, ওই সিরিয়াল অনুযায়ী জাহাজগুলো পণ্য পরিবহন করবে। এ নিয়ম যারা ভঙ্গ করে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিই।’
সিরিয়াল আগে-পরে করার বিষয়ে জানতে চাইলে নুরুল হক বলেন, যাঁরা এই অভিযোগ করেছেন, তাঁদের নির্দিষ্ট করে বলতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি কারা এসব অভিযোগ করেছেন, সেটি জানতে চান।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫