ইজাজুল হক
মধ্য এশিয়ার বৃহত্তম
নুর সুলতান গ্র্যান্ড মসজিদ কেবল কাজাখস্তানেরই নয়; বরং মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ এবং বিশ্বের বৃহত্তম ১০ মসজিদের অন্যতম। মসজিদটি কাজাখস্তানের আগের বৃহত্তম হজরত সুলতান মসজিদের চেয়ে তিন গুণ বড়। রাজধানী নুর সুলতানের মসজিদ কমপ্লেক্সটি প্রায় ২৫ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত, যেখানে ৬৮ হাজার বর্গমিটারে মসজিদটি নির্মিত। এখানে একসঙ্গে ২ লাখ ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।
স্থাপত্যশৈলী
প্রায় তিন দশক কাজাখস্তান শাসন করা দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট নুর সুলতান নাজারবায়েভের উদ্যোগে ২০১৯ সালে মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১২ আগস্ট তিনিই মসজিদটির উদ্বোধন করেন। অটোমান স্থাপত্যের আদলে মসজিদটির ডিজাইন করা হয়েছে। চারটি সুউচ্চ মিনার এবং অসংখ্য গম্বুজের সমাহার মসজিদটি দেখতে অনেকটা ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক সোলেমানি মসজিদের মতোই। মূল গম্বুজটির উচ্চতা প্রায় ৯০ মিটার এবং ব্যাস ৬২ মিটার। মিনারগুলো ১৩০ মিটার উঁচু। মসজিদের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় পাঠকক্ষ, কনফারেন্স হল, টিভি স্টুডিও ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া পুরো মসজিদ কমপ্লেক্সের নান্দনিক অবকাঠামো স্থানটিকে দেশটির সেরা পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত করেছে।
গিনেস বুকে
নুর সুলতান গ্র্যান্ড মসজিদ বিশাল ঝাড়বাতির কারণে বিশ্ব রেকর্ড করেছে এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের খাতায় নাম লিখিয়েছে। মিহরাবের কাছাকাছি মসজিদের হেরমে স্থাপিত ঝাড়বাতিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি। শুধু আকারেই নয়, কাচের সংখ্যা বিবেচনায়ও এটি সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি। মসজিদের হলরুমে বিছানো হয়েছে ৭২ মিটার ব্যাসের ডিম্বাকৃতি প্যাটার্নে সজ্জিত এক বিশাল কার্পেট, আকার বিবেচনায় এটিও বিশ্ব রেকর্ডের জন্য মনোনীত হয়েছে। মসজিদ চত্বরটিও আয়তনে শহরটির সর্বোচ্চ দর্শনার্থী ধারণে সক্ষম স্থান, সেখানে একসঙ্গে ৩০ হাজার দর্শনার্থী অবস্থান করতে পারেন। মসজিদের ভেতরের কিবলা-দেয়ালে মহান আল্লাহর ৯৯ নাম নান্দনিক ডিজাইনে ক্যালিগ্রাফি করা হয়েছে, যা বিশ্বে বিরল।
সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড, কাজইনফরম ও কাস্পিয়ান নিউজ
মধ্য এশিয়ার বৃহত্তম
নুর সুলতান গ্র্যান্ড মসজিদ কেবল কাজাখস্তানেরই নয়; বরং মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ এবং বিশ্বের বৃহত্তম ১০ মসজিদের অন্যতম। মসজিদটি কাজাখস্তানের আগের বৃহত্তম হজরত সুলতান মসজিদের চেয়ে তিন গুণ বড়। রাজধানী নুর সুলতানের মসজিদ কমপ্লেক্সটি প্রায় ২৫ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত, যেখানে ৬৮ হাজার বর্গমিটারে মসজিদটি নির্মিত। এখানে একসঙ্গে ২ লাখ ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।
স্থাপত্যশৈলী
প্রায় তিন দশক কাজাখস্তান শাসন করা দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট নুর সুলতান নাজারবায়েভের উদ্যোগে ২০১৯ সালে মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১২ আগস্ট তিনিই মসজিদটির উদ্বোধন করেন। অটোমান স্থাপত্যের আদলে মসজিদটির ডিজাইন করা হয়েছে। চারটি সুউচ্চ মিনার এবং অসংখ্য গম্বুজের সমাহার মসজিদটি দেখতে অনেকটা ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক সোলেমানি মসজিদের মতোই। মূল গম্বুজটির উচ্চতা প্রায় ৯০ মিটার এবং ব্যাস ৬২ মিটার। মিনারগুলো ১৩০ মিটার উঁচু। মসজিদের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় পাঠকক্ষ, কনফারেন্স হল, টিভি স্টুডিও ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া পুরো মসজিদ কমপ্লেক্সের নান্দনিক অবকাঠামো স্থানটিকে দেশটির সেরা পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত করেছে।
গিনেস বুকে
নুর সুলতান গ্র্যান্ড মসজিদ বিশাল ঝাড়বাতির কারণে বিশ্ব রেকর্ড করেছে এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের খাতায় নাম লিখিয়েছে। মিহরাবের কাছাকাছি মসজিদের হেরমে স্থাপিত ঝাড়বাতিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি। শুধু আকারেই নয়, কাচের সংখ্যা বিবেচনায়ও এটি সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি। মসজিদের হলরুমে বিছানো হয়েছে ৭২ মিটার ব্যাসের ডিম্বাকৃতি প্যাটার্নে সজ্জিত এক বিশাল কার্পেট, আকার বিবেচনায় এটিও বিশ্ব রেকর্ডের জন্য মনোনীত হয়েছে। মসজিদ চত্বরটিও আয়তনে শহরটির সর্বোচ্চ দর্শনার্থী ধারণে সক্ষম স্থান, সেখানে একসঙ্গে ৩০ হাজার দর্শনার্থী অবস্থান করতে পারেন। মসজিদের ভেতরের কিবলা-দেয়ালে মহান আল্লাহর ৯৯ নাম নান্দনিক ডিজাইনে ক্যালিগ্রাফি করা হয়েছে, যা বিশ্বে বিরল।
সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড, কাজইনফরম ও কাস্পিয়ান নিউজ
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫