এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
গ্রামের ছেলেদের খেলাধুলা করার মতো মাঠ আশপাশে কোথাও নেই রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের বগুড়াপাড়ায়। তাই স্থানীয় কয়েকজন মিলে চার বিঘা ফসলি জমি বছর চুক্তিতে ভাড়া নিয়েছেন। আর সেই জমিতে তৈরি করা হয়েছে খেলার উপযোগী মাঠ। এখন সেই মাঠে প্রায় সব সময় বিভিন্ন খেলার আয়োজন করে আয়োজক কমিটি।
জিউপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মকলেছুর রহমান বলেন, ঝলমলিয়া, বগুড়াপাড়া, কানাইপাড়াসহ আশপাশের কয়েকটি পাড়া-মহল্লায় কোথাও খেলাধুলা করার মতো মাঠ নেই। বিগত সময় ছেলেরা ঝলমলিয়া হাইস্কুলমাঠে খেলাধুলা করলেও এখন সেখানে ভবন তৈরি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বাউন্ডারিতে ঘিরে রাখা হয়েছে পুরো স্কুল। ফলে ছেলেরা ওই মাঠে খেলতে যেতে পারে না। সন্তানদের খেলাধুলার পরিবেশ দিতে বগুড়াপাড়া গ্রামের কয়েকজন অভিভাবক মিলে দুই বছর আগে ফসলি খেত ভাড়া নিয়েছেন। তাঁরা সবাই মিলে চাঁদা তুলে ওই জমির মালিককে ভাড়া দিচ্ছেন। এখন সব সময় ওই মাঠে খেলাধুলা চলে।
মাঠ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, ‘রক্ষণা-বেক্ষণের অভাবে পুঠিয়া স্টেডিয়াম মাঠ দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত। আর পুঠিয়া পিএন হাইস্কুল ও রাজবাড়ির মাঠে স্থানীয়রাই খেলাধুলা করে। আমাদের ছেলেরা ওখানে খেলতে গিয়ে তেমন সুযোগ পায় না। তাই আমাদের গ্রামের প্রায় ১৩০ জন মিলে ৪ বিঘা ফসলি খেত ৬৫ হাজার টাকায় বছরের চুক্তিতে ভাড়া নিয়েছি। তবে আমাদের সব সদস্য সমান চাঁদা দেন না। এদের মধ্যে যারা ছাত্র বা বেকার, তারা যা পারে কিছু দেয়। আর বাকি টাকা আমাদের কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জোগান দেন।’
জাকির হোসেন আরও বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন এলাকার যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। তাই স্কুল-কলেজের ছেলেদের নিয়ে অভিভাবকেরা চরম আতঙ্কে থাকেন। ছেলেরা যাতে অবসর সময়ে খেলাধুলায় মনোযোগী হয়, তাই এই মাঠ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। সরকার কিংবা ধনী কোনো ব্যক্তির আর্থিক সুবিধা পেলে মাঠটি দীর্ঘদিনের জন্য ভাড়া নেওয়া যেত।
সোহেল রানা নামের স্থানীয় একজন যুবক বলেন, প্রতিদিন বিকেল হলেই এই মাঠে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন ও ভলিবল খেলা হয়। তবে এখন বর্ষার সময়, তাই ফুটবল খেলা বেশি হচ্ছে। এ ছাড়া এখানে সাপ্তাহিক টিমভিত্তিক খেলার আয়োজন করা হয়। রাজশাহীর কয়েকটি উপজেলাসহ নাটোর জেলার কিছু ক্লাব এখানে বিভিন্ন খেলায় অংশ নেয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম টুলু বলেন, জিউপাড়া ইউনিয়ন এলাকায় কিছু লোক জমি ভাড়া নিয়ে খেলার মাঠ গড়ে তুলেছেন বলে লোকমুখে তিনি শুনেছেন। তবে মাঠ কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা চায়নি। তাঁরা চাইলে অবশ্যই সহযোগিতা করা হবে।
গ্রামের ছেলেদের খেলাধুলা করার মতো মাঠ আশপাশে কোথাও নেই রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের বগুড়াপাড়ায়। তাই স্থানীয় কয়েকজন মিলে চার বিঘা ফসলি জমি বছর চুক্তিতে ভাড়া নিয়েছেন। আর সেই জমিতে তৈরি করা হয়েছে খেলার উপযোগী মাঠ। এখন সেই মাঠে প্রায় সব সময় বিভিন্ন খেলার আয়োজন করে আয়োজক কমিটি।
জিউপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মকলেছুর রহমান বলেন, ঝলমলিয়া, বগুড়াপাড়া, কানাইপাড়াসহ আশপাশের কয়েকটি পাড়া-মহল্লায় কোথাও খেলাধুলা করার মতো মাঠ নেই। বিগত সময় ছেলেরা ঝলমলিয়া হাইস্কুলমাঠে খেলাধুলা করলেও এখন সেখানে ভবন তৈরি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বাউন্ডারিতে ঘিরে রাখা হয়েছে পুরো স্কুল। ফলে ছেলেরা ওই মাঠে খেলতে যেতে পারে না। সন্তানদের খেলাধুলার পরিবেশ দিতে বগুড়াপাড়া গ্রামের কয়েকজন অভিভাবক মিলে দুই বছর আগে ফসলি খেত ভাড়া নিয়েছেন। তাঁরা সবাই মিলে চাঁদা তুলে ওই জমির মালিককে ভাড়া দিচ্ছেন। এখন সব সময় ওই মাঠে খেলাধুলা চলে।
মাঠ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, ‘রক্ষণা-বেক্ষণের অভাবে পুঠিয়া স্টেডিয়াম মাঠ দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত। আর পুঠিয়া পিএন হাইস্কুল ও রাজবাড়ির মাঠে স্থানীয়রাই খেলাধুলা করে। আমাদের ছেলেরা ওখানে খেলতে গিয়ে তেমন সুযোগ পায় না। তাই আমাদের গ্রামের প্রায় ১৩০ জন মিলে ৪ বিঘা ফসলি খেত ৬৫ হাজার টাকায় বছরের চুক্তিতে ভাড়া নিয়েছি। তবে আমাদের সব সদস্য সমান চাঁদা দেন না। এদের মধ্যে যারা ছাত্র বা বেকার, তারা যা পারে কিছু দেয়। আর বাকি টাকা আমাদের কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জোগান দেন।’
জাকির হোসেন আরও বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন এলাকার যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। তাই স্কুল-কলেজের ছেলেদের নিয়ে অভিভাবকেরা চরম আতঙ্কে থাকেন। ছেলেরা যাতে অবসর সময়ে খেলাধুলায় মনোযোগী হয়, তাই এই মাঠ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। সরকার কিংবা ধনী কোনো ব্যক্তির আর্থিক সুবিধা পেলে মাঠটি দীর্ঘদিনের জন্য ভাড়া নেওয়া যেত।
সোহেল রানা নামের স্থানীয় একজন যুবক বলেন, প্রতিদিন বিকেল হলেই এই মাঠে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন ও ভলিবল খেলা হয়। তবে এখন বর্ষার সময়, তাই ফুটবল খেলা বেশি হচ্ছে। এ ছাড়া এখানে সাপ্তাহিক টিমভিত্তিক খেলার আয়োজন করা হয়। রাজশাহীর কয়েকটি উপজেলাসহ নাটোর জেলার কিছু ক্লাব এখানে বিভিন্ন খেলায় অংশ নেয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম টুলু বলেন, জিউপাড়া ইউনিয়ন এলাকায় কিছু লোক জমি ভাড়া নিয়ে খেলার মাঠ গড়ে তুলেছেন বলে লোকমুখে তিনি শুনেছেন। তবে মাঠ কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা চায়নি। তাঁরা চাইলে অবশ্যই সহযোগিতা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪