দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের কালাবগি ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রের নির্মাণকাজ এখন শেষ পর্যায়ে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রটি আংশিকভাবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এ পর্যটন কেন্দ্রে নানা জাতের বৃক্ষরাজি রোপণের সঙ্গে তৈরি করা হয়েছে মনোমুগ্ধকর সব স্থাপনা। এ কেন্দ্র থেকে সরকার যেমন বড় অঙ্কের রাজস্ব পাবে, তেমনি এ অঞ্চলের অর্থনীতি বদলে যাবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবনের ভেতরে থাকা সাতটি পর্যটন কেন্দ্রে প্রতি বছর প্রায় দুই লাখ পর্যটক ভ্রমণ করে থাকেন। প্রতিনিয়ত সুন্দরবনে পর্যটক বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে বর্তমানে থাকা সাতটি স্থানে এত বেশি সংখ্যক মানুষের যাতায়াতে ঝুঁকির মুখে পড়ে সুন্দরবনের সার্বিক পরিবেশ।
বনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো এবং পর্যটকদের ভ্রমণ আরও সুন্দর করার জন্য নতুন নতুন স্পট তৈরির উদ্যোগ নেয় বন বিভাগ। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০২০ সালে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের আলীবান্ধা, চাদপাই রেঞ্জের আন্ধারমানিক, সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগে খুলনা রেঞ্জের শেখেরটেক ও কালাবগীতে মোট চারটি পর্যটন স্পট তৈরির কাজ শুরু করে।
এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের কালাবগি স্টেশনে ইকো টুরিজম কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যে কেন্দ্রটি আংশিকভাবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। পর্যটক বা দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে সুন্দরবনের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
খুলনা শহর থেকে সড়ক পথে ৫০ কিলোমিটার দূরে দাকোপ উপজেলার কালাবগি গ্রাম। গ্রামটির শেষ প্রান্তের বিপরীত পাড়েই কালাবগি ফরেস্ট স্টেশনকে ঘিরে তৈরি হচ্ছে কালাবগি ইকো টুরিজম কেন্দ্র।
সরেজমিনে কালাবগি ইকো টুরিজম কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, পর্যটকদের জন্য সেখানে তৈরি করা হয়েছে নৌযান থেকে ওঠানামার পল্টুন, বসার জন্য গোলঘর ও বেঞ্চ এবং মানসম্মত ওয়াশ ব্যবস্থাপনা। পৃথক খাঁচায় রাখা আছে মায়াবী হরিণ ও কুমির। দেখা মেলে বানর, বুনো শূকর, গুইসাপ ও চিত্রল হরিণের।
বন অভ্যন্তরে দেখা মেলে বাঘের পায়ের ছাপ। চলমান আছে দর্শনার্থীদের বনের মধ্যে ঘুরে দেখার জন্য ২ হাজার ৬০০ ফুট কংক্রিটের ফুট ট্রেইল, নির্মিত হচ্ছে সুউচ্চ ওয়াচ টাওয়ার। যার ওপর দাঁড়িয়ে বনের সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে। এ ছাড়া পর্যটকদের কেনাকাটার জন্য দোকান ও ময়লা ফেলার স্থান নির্মাণ চলমান আছে। বনের নানা প্রজাতির বৃক্ষের সঙ্গে দর্শনার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিতে গাছের গায়ে নাম লিখে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। টানানো থাকবে বন্যপ্রাণীর নামের তালিকা ও বিস্তারিত বর্ণনার সাইনবোর্ড।
কথা হয় কালাবগি এলাকার আসলাম গাজীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কালাবগিতে পর্যটন কেন্দ্র হচ্ছে। এটা ভালো ব্যাপার। এই পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করে এলাকার রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন ঘটবে। এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।’ তিনি কালাবগীতে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়ায় বন বিভাগসহ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
দাকোপ উপজেলা চেয়ারম্যান মুনসুর আলী খান বলেন, দাকোপে পর্যটন কেন্দ্র হচ্ছে এটা আনন্দের বিষয়। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ এখানে বেড়াতে আসবে। এই ইকো টুরিজমকে ঘিরে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব পাবে।
দাকোপের কালাবগি ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রের নির্মাণকাজ এখন শেষ পর্যায়ে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রটি আংশিকভাবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এ পর্যটন কেন্দ্রে নানা জাতের বৃক্ষরাজি রোপণের সঙ্গে তৈরি করা হয়েছে মনোমুগ্ধকর সব স্থাপনা। এ কেন্দ্র থেকে সরকার যেমন বড় অঙ্কের রাজস্ব পাবে, তেমনি এ অঞ্চলের অর্থনীতি বদলে যাবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবনের ভেতরে থাকা সাতটি পর্যটন কেন্দ্রে প্রতি বছর প্রায় দুই লাখ পর্যটক ভ্রমণ করে থাকেন। প্রতিনিয়ত সুন্দরবনে পর্যটক বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে বর্তমানে থাকা সাতটি স্থানে এত বেশি সংখ্যক মানুষের যাতায়াতে ঝুঁকির মুখে পড়ে সুন্দরবনের সার্বিক পরিবেশ।
বনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো এবং পর্যটকদের ভ্রমণ আরও সুন্দর করার জন্য নতুন নতুন স্পট তৈরির উদ্যোগ নেয় বন বিভাগ। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০২০ সালে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের আলীবান্ধা, চাদপাই রেঞ্জের আন্ধারমানিক, সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগে খুলনা রেঞ্জের শেখেরটেক ও কালাবগীতে মোট চারটি পর্যটন স্পট তৈরির কাজ শুরু করে।
এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের কালাবগি স্টেশনে ইকো টুরিজম কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যে কেন্দ্রটি আংশিকভাবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। পর্যটক বা দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে সুন্দরবনের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
খুলনা শহর থেকে সড়ক পথে ৫০ কিলোমিটার দূরে দাকোপ উপজেলার কালাবগি গ্রাম। গ্রামটির শেষ প্রান্তের বিপরীত পাড়েই কালাবগি ফরেস্ট স্টেশনকে ঘিরে তৈরি হচ্ছে কালাবগি ইকো টুরিজম কেন্দ্র।
সরেজমিনে কালাবগি ইকো টুরিজম কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, পর্যটকদের জন্য সেখানে তৈরি করা হয়েছে নৌযান থেকে ওঠানামার পল্টুন, বসার জন্য গোলঘর ও বেঞ্চ এবং মানসম্মত ওয়াশ ব্যবস্থাপনা। পৃথক খাঁচায় রাখা আছে মায়াবী হরিণ ও কুমির। দেখা মেলে বানর, বুনো শূকর, গুইসাপ ও চিত্রল হরিণের।
বন অভ্যন্তরে দেখা মেলে বাঘের পায়ের ছাপ। চলমান আছে দর্শনার্থীদের বনের মধ্যে ঘুরে দেখার জন্য ২ হাজার ৬০০ ফুট কংক্রিটের ফুট ট্রেইল, নির্মিত হচ্ছে সুউচ্চ ওয়াচ টাওয়ার। যার ওপর দাঁড়িয়ে বনের সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে। এ ছাড়া পর্যটকদের কেনাকাটার জন্য দোকান ও ময়লা ফেলার স্থান নির্মাণ চলমান আছে। বনের নানা প্রজাতির বৃক্ষের সঙ্গে দর্শনার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিতে গাছের গায়ে নাম লিখে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। টানানো থাকবে বন্যপ্রাণীর নামের তালিকা ও বিস্তারিত বর্ণনার সাইনবোর্ড।
কথা হয় কালাবগি এলাকার আসলাম গাজীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কালাবগিতে পর্যটন কেন্দ্র হচ্ছে। এটা ভালো ব্যাপার। এই পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করে এলাকার রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন ঘটবে। এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।’ তিনি কালাবগীতে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়ায় বন বিভাগসহ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
দাকোপ উপজেলা চেয়ারম্যান মুনসুর আলী খান বলেন, দাকোপে পর্যটন কেন্দ্র হচ্ছে এটা আনন্দের বিষয়। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ এখানে বেড়াতে আসবে। এই ইকো টুরিজমকে ঘিরে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব পাবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫