নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির এক ডজনের বেশি নেতা কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে তাঁরা প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। এ নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছে বিএনপি। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, এই নেতারা বসন্তের কোকিল। আর বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, প্রার্থী হওয়া ওই নেতাদের আদর্শের ঘাটতি রয়েছে। তাঁরা আর বিএনপিতে ফিরতে পারবেন না।
দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে প্রার্থী হওয়া নেতাদের মধ্যে নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আমিনুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ, আলতাফ মাহমুদ সিকদার ও হাবিবুর রহমান টিপু রয়েছেন। এ ছাড়া রয়েছেন নগর বিএনপির সদস্য সেলিম হাওলাদার, আ ন ম সাইফুল আহসান আজিম, সেলিনা বেগম, রাশিদা বেগম ও জাহানারা বেগম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যসচিব জিয়াউল হাসান মাসুম, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যসচিব মাইনুল ইসলাম এবং যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সারোয়ারের শ্যালক সৈয়দ সাইদুল হাসান মামুনসহ কয়েকজন।
দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আমিনুল ইসলাম বলেন, এলাকার জনগণের চাপে প্রার্থী হতে হচ্ছে। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সারোয়ারের শ্যালক হয়েও কী করে প্রার্থী হচ্ছেন জানতে চাইলে সৈয়দ সাইদুল হাসান মামুন বলেন, ‘আমার আগে পদধারী অনেকে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন।’
জানতে চাইলে নগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন বলেন, ত্যাগীদের বাদ দিয়ে এসব বসন্তের কোকিলকে পদ দিয়েছেন আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব। আওয়ামী লীগকে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তাঁরাই দায়ী।
নগর বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক তারিন বলেন, দলের জন্য ক্ষতিকর এ লোকগুলোকে পদ দেওয়া হয়েছিল। এর দায় নগর বিএনপির শীর্ষ নেতাদের।
এ প্রসঙ্গে নগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির বলেন, যখন কমিটিতে পদ দেওয়া হয়, তখন তো বোঝা যায়নি যে তাঁরা এভাবে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোটে যাবেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, দল নির্বাচনে যাবে না। তাই পদধারী যে কেউ সিটি ভোটে অংশ নিলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনেককে সতর্ক করা হয়েছে। যাঁরা বিএনপির সিদ্ধান্তে ছুরিকাঘাত করবেন তাঁদের আর ফেরার সুযোগ থাকবে না।
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির এক ডজনের বেশি নেতা কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে তাঁরা প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। এ নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছে বিএনপি। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, এই নেতারা বসন্তের কোকিল। আর বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, প্রার্থী হওয়া ওই নেতাদের আদর্শের ঘাটতি রয়েছে। তাঁরা আর বিএনপিতে ফিরতে পারবেন না।
দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে প্রার্থী হওয়া নেতাদের মধ্যে নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আমিনুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ, আলতাফ মাহমুদ সিকদার ও হাবিবুর রহমান টিপু রয়েছেন। এ ছাড়া রয়েছেন নগর বিএনপির সদস্য সেলিম হাওলাদার, আ ন ম সাইফুল আহসান আজিম, সেলিনা বেগম, রাশিদা বেগম ও জাহানারা বেগম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যসচিব জিয়াউল হাসান মাসুম, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যসচিব মাইনুল ইসলাম এবং যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সারোয়ারের শ্যালক সৈয়দ সাইদুল হাসান মামুনসহ কয়েকজন।
দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আমিনুল ইসলাম বলেন, এলাকার জনগণের চাপে প্রার্থী হতে হচ্ছে। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সারোয়ারের শ্যালক হয়েও কী করে প্রার্থী হচ্ছেন জানতে চাইলে সৈয়দ সাইদুল হাসান মামুন বলেন, ‘আমার আগে পদধারী অনেকে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন।’
জানতে চাইলে নগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন বলেন, ত্যাগীদের বাদ দিয়ে এসব বসন্তের কোকিলকে পদ দিয়েছেন আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব। আওয়ামী লীগকে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তাঁরাই দায়ী।
নগর বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক তারিন বলেন, দলের জন্য ক্ষতিকর এ লোকগুলোকে পদ দেওয়া হয়েছিল। এর দায় নগর বিএনপির শীর্ষ নেতাদের।
এ প্রসঙ্গে নগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির বলেন, যখন কমিটিতে পদ দেওয়া হয়, তখন তো বোঝা যায়নি যে তাঁরা এভাবে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোটে যাবেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, দল নির্বাচনে যাবে না। তাই পদধারী যে কেউ সিটি ভোটে অংশ নিলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনেককে সতর্ক করা হয়েছে। যাঁরা বিএনপির সিদ্ধান্তে ছুরিকাঘাত করবেন তাঁদের আর ফেরার সুযোগ থাকবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪