সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ঝাউতলায় বিহারিপল্লিতে একসময় কারচুপি ও জারদৌসি কারিগরদের যথেষ্ট হাঁকডাক ছিল। কোনো যন্ত্র ছাড়াই সুই দিয়েই নিপুণ হাতের কারুকাজে বিভিন্ন পোশাকে বাহারি নকশা তুলতে তাঁরা দক্ষ ছিলেন। বিশেষ করে বিভিন্ন পোশাকের নকশায় কারচুপি ও জারদৌসি কাজে তাঁদের খ্যাতি রয়েছে। হাতে তৈরি এ শিল্পটি এখন রুগ্ণ। কাজ না থাকায় অনেক কারিগর ও মালিক এই পেশা ছেড়েছেন। অনেকেই শত বছরের পুরোনো এই শিল্পকে নানাভাবে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। একটি সময় সারা বছর কাজ থাকলেও এখন শুধু রমজান মাসেই ভালো কাজ জোটে।
কারিগররা জানান, জরি, সুতা, পুঁতি, চুমকি, পাথর দিয়ে মূলত বিভিন্ন পোশাকে নকশায় কারচুপি ও জারদৌসি কাজ হয়ে থাকে। এখানকার বাহারি নকশার পোশাক পরে চট্টগ্রামের বিভিন্ন শপিং মলে চলে যেত। ডিজাইনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিদেশি কাপড়ের আধিপত্য বাড়ায় ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্প। গত কয়েক বছরে অনেকেই ব্যবসা গুটিয়ে অন্য পেশায় চলে গেছেন। আবার অনেকেই কারখানা ছোট করে কোনোরকমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখছেন।
চট্টগ্রামে ঝাউতলা বাজার-সংলগ্ন বিহারিপল্লির আশপাশে ঘুরলে এখন হাতেগোনা কারচুপি ও জারদৌসি কারিগরদের দেখা পাওয়া যায়। ওয়্যারলেস এলাকার বিহারিপল্লিতেও কিছু কারখানা রয়েছে। কারখানাগুলোতে আধুনিকতার কোনো ছোঁয়া নেই। এসব কারখানা মূলত বুটিকস হাউস হিসেবে স্থানীয়রা চেনেন।
ঝাউতলায় একটি গলির ভেতর ঢুকে সামান্য হাঁটলে দোতলাবিশিষ্ট একটি কাঁচা-পাকা কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখানে কথা হয় উর্দুভাষী মো. ইমরান হোসেন রাকিবের সঙ্গে। তিনি বলেন, এখানে পাঞ্জাবি, কামিজ, থ্রি-পিস, শাড়ি, আবায়া বোরকাসহ বিভিন্ন পোশাকে ডিজাইন তৈরি করে দেওয়া হয়। এসব পোশাকের অর্ডার তাঁরা মূলত অনলাইনে পেয়ে থাকেন। ব্যক্তিগতভাবেও এখানে অনেকেই এসে পোশাক অর্ডার দিয়ে যাচ্ছেন।
তবে আগের মতো ব্যবসা নেই বলে জানান রাকিব। বিভিন্ন গার্মেন্টসের পাশাপাশি বিদেশি পোশাকে বাজার দখল হওয়ায় এখন হাতের নকশার তেমন অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া পোশাক তৈরিতে প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। কিন্তু ক্রেতারা অতিরিক্ত মূল্য দিতে চাচ্ছেন না। কারিগরদের পারিশ্রমিকসহ কারখানার খরচ মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মালিকদের।
এলাকাটিতে আরও কয়েকটি কারখানায় দুই-তিনজন কারিগর নিয়ে কোনোরকমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখছেন মালিকেরা।
চট্টগ্রামে ঝাউতলায় বিহারিপল্লিতে একসময় কারচুপি ও জারদৌসি কারিগরদের যথেষ্ট হাঁকডাক ছিল। কোনো যন্ত্র ছাড়াই সুই দিয়েই নিপুণ হাতের কারুকাজে বিভিন্ন পোশাকে বাহারি নকশা তুলতে তাঁরা দক্ষ ছিলেন। বিশেষ করে বিভিন্ন পোশাকের নকশায় কারচুপি ও জারদৌসি কাজে তাঁদের খ্যাতি রয়েছে। হাতে তৈরি এ শিল্পটি এখন রুগ্ণ। কাজ না থাকায় অনেক কারিগর ও মালিক এই পেশা ছেড়েছেন। অনেকেই শত বছরের পুরোনো এই শিল্পকে নানাভাবে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। একটি সময় সারা বছর কাজ থাকলেও এখন শুধু রমজান মাসেই ভালো কাজ জোটে।
কারিগররা জানান, জরি, সুতা, পুঁতি, চুমকি, পাথর দিয়ে মূলত বিভিন্ন পোশাকে নকশায় কারচুপি ও জারদৌসি কাজ হয়ে থাকে। এখানকার বাহারি নকশার পোশাক পরে চট্টগ্রামের বিভিন্ন শপিং মলে চলে যেত। ডিজাইনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিদেশি কাপড়ের আধিপত্য বাড়ায় ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্প। গত কয়েক বছরে অনেকেই ব্যবসা গুটিয়ে অন্য পেশায় চলে গেছেন। আবার অনেকেই কারখানা ছোট করে কোনোরকমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখছেন।
চট্টগ্রামে ঝাউতলা বাজার-সংলগ্ন বিহারিপল্লির আশপাশে ঘুরলে এখন হাতেগোনা কারচুপি ও জারদৌসি কারিগরদের দেখা পাওয়া যায়। ওয়্যারলেস এলাকার বিহারিপল্লিতেও কিছু কারখানা রয়েছে। কারখানাগুলোতে আধুনিকতার কোনো ছোঁয়া নেই। এসব কারখানা মূলত বুটিকস হাউস হিসেবে স্থানীয়রা চেনেন।
ঝাউতলায় একটি গলির ভেতর ঢুকে সামান্য হাঁটলে দোতলাবিশিষ্ট একটি কাঁচা-পাকা কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখানে কথা হয় উর্দুভাষী মো. ইমরান হোসেন রাকিবের সঙ্গে। তিনি বলেন, এখানে পাঞ্জাবি, কামিজ, থ্রি-পিস, শাড়ি, আবায়া বোরকাসহ বিভিন্ন পোশাকে ডিজাইন তৈরি করে দেওয়া হয়। এসব পোশাকের অর্ডার তাঁরা মূলত অনলাইনে পেয়ে থাকেন। ব্যক্তিগতভাবেও এখানে অনেকেই এসে পোশাক অর্ডার দিয়ে যাচ্ছেন।
তবে আগের মতো ব্যবসা নেই বলে জানান রাকিব। বিভিন্ন গার্মেন্টসের পাশাপাশি বিদেশি পোশাকে বাজার দখল হওয়ায় এখন হাতের নকশার তেমন অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া পোশাক তৈরিতে প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। কিন্তু ক্রেতারা অতিরিক্ত মূল্য দিতে চাচ্ছেন না। কারিগরদের পারিশ্রমিকসহ কারখানার খরচ মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মালিকদের।
এলাকাটিতে আরও কয়েকটি কারখানায় দুই-তিনজন কারিগর নিয়ে কোনোরকমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখছেন মালিকেরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪