আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুদ্ধ না থামালে পুতিনকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে, ক্ষয়ক্ষতি পোষাতে রাশিয়ার কয়েক প্রজন্ম লাগবে। রুশ হামলা শুরুর পর থেকে এমন হুমকি দিয়ে আসছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তবে রাশিয়ার হামলা আরও জোরদার হওয়ায় এখন তিনি সুর কিছুটা নরম করেছেন। ধ্বংসযজ্ঞ থামিয়ে এখনই শান্তি আলোচনায় বসার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। জেলেনস্কি সুর নরম করলেও সমঝোতায় আসতে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে রাশিয়া। কূটনীতির এই খেলার মধ্যেও থেমে নেই যুদ্ধের মাঠে হামলা-প্রাণহানি।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার মস্কোর সঙ্গে অর্থবহ শান্তি ও নিরাপত্তা আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন সব সময় সংকট সমাধানের প্রস্তাব দিয়ে আসছে। আমরা দেরি না করে শান্তি ও নিরাপত্তার বিষয়ে অর্থপূর্ণ ও সৎ আলোচনা চাই।’
এক ভিডিও বার্তায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি চাই সবাই এখন আমার কথা শুনুক, বিশেষ করে মস্কো। বৈঠকের সময় এসেছে, খোলাখুলি কথা বলার সময় এসেছে।’
চলমান সংকট সমাধানে এখন পর্যন্ত চার দফায় বৈঠকে বসেছেন ইউক্রেন-রাশিয়ার প্রতিনিধিরা। তবে শুধু প্রস্তাবেই আটকে থাকা এ আলোচনা থেকে তেমন কোনো অগ্রগতি বা সমাধান আসেনি। এ অবস্থায় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তাঁর প্রতিপক্ষ পুতিনের সঙ্গে কথা বলতে ‘প্রস্তুত’ বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ইগর জোভকভা।
এদিকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করার জন্য নিজের বিভিন্ন দাবির কথা তুলে ধরেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গত বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে ফোনালাপে এসব দাবির কথা জানান তিনি।
পুতিন-এরদোয়ানের ফোনালাপের বিষয়টি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে নিশ্চিত করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্টের প্রধান উপদেষ্টা ইব্রাহিম কালিন। তিনি জানান, যুদ্ধ শেষ করার জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট যেসব দাবি তুলেছেন, তার মধ্যে কিছু দাবি ইউক্রেনের পক্ষে মেনে নেওয়া সহজ হবে।
প্রথমত, পুতিন ইউক্রেনের পক্ষ থেকে আশ্বাস চাইছেন যে তারা নিরপেক্ষ থাকবে এবং ন্যাটোতে যোগ দিতে চাইবে না। এর আগে, কিয়েভ ন্যাটোতে যোগ দেবে না জানিয়ে পুতিনের সুরে কথা বলেছিলেন জেলেনস্কিও। ফলে ন্যাটো ইস্যুতে এই দুই নেতার সমঝোতা অসম্ভব নয়। আর সত্যিই তা হলে উভয় পক্ষের শান্তি আলোচনা থেকে কার্যকর ফল আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
পুতিন এরদোয়ানকে বলেছেন, যুদ্ধ শেষ করার জন্য ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে রাশিয়ার জন্য তারা হুমকি নয়। এ ছাড়া ইউক্রেনে রাশিয়ার ভাষা সংরক্ষণ করতে হবে, পরিত্যাগ করতে হবে নাৎসিবাদ। এখানে নাৎসিবাদ পরিত্যাগের দাবিতে ঠিক কী কী অন্তর্ভুক্ত থাকবে তা স্পষ্ট নয়। তবে বারবার এটিকে যুদ্ধের অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন পুতিন।
এরপর পুতিন যেসব দাবির কথা জানিয়েছেন তা পূরণ করা ইউক্রেনের জন্য তুলনামূলক কঠিন। তুরস্কের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টার মতে, চ্যালেঞ্জিং এসব দাবির মধ্যে ক্রিমিয়া এবং ডনবাস অঞ্চলের মর্যাদার বিষয়টি জড়িত। এ বিষয়ে আলোচনার জন্য জেলেনস্কির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে হবে বলেও জানান পুতিন।
‘বাধা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র’
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার শান্তি আলোচনার বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তাঁর অভিযোগ, কিয়েভকে রাশিয়ার দাবি মেনে নেওয়া থেকে বিরত রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। লাভরভ বলেন, ‘এটা ক্রমাগত অনুভূত হয় যে ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদলের হাত ধরে রাখা হয়েছে, সম্ভবত মার্কিনিরাই তাদের আটকে রাখছে। মস্কোর একেবারে ন্যূনতম দাবিও কিয়েভকে মেনে নিতে দেওয়া হচ্ছে না।’
এ অভিযোগের পেছনে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ দেখাননি লাভরভ। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের অবস্থানকে প্রভাবিত করছে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন মন্তব্যের পর ওয়াশিংটন বা কিয়েভের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইউক্রেনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে ‘কিনজল’ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছেন রুশ সেনারা। এর মধ্য দিয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এই প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হলো হাইপারসনিক অস্ত্র।
রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে আল জাজিরা বলছে, মস্কো নিজেই ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে প্রথমবারের মতো নতুন কিনজল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করার কথা জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে ইউক্রেন সরকার বা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
যুদ্ধ না থামালে পুতিনকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে, ক্ষয়ক্ষতি পোষাতে রাশিয়ার কয়েক প্রজন্ম লাগবে। রুশ হামলা শুরুর পর থেকে এমন হুমকি দিয়ে আসছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তবে রাশিয়ার হামলা আরও জোরদার হওয়ায় এখন তিনি সুর কিছুটা নরম করেছেন। ধ্বংসযজ্ঞ থামিয়ে এখনই শান্তি আলোচনায় বসার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। জেলেনস্কি সুর নরম করলেও সমঝোতায় আসতে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে রাশিয়া। কূটনীতির এই খেলার মধ্যেও থেমে নেই যুদ্ধের মাঠে হামলা-প্রাণহানি।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার মস্কোর সঙ্গে অর্থবহ শান্তি ও নিরাপত্তা আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন সব সময় সংকট সমাধানের প্রস্তাব দিয়ে আসছে। আমরা দেরি না করে শান্তি ও নিরাপত্তার বিষয়ে অর্থপূর্ণ ও সৎ আলোচনা চাই।’
এক ভিডিও বার্তায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি চাই সবাই এখন আমার কথা শুনুক, বিশেষ করে মস্কো। বৈঠকের সময় এসেছে, খোলাখুলি কথা বলার সময় এসেছে।’
চলমান সংকট সমাধানে এখন পর্যন্ত চার দফায় বৈঠকে বসেছেন ইউক্রেন-রাশিয়ার প্রতিনিধিরা। তবে শুধু প্রস্তাবেই আটকে থাকা এ আলোচনা থেকে তেমন কোনো অগ্রগতি বা সমাধান আসেনি। এ অবস্থায় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তাঁর প্রতিপক্ষ পুতিনের সঙ্গে কথা বলতে ‘প্রস্তুত’ বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ইগর জোভকভা।
এদিকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করার জন্য নিজের বিভিন্ন দাবির কথা তুলে ধরেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গত বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে ফোনালাপে এসব দাবির কথা জানান তিনি।
পুতিন-এরদোয়ানের ফোনালাপের বিষয়টি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে নিশ্চিত করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্টের প্রধান উপদেষ্টা ইব্রাহিম কালিন। তিনি জানান, যুদ্ধ শেষ করার জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট যেসব দাবি তুলেছেন, তার মধ্যে কিছু দাবি ইউক্রেনের পক্ষে মেনে নেওয়া সহজ হবে।
প্রথমত, পুতিন ইউক্রেনের পক্ষ থেকে আশ্বাস চাইছেন যে তারা নিরপেক্ষ থাকবে এবং ন্যাটোতে যোগ দিতে চাইবে না। এর আগে, কিয়েভ ন্যাটোতে যোগ দেবে না জানিয়ে পুতিনের সুরে কথা বলেছিলেন জেলেনস্কিও। ফলে ন্যাটো ইস্যুতে এই দুই নেতার সমঝোতা অসম্ভব নয়। আর সত্যিই তা হলে উভয় পক্ষের শান্তি আলোচনা থেকে কার্যকর ফল আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
পুতিন এরদোয়ানকে বলেছেন, যুদ্ধ শেষ করার জন্য ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে রাশিয়ার জন্য তারা হুমকি নয়। এ ছাড়া ইউক্রেনে রাশিয়ার ভাষা সংরক্ষণ করতে হবে, পরিত্যাগ করতে হবে নাৎসিবাদ। এখানে নাৎসিবাদ পরিত্যাগের দাবিতে ঠিক কী কী অন্তর্ভুক্ত থাকবে তা স্পষ্ট নয়। তবে বারবার এটিকে যুদ্ধের অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন পুতিন।
এরপর পুতিন যেসব দাবির কথা জানিয়েছেন তা পূরণ করা ইউক্রেনের জন্য তুলনামূলক কঠিন। তুরস্কের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টার মতে, চ্যালেঞ্জিং এসব দাবির মধ্যে ক্রিমিয়া এবং ডনবাস অঞ্চলের মর্যাদার বিষয়টি জড়িত। এ বিষয়ে আলোচনার জন্য জেলেনস্কির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে হবে বলেও জানান পুতিন।
‘বাধা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র’
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার শান্তি আলোচনার বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তাঁর অভিযোগ, কিয়েভকে রাশিয়ার দাবি মেনে নেওয়া থেকে বিরত রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। লাভরভ বলেন, ‘এটা ক্রমাগত অনুভূত হয় যে ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদলের হাত ধরে রাখা হয়েছে, সম্ভবত মার্কিনিরাই তাদের আটকে রাখছে। মস্কোর একেবারে ন্যূনতম দাবিও কিয়েভকে মেনে নিতে দেওয়া হচ্ছে না।’
এ অভিযোগের পেছনে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ দেখাননি লাভরভ। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের অবস্থানকে প্রভাবিত করছে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন মন্তব্যের পর ওয়াশিংটন বা কিয়েভের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইউক্রেনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে ‘কিনজল’ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছেন রুশ সেনারা। এর মধ্য দিয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এই প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হলো হাইপারসনিক অস্ত্র।
রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে আল জাজিরা বলছে, মস্কো নিজেই ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে প্রথমবারের মতো নতুন কিনজল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করার কথা জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে ইউক্রেন সরকার বা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫