রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় নির্বাচনী পথসভা করেছেন আওয়ামী লীগের এক নেতা। একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের বেদিতে ওই সভা হয়। সেখানে জুতা পায়ে নেতাকর্মীদের শহীদ মিনারের বেদিতে ওঠা নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে।
জানা যায়, ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন সামনে রেখে চরমোন্তাজে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন আবু মিয়ার (নৌকা) সমর্থনে সভাটি হয়। আবু মিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং চরমোন্তাজ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। ওই সভায় শহীদ মিনারের বেদিতে জুতা পায়ে উঠেছিলেন প্রার্থী আবু মিয়াসহ দলীয় নেতারাও।
গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এমন ঘটনার ভিডিও ও ছবি প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, শহীদ মিনার পেছনে রেখে বেদির ওপর সাজানো চেয়ারের সারিতে বসে ছিলেন নৌকার প্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন এবং দলীয় নেতাকর্মীরা। তিনজন বাদে বেদিতে থাকা নৌকার প্রার্থীসহ প্রত্যেকের পায়েই ছিল জুতা। এ সময় প্রার্থীসহ দুজনকে বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তখনো তাঁদের পায়ে জুতা ছিল। এই ভিডিও ফেসবুকে প্রকাশিত হলে শুরু হয় সমালোচনা। অভিযোগ ওঠে শহীদ মিনার অবমাননার।
ওই ইউনিয়নের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবুল কাশেম মোল্লা (আনারস) বলেন, ‘শহীদ মিনারে জুতা পায়ে আবু মিয়ার নির্বাচনী সভার তীব্র নিন্দা জানাই।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনাটি ১৩ ডিসেম্বর বিকেলের। প্রচারণা শুরুর সাত দিনের মাথায় এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে নির্বাচনী এক পথসভায় এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরমোন্তাজ এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি ছিলাম না। যদি ঘটনা সঠিক হয়ে থাকে তা নিন্দাজনক। জুতা নিয়ে শহীদ মিনারে উঠে থাকলে আমি নিন্দা জানাই।’
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন আবু মিয়া বলেন, ‘নো নো নো। জুতা নিয়ে ওঠেনি কেউ। এ রকম কোনো ঘটনা হয়নি। আমি ছিলাম। আরও লোকজন ছিল। আমি তো জুতা লইনি, কিন্তু কীভাবে যে জুতা দেখাইছে! শহীদ মিনার করছি আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেখানে যদি কেউ জুতা নিয়ে ওঠে সেটা অন্যায়, শহীদদের অবমাননা হয়। নিজের অজান্তে যদি কিছু হয় তা মার্জনীয়।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় নির্বাচনী পথসভা করেছেন আওয়ামী লীগের এক নেতা। একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের বেদিতে ওই সভা হয়। সেখানে জুতা পায়ে নেতাকর্মীদের শহীদ মিনারের বেদিতে ওঠা নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে।
জানা যায়, ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন সামনে রেখে চরমোন্তাজে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন আবু মিয়ার (নৌকা) সমর্থনে সভাটি হয়। আবু মিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং চরমোন্তাজ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। ওই সভায় শহীদ মিনারের বেদিতে জুতা পায়ে উঠেছিলেন প্রার্থী আবু মিয়াসহ দলীয় নেতারাও।
গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এমন ঘটনার ভিডিও ও ছবি প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, শহীদ মিনার পেছনে রেখে বেদির ওপর সাজানো চেয়ারের সারিতে বসে ছিলেন নৌকার প্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন এবং দলীয় নেতাকর্মীরা। তিনজন বাদে বেদিতে থাকা নৌকার প্রার্থীসহ প্রত্যেকের পায়েই ছিল জুতা। এ সময় প্রার্থীসহ দুজনকে বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তখনো তাঁদের পায়ে জুতা ছিল। এই ভিডিও ফেসবুকে প্রকাশিত হলে শুরু হয় সমালোচনা। অভিযোগ ওঠে শহীদ মিনার অবমাননার।
ওই ইউনিয়নের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবুল কাশেম মোল্লা (আনারস) বলেন, ‘শহীদ মিনারে জুতা পায়ে আবু মিয়ার নির্বাচনী সভার তীব্র নিন্দা জানাই।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনাটি ১৩ ডিসেম্বর বিকেলের। প্রচারণা শুরুর সাত দিনের মাথায় এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে নির্বাচনী এক পথসভায় এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরমোন্তাজ এ ছত্তার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি ছিলাম না। যদি ঘটনা সঠিক হয়ে থাকে তা নিন্দাজনক। জুতা নিয়ে শহীদ মিনারে উঠে থাকলে আমি নিন্দা জানাই।’
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ কে সামসুদ্দিন আবু মিয়া বলেন, ‘নো নো নো। জুতা নিয়ে ওঠেনি কেউ। এ রকম কোনো ঘটনা হয়নি। আমি ছিলাম। আরও লোকজন ছিল। আমি তো জুতা লইনি, কিন্তু কীভাবে যে জুতা দেখাইছে! শহীদ মিনার করছি আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেখানে যদি কেউ জুতা নিয়ে ওঠে সেটা অন্যায়, শহীদদের অবমাননা হয়। নিজের অজান্তে যদি কিছু হয় তা মার্জনীয়।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪