সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে খুচরা বাজারে ভারতীয় শুকনো মরিচের দাম গত দুই সপ্তাহে দুই দফায় কেজিতে মোট ১০০ টাকা বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশি শুকনো মরিচের বাজারেও। দেশি শুকনো মরিচেরও কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০ টাকা। এতে বাজারে খুচরা বিক্রেতাদের শুকনো মরিচ বিক্রি অর্ধেক নেমেছে।
স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই তাঁদের বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতীয় শুকনো মরিচ আমদানি না হওয়ায় দাম বেড়েছে। ভারতের শুকনা মরিচ আমদানি শুরু হলে দাম কিছুটা হলেও কমে যাবে।
গতকাল বুধবার সরাইলের বৃহৎ বাজার অরুয়াইলসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় শুকনো মরিচ প্রতি কেজি ৪৫০-৪৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে এই মরিচই বিক্রি হয়েছে ৩৫০ টাকা দরে। ভারতীয় মরিচের দাম বাড়ার পাশাপাশি দেশি শুকনো মরিচের দামও বেড়েছে। দেশি মরিচের দাম কেজিতে ৫০ টাকা বেড়েছে। প্রকারভেদে প্রতি কেজি দেশি শুকনা মরিচ ৩০০-৩১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা সপ্তাহ খানেক আগে বিক্রি হতো ২৫০ টাকা দরে। আর এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
অরুয়াইল বাজারের মুদির দোকানদার আবু তালেব বলেন, ‘দুই সপ্তাহ ধরে ভারতীয় শুকনা মরিচ প্রতি কেজি ৪৫০-৪৬০ টাকা বিক্রি করছি। এর আগে প্রতি কেজি ৩৫০ টাকায় বিক্রি করতাম। পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করি। দেশি মরিচ বিক্রি করছি ৩০০ টাকা দরে।’
আবু তালেব আরও বলেন, ‘দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের অনেক কথা-কাটাকাটি হয়। আগে যে ক্রেতা দুই কেজি মরিচ কিনতেন, এখন কেনেন এক কেজি। আগে প্রতিদিন যে পরিমাণ মরিচ বিক্রি করতাম, এখন তার অর্ধেক বিক্রি করি।’
অরুয়াইল বাজারে বাজার করতে আসা উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা গ্রামের সহেদ মিয়া বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। দিন আনি, দিন খাই। যত সমস্যা আমাদের। বাজারে মরিচ গত সপ্তাহে কিনেছি যে দামে, আজ তার চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের সংসার চালানো দায় হয়ে গেছে।’
মরিচের পাইকারি বিক্রেতা আহাদ আলী বলেন, শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে। এর পেছনে অন্যতম কারণ, ভারত থেকে মরিচ আমদানি কম হচ্ছে। ভারতের শুকনা মরিচ আমদানি শুরু হলে আবার দাম কিছুটা হলেও কমে যাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে খুচরা বাজারে ভারতীয় শুকনো মরিচের দাম গত দুই সপ্তাহে দুই দফায় কেজিতে মোট ১০০ টাকা বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশি শুকনো মরিচের বাজারেও। দেশি শুকনো মরিচেরও কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০ টাকা। এতে বাজারে খুচরা বিক্রেতাদের শুকনো মরিচ বিক্রি অর্ধেক নেমেছে।
স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই তাঁদের বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতীয় শুকনো মরিচ আমদানি না হওয়ায় দাম বেড়েছে। ভারতের শুকনা মরিচ আমদানি শুরু হলে দাম কিছুটা হলেও কমে যাবে।
গতকাল বুধবার সরাইলের বৃহৎ বাজার অরুয়াইলসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় শুকনো মরিচ প্রতি কেজি ৪৫০-৪৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে এই মরিচই বিক্রি হয়েছে ৩৫০ টাকা দরে। ভারতীয় মরিচের দাম বাড়ার পাশাপাশি দেশি শুকনো মরিচের দামও বেড়েছে। দেশি মরিচের দাম কেজিতে ৫০ টাকা বেড়েছে। প্রকারভেদে প্রতি কেজি দেশি শুকনা মরিচ ৩০০-৩১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা সপ্তাহ খানেক আগে বিক্রি হতো ২৫০ টাকা দরে। আর এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
অরুয়াইল বাজারের মুদির দোকানদার আবু তালেব বলেন, ‘দুই সপ্তাহ ধরে ভারতীয় শুকনা মরিচ প্রতি কেজি ৪৫০-৪৬০ টাকা বিক্রি করছি। এর আগে প্রতি কেজি ৩৫০ টাকায় বিক্রি করতাম। পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করি। দেশি মরিচ বিক্রি করছি ৩০০ টাকা দরে।’
আবু তালেব আরও বলেন, ‘দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের অনেক কথা-কাটাকাটি হয়। আগে যে ক্রেতা দুই কেজি মরিচ কিনতেন, এখন কেনেন এক কেজি। আগে প্রতিদিন যে পরিমাণ মরিচ বিক্রি করতাম, এখন তার অর্ধেক বিক্রি করি।’
অরুয়াইল বাজারে বাজার করতে আসা উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা গ্রামের সহেদ মিয়া বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। দিন আনি, দিন খাই। যত সমস্যা আমাদের। বাজারে মরিচ গত সপ্তাহে কিনেছি যে দামে, আজ তার চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের সংসার চালানো দায় হয়ে গেছে।’
মরিচের পাইকারি বিক্রেতা আহাদ আলী বলেন, শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে। এর পেছনে অন্যতম কারণ, ভারত থেকে মরিচ আমদানি কম হচ্ছে। ভারতের শুকনা মরিচ আমদানি শুরু হলে আবার দাম কিছুটা হলেও কমে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪