গাজীপুরের শ্রীপুরে রাস্তার দুপাশে রোপণ করা শত শত আকাশমণিগাছ মালিকানা দ্বন্দ্বে মরে যাচ্ছে। এতে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন উপকারভোগীরা। আরও ১০ বছর আগেই গাছগুলো কাটার উপযোগী হয়। কিন্তু মালিকানা দ্বন্দ্বে কাটতে পারছে না কোনো পক্ষই। উপকারভোগীদের দাবি, একটি পক্ষ ‘ভুয়া দলিল’ তৈরি করে গাছের মালিকানা দাবি করেছেন বন বিভাগের কাছে। এতে গাছগুলো বিক্রি করতে পারছেন না প্রকৃত উপকারভোগীরা।
জানা যায়, ১৯৯৯ সালে শ্রীপুর উত্তরপাড়া স্বপ্ননীল ভূমিহীন সমবায় সমিতির মাধ্যমে শ্রীপুর টেংরা রাস্তার মোড় থেকে ফিরোজ মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ৩ হাজার আকাশমণি গাছ রোপণ করা হয়। গাছগুলো ২০১০ সালে বিক্রি করার কথা ছিল। কিন্তু স্থানীয় জালাল উদ্দিন ও নূরু মিয়া নামের দুজন ব্যক্তি নিজেদের পক্ষে দলিল উপস্থাপন করে বন বিভাগের কাছে মালিকানা দাবি করে গাছগুলো কাটতে ও বিক্রি করতে দিচ্ছেন না।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার দুই পাশে রোপণ করা গাছগুলোর বেশির ভাগ মরে গেছে। গাছের বাকল শুকিয়ে গেছে। বেশির ভাগ গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে পড়ছে। হালকা বাতাসেই গাছের মরা ডালপালা রাস্তায় ভেঙে পড়ছে। অনেক সময় ডাল পড়ে ঘটছে দুর্ঘটনাও।
মালিকানা দাবি করা জালাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের মালিকানার সব দলিল বন বিভাগের কাছে দিয়েছি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করবেন। ভুয়া হলে তাঁরা আমাদের দলিল বাতিল করবেন।’
স্বপ্ননীল ভূমিহীন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ফজলে মোমেন আকন্দ বলেন, ‘সমবায় সমিতির মাধ্যমে ১৮ জন সদস্যের উদ্যোগে ৩ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশে ৩ হাজার গাছ রোপণ করা হয়। ২০২০ সালে বিক্রির জন্য গাছের ছাল-বাকল তুলে চিহ্নিত করে বন বিভাগ। এর কিছুদিন পর স্থানীয় একটি চক্র গাছগুলোর মালিকানা দাবি করে একটি ভুয়া দলিল উপস্থাপন করে। গাছগুলো বিক্রির উপযোগী হওয়ার ১০ বছরের বেশি সময় পার হয়েছে। কিন্তু বিক্রি না হওয়ায় বেশির ভাগ গাছই মরে গেছে। ঝড়ে ভেঙে পড়ছে ডালপালা। এতে সমিতির ১৮ জন সদস্য ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত সময়ের মধ্যে পদক্ষেপ না নিলে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হবে।’
গাছগুলো দেখভালের দায়িত্বে থাকা বন বিভাগের মৌচাক রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘৩ কিলোমিটার রাস্তায় থাকা গাছের মালিকানা দ্বন্দ্ব থাকায় গাছগুলো মরে নষ্ট হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রকৃত মালিকদের গাছগুলো বিক্রির অনুমতি দেওয়া হবে। গাছ বিক্রির টাকার ৬০ শতাংশ পাবেন উপকারভোগীরা, উপজেলা প্রকৌশলী অফিস পাবে পাঁচ শতাংশ, বন বিভাগ পাবে ১৫ শতাংশ এবং সংশ্লিষ্ট এনজিও পাবে ১৫ শতাংশ অর্থ।’
শ্রীপুর রেঞ্জের দায়িত্বে থাকা সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেব বলেন, ‘খোঁজখবর নিয়ে মালিকানা দ্বন্দ্বের অবসান করে প্রকৃত উপকারভোগীদের গাছের মালিকানা বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে রাস্তার দুপাশে রোপণ করা শত শত আকাশমণিগাছ মালিকানা দ্বন্দ্বে মরে যাচ্ছে। এতে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন উপকারভোগীরা। আরও ১০ বছর আগেই গাছগুলো কাটার উপযোগী হয়। কিন্তু মালিকানা দ্বন্দ্বে কাটতে পারছে না কোনো পক্ষই। উপকারভোগীদের দাবি, একটি পক্ষ ‘ভুয়া দলিল’ তৈরি করে গাছের মালিকানা দাবি করেছেন বন বিভাগের কাছে। এতে গাছগুলো বিক্রি করতে পারছেন না প্রকৃত উপকারভোগীরা।
জানা যায়, ১৯৯৯ সালে শ্রীপুর উত্তরপাড়া স্বপ্ননীল ভূমিহীন সমবায় সমিতির মাধ্যমে শ্রীপুর টেংরা রাস্তার মোড় থেকে ফিরোজ মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ৩ হাজার আকাশমণি গাছ রোপণ করা হয়। গাছগুলো ২০১০ সালে বিক্রি করার কথা ছিল। কিন্তু স্থানীয় জালাল উদ্দিন ও নূরু মিয়া নামের দুজন ব্যক্তি নিজেদের পক্ষে দলিল উপস্থাপন করে বন বিভাগের কাছে মালিকানা দাবি করে গাছগুলো কাটতে ও বিক্রি করতে দিচ্ছেন না।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার দুই পাশে রোপণ করা গাছগুলোর বেশির ভাগ মরে গেছে। গাছের বাকল শুকিয়ে গেছে। বেশির ভাগ গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে পড়ছে। হালকা বাতাসেই গাছের মরা ডালপালা রাস্তায় ভেঙে পড়ছে। অনেক সময় ডাল পড়ে ঘটছে দুর্ঘটনাও।
মালিকানা দাবি করা জালাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের মালিকানার সব দলিল বন বিভাগের কাছে দিয়েছি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করবেন। ভুয়া হলে তাঁরা আমাদের দলিল বাতিল করবেন।’
স্বপ্ননীল ভূমিহীন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ফজলে মোমেন আকন্দ বলেন, ‘সমবায় সমিতির মাধ্যমে ১৮ জন সদস্যের উদ্যোগে ৩ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশে ৩ হাজার গাছ রোপণ করা হয়। ২০২০ সালে বিক্রির জন্য গাছের ছাল-বাকল তুলে চিহ্নিত করে বন বিভাগ। এর কিছুদিন পর স্থানীয় একটি চক্র গাছগুলোর মালিকানা দাবি করে একটি ভুয়া দলিল উপস্থাপন করে। গাছগুলো বিক্রির উপযোগী হওয়ার ১০ বছরের বেশি সময় পার হয়েছে। কিন্তু বিক্রি না হওয়ায় বেশির ভাগ গাছই মরে গেছে। ঝড়ে ভেঙে পড়ছে ডালপালা। এতে সমিতির ১৮ জন সদস্য ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত সময়ের মধ্যে পদক্ষেপ না নিলে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হবে।’
গাছগুলো দেখভালের দায়িত্বে থাকা বন বিভাগের মৌচাক রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘৩ কিলোমিটার রাস্তায় থাকা গাছের মালিকানা দ্বন্দ্ব থাকায় গাছগুলো মরে নষ্ট হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রকৃত মালিকদের গাছগুলো বিক্রির অনুমতি দেওয়া হবে। গাছ বিক্রির টাকার ৬০ শতাংশ পাবেন উপকারভোগীরা, উপজেলা প্রকৌশলী অফিস পাবে পাঁচ শতাংশ, বন বিভাগ পাবে ১৫ শতাংশ এবং সংশ্লিষ্ট এনজিও পাবে ১৫ শতাংশ অর্থ।’
শ্রীপুর রেঞ্জের দায়িত্বে থাকা সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেব বলেন, ‘খোঁজখবর নিয়ে মালিকানা দ্বন্দ্বের অবসান করে প্রকৃত উপকারভোগীদের গাছের মালিকানা বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫