বগুড়া প্রতিনিধি
করোনা সংক্রমণের এই সময়ে বগুড়ায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ অমান্য করে গতকাল বুধবার আয়োজিত হয়েছে ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহের মেলা। এতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে বড় বড় মাছ, আসবাবপত্র, বাহারি পিঠা-মিষ্টান্ন নিয়ে হাজির হন ব্যবসায়ীরা। সাজানো হয় মেলার প্যান্ডেল, বসে চরকি-নাগরদোলা।
বুধবার সকাল থেকেই বেচাকেনা ও মানুষের হই হুল্লোড়ে মুখরিত হয়ে উঠে ইছামতী নদীর তীর। বেলা ১১টার দিকে হঠাৎ হাজির হন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালাহউদ্দিন। হ্যান্ডমাইকে ঘোষণা দেন এক ঘণ্টার মধ্যে দোকান গুটিয়ে মেলা বন্ধের। ঘোষণা শুনে একই সঙ্গে ভীত এবং হতভম্ব হয়ে পড়েন মেলার আগন্তুকেরা। দূর দুরান্ত থেকে মালামাল নিয়ে আসা ব্যবসায়ীরা চিন্তায় পড়েন। ঘোষণার সময় মেলার স্থান ত্যাগ করলেও পরপরই আবারও মেলার কার্যক্রম চালিয়ে যান ব্যবসায়ীরা।
বগুড়ায় করোনা সংক্রমণের হার বাড়ছে। আর এরই মধ্যে গাবতলী উপজেলার ইছামতী নদীর তীরে প্রায় ২৫ বিঘা স্থানজুড়ে বসেছে ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহের মেলা। প্রতিবছর মাঘের শেষ বুধবার এই মেলা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার হয় বউমেলা।
গত তিন দিন ধরে চলছিল মেলার আয়োজন। এর মধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাধা নিষেধ কিছুই করা হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। মেলার প্রথম দিনেই হঠাৎ বন্ধের ঘোষণায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
বুধবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা গেছে, মেলার দোকানপাট বন্ধ হয়নি। সবখানেই বেচাকেনা চলছে। তবে কিছুটা ভাটা পড়েছে উৎসাহে।
সারিয়াকান্দি থেকে মেলায় আসা মাছ ব্যবসায়ী হাসমত বলেন, ‘আমি লাখ টাকার মাছ নিয়ে এসেছি। এগুলো কী করব এখন?
ফার্নিচার ব্যবসায়ী রেজাউল বলেন, ‘মেলা বন্ধের নির্দেশ এক সপ্তাহ আগে দেওয়া হলো না কেন? তাহলে তো আমরা কষ্ট করে মেলায় মালামাল আনতাম না।’
জানতে চাইলে গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রওনক জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে এবার মেলার কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। তারপরও সাধারণ জনগণ এই মেলায় আয়োজন করেছেন।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনা সংক্রমণরোধে মেলা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছি। প্রয়োজনে আমরা আবার যাব মেলার স্থানে। সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী জনসমাগম রোধ করতে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
এ বিষয়ে কথা বলতে মেলার আয়োজক মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
করোনা সংক্রমণের এই সময়ে বগুড়ায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ অমান্য করে গতকাল বুধবার আয়োজিত হয়েছে ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহের মেলা। এতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে বড় বড় মাছ, আসবাবপত্র, বাহারি পিঠা-মিষ্টান্ন নিয়ে হাজির হন ব্যবসায়ীরা। সাজানো হয় মেলার প্যান্ডেল, বসে চরকি-নাগরদোলা।
বুধবার সকাল থেকেই বেচাকেনা ও মানুষের হই হুল্লোড়ে মুখরিত হয়ে উঠে ইছামতী নদীর তীর। বেলা ১১টার দিকে হঠাৎ হাজির হন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালাহউদ্দিন। হ্যান্ডমাইকে ঘোষণা দেন এক ঘণ্টার মধ্যে দোকান গুটিয়ে মেলা বন্ধের। ঘোষণা শুনে একই সঙ্গে ভীত এবং হতভম্ব হয়ে পড়েন মেলার আগন্তুকেরা। দূর দুরান্ত থেকে মালামাল নিয়ে আসা ব্যবসায়ীরা চিন্তায় পড়েন। ঘোষণার সময় মেলার স্থান ত্যাগ করলেও পরপরই আবারও মেলার কার্যক্রম চালিয়ে যান ব্যবসায়ীরা।
বগুড়ায় করোনা সংক্রমণের হার বাড়ছে। আর এরই মধ্যে গাবতলী উপজেলার ইছামতী নদীর তীরে প্রায় ২৫ বিঘা স্থানজুড়ে বসেছে ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহের মেলা। প্রতিবছর মাঘের শেষ বুধবার এই মেলা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার হয় বউমেলা।
গত তিন দিন ধরে চলছিল মেলার আয়োজন। এর মধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাধা নিষেধ কিছুই করা হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। মেলার প্রথম দিনেই হঠাৎ বন্ধের ঘোষণায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
বুধবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা গেছে, মেলার দোকানপাট বন্ধ হয়নি। সবখানেই বেচাকেনা চলছে। তবে কিছুটা ভাটা পড়েছে উৎসাহে।
সারিয়াকান্দি থেকে মেলায় আসা মাছ ব্যবসায়ী হাসমত বলেন, ‘আমি লাখ টাকার মাছ নিয়ে এসেছি। এগুলো কী করব এখন?
ফার্নিচার ব্যবসায়ী রেজাউল বলেন, ‘মেলা বন্ধের নির্দেশ এক সপ্তাহ আগে দেওয়া হলো না কেন? তাহলে তো আমরা কষ্ট করে মেলায় মালামাল আনতাম না।’
জানতে চাইলে গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রওনক জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে এবার মেলার কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। তারপরও সাধারণ জনগণ এই মেলায় আয়োজন করেছেন।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনা সংক্রমণরোধে মেলা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছি। প্রয়োজনে আমরা আবার যাব মেলার স্থানে। সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী জনসমাগম রোধ করতে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
এ বিষয়ে কথা বলতে মেলার আয়োজক মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪