নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেড়েই চলছে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের দাম। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অস্থির হয়ে উঠেছে ভোগ্য-পণ্যের বাজার। রোজার আগেই বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে তেল, চিনিসহ যেসব পণ্য সব মানুষের বেশি প্রয়োজন হয়, সেসবের ওপর থেকে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ সোমবার এ বিষয়ে এসআরও জারি করা হবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সহনীয় করার পন্থা ঠিক করতে গতকাল রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় নিত্যপণ্যের ভ্যাট-ট্যাক্স কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সভায় উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা ওই সভায় অংশ নেন।
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মিনি কেবিনেটের মতো আলোচনা সভা হয়েছে। বিশ্বে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে, এর কোনো মাত্রা নেই। প্রতিদিনই দেখছি দাম বাড়ছে। সেটার প্রভাব আমাদের দেশেও এসেছে। রোজার মধ্যে অন্যান্য জিনিসেরও দাম বাড়তে পারে, সেটি মাথায় রেখেই আমরা বসেছিলাম।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেল, গ্যাসের সরবরাহ কিছু কিছু জায়গায় কমে যাচ্ছে। গমের সরবরাহ রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে আসত, সেখানেও আমরা অসুবিধায় পড়তে পারি, দাম বাড়তে পারে। কীভাবে এটা নিয়ন্ত্রণে বা সহনীয় পর্যায়ে রাখা যায় সে জন্য সভা হয়েছে। চাল-গমের বাজার যাতে স্থিতিশীল থাকে তার জন্য আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এখন থেকে ওএমএস কার্যক্রম বাড়ান হবে, যাতে ন্যায্যমূল্যে বা স্বল্পমূল্যে নিত্যপণ্য জনগণের হাতে পৌঁছে দিতে পারি। দ্রব্যের সাপ্লাই চেইন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করব। পণ্য যে যেখানেই মজুত রাখেন সেটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করব। কেউ যাতে মজুত বেশি করে দাম বাড়াতে না পারে। পাশাপাশি ট্যাক্স-ভ্যাট কমানো যায় কিনা আমরা সেটা নিয়েও খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো বা তুলে দেওয়া, ডিউটি কিংবা ট্যাক্স যেটাই হোক। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর অর্থাৎ ভোজ্যতেল, চিনির ওপর কতখানি কমানো যায় আমরা শিগগিরই একটা ঘোষণা দেব।’
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভ্যাট-ট্যাক্সের ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়েছে। আশা করছি সোমবারের মধ্যে একটা পদক্ষেপ নিতে পারব।’ মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আশা করছি সোমবারের মধ্যে এসআরও হয়ে যাবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোজার অতিরিক্ত চাহিদা বিবেচনা করে তড়িৎ আমদানির ব্যবস্থা করার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। আমরা মোটামুটি সবাইকে উৎসাহ দেব যাতে প্রয়োজনীয় সব জিনিস আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখে।’
বাজার নিয়ন্ত্রণে হচ্ছে টাস্কফোর্স
জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো সুযোগ নিতে না পারে, সে জন্য আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগ নিয়ে কোনো অসাধুতা যেন প্রশ্রয় না পায়। এ জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়োজিত করতে। আমরা দুই-এক দিনের মধ্যে টাস্কফোর্স গঠন করব, যাতে কেউ সুযোগটা না নিতে পারে। বিভিন্ন জিনিসের সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, কেউ তার চেয়ে বেশি নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টিপু মুনশি বলেন, ‘সংকট মোকাবিলায় টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে ছয়টি পণ্য দেওয়ার চেষ্টা করছি। এর কমপক্ষে চারটি পণ্য গ্রামাঞ্চলেও পাঠাব, সেটার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা শহরে ১৫ লাখ লোক কীভাবে দেওয়া যায়, সেটার যাতে অপব্যবহার না হয় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লাইনে দাঁড়িয়েও অনেক মানুষ টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না, এমনটা জানানোর পর বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে যেখানে দেড় শ ট্রাক ছিল এখন সেখানে সাড়ে চার শ ট্রাক নিয়ে নেমেছি। প্রতিদিন রাতারাতি তো বাড়ানো সম্ভব নয়। রোজা সামনে রেখে এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। মেশিন চাপলেই যে চলে আসবে, তা তো নয়। আমরা ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের করছি।’
গোয়েন্দা নজরে অবৈধ মজুতদারেরা
সয়াবিন তেলের মজুতদারদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও থানা-পুলিশ। গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে তাঁরা সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের তালিকা করে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গুদামে নজরদারি চালাচ্ছেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু হয়েছে। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিটের আদেশ আজ
সয়াবিন তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠনে দায়ের করা রিটের আদেশের জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ গতকাল এই দিন ধার্য করেন।
তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরি করতে গত ৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনির হোসেন, সৈয়দ মহিদুল কবীর ও মোহাম্মদ উল্লাহ হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
বেড়েই চলছে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের দাম। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অস্থির হয়ে উঠেছে ভোগ্য-পণ্যের বাজার। রোজার আগেই বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে তেল, চিনিসহ যেসব পণ্য সব মানুষের বেশি প্রয়োজন হয়, সেসবের ওপর থেকে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ সোমবার এ বিষয়ে এসআরও জারি করা হবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সহনীয় করার পন্থা ঠিক করতে গতকাল রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় নিত্যপণ্যের ভ্যাট-ট্যাক্স কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সভায় উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা ওই সভায় অংশ নেন।
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মিনি কেবিনেটের মতো আলোচনা সভা হয়েছে। বিশ্বে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে, এর কোনো মাত্রা নেই। প্রতিদিনই দেখছি দাম বাড়ছে। সেটার প্রভাব আমাদের দেশেও এসেছে। রোজার মধ্যে অন্যান্য জিনিসেরও দাম বাড়তে পারে, সেটি মাথায় রেখেই আমরা বসেছিলাম।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেল, গ্যাসের সরবরাহ কিছু কিছু জায়গায় কমে যাচ্ছে। গমের সরবরাহ রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে আসত, সেখানেও আমরা অসুবিধায় পড়তে পারি, দাম বাড়তে পারে। কীভাবে এটা নিয়ন্ত্রণে বা সহনীয় পর্যায়ে রাখা যায় সে জন্য সভা হয়েছে। চাল-গমের বাজার যাতে স্থিতিশীল থাকে তার জন্য আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এখন থেকে ওএমএস কার্যক্রম বাড়ান হবে, যাতে ন্যায্যমূল্যে বা স্বল্পমূল্যে নিত্যপণ্য জনগণের হাতে পৌঁছে দিতে পারি। দ্রব্যের সাপ্লাই চেইন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করব। পণ্য যে যেখানেই মজুত রাখেন সেটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করব। কেউ যাতে মজুত বেশি করে দাম বাড়াতে না পারে। পাশাপাশি ট্যাক্স-ভ্যাট কমানো যায় কিনা আমরা সেটা নিয়েও খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো বা তুলে দেওয়া, ডিউটি কিংবা ট্যাক্স যেটাই হোক। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর অর্থাৎ ভোজ্যতেল, চিনির ওপর কতখানি কমানো যায় আমরা শিগগিরই একটা ঘোষণা দেব।’
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভ্যাট-ট্যাক্সের ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়েছে। আশা করছি সোমবারের মধ্যে একটা পদক্ষেপ নিতে পারব।’ মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আশা করছি সোমবারের মধ্যে এসআরও হয়ে যাবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোজার অতিরিক্ত চাহিদা বিবেচনা করে তড়িৎ আমদানির ব্যবস্থা করার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। আমরা মোটামুটি সবাইকে উৎসাহ দেব যাতে প্রয়োজনীয় সব জিনিস আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখে।’
বাজার নিয়ন্ত্রণে হচ্ছে টাস্কফোর্স
জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো সুযোগ নিতে না পারে, সে জন্য আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগ নিয়ে কোনো অসাধুতা যেন প্রশ্রয় না পায়। এ জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়োজিত করতে। আমরা দুই-এক দিনের মধ্যে টাস্কফোর্স গঠন করব, যাতে কেউ সুযোগটা না নিতে পারে। বিভিন্ন জিনিসের সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, কেউ তার চেয়ে বেশি নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টিপু মুনশি বলেন, ‘সংকট মোকাবিলায় টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে ছয়টি পণ্য দেওয়ার চেষ্টা করছি। এর কমপক্ষে চারটি পণ্য গ্রামাঞ্চলেও পাঠাব, সেটার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা শহরে ১৫ লাখ লোক কীভাবে দেওয়া যায়, সেটার যাতে অপব্যবহার না হয় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লাইনে দাঁড়িয়েও অনেক মানুষ টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না, এমনটা জানানোর পর বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে যেখানে দেড় শ ট্রাক ছিল এখন সেখানে সাড়ে চার শ ট্রাক নিয়ে নেমেছি। প্রতিদিন রাতারাতি তো বাড়ানো সম্ভব নয়। রোজা সামনে রেখে এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। মেশিন চাপলেই যে চলে আসবে, তা তো নয়। আমরা ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের করছি।’
গোয়েন্দা নজরে অবৈধ মজুতদারেরা
সয়াবিন তেলের মজুতদারদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও থানা-পুলিশ। গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে তাঁরা সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের তালিকা করে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গুদামে নজরদারি চালাচ্ছেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু হয়েছে। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিটের আদেশ আজ
সয়াবিন তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠনে দায়ের করা রিটের আদেশের জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ গতকাল এই দিন ধার্য করেন।
তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরি করতে গত ৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনির হোসেন, সৈয়দ মহিদুল কবীর ও মোহাম্মদ উল্লাহ হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪