শামিমুজ্জামান, খুলনা
নির্ধারিত সময় ছিল ১৫ দিন। কিন্তু দেড় মাস অতিবাহিত হয়েছে। এ সময়ের মধ্যেও খুলনা জেলা ও নগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা সম্ভব হয়নি। দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, টানা দলীয় কর্মসূচি ও অনেক নেতা অসুস্থ থাকায় কমিটি গঠন করা যায়নি।
গত ৯ ডিসেম্বর খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপিতে তিন সদস্যবিশিষ্ট পৃথক আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র।
অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনাকে আহ্বায়ক, তরিকুল ইসলাম জহিরকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, শফিকুল আলম তুহিনকে সদস্যসচিব করে মহানগর এবং জেলার আমির এজাজ খানকে আহ্বায়ক, শেখ আবু হোসেন বাবুকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পীকে সদস্যসচিব করে জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এরপর গত ১৪ ডিসেম্বর দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে আংশিক আহ্বায়ক কমিটির তিনজনের সুপারিশসহ সর্বোচ্চ ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দেড় মাস অতিবাহিত হলেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ কমিটি।
এ ব্যাপারে জেলা আহ্বায়ক আমির এজাজ খান বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে টানা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে জেলা শাখা। এ ছাড়া এ সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকজন নেতা অসুস্থ হওয়ায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হয়নি। তবে কেন্দ্রের কাছ থেকে সময় চেয়ে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত কমিটি করা হবে।
অপরদিকে নগর শাখার সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, নগর আহ্বায়ক করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। তার সঙ্গে একসঙ্গে বসে আলোচনা সম্ভব হয়নি। যে কারণে দেরি হয়েছে। তবে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হবে।
এদিকে ঘোষিত কমিটি থেকে বাদ পড়েন সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনিসহ তাঁদের অনুসারীরা। এরই প্রতিবাদে ১২ ডিসেম্বর খুলনা প্রেসক্লাবে প্রেস ব্রিফিং করে আহ্বায়ক কমিটি পুনর্বিবেচনার দাবি জানান নগর বিএনপির সদ্যসাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শোকজ করা হয় মঞ্জুকে। পরে ২৫ ডিসেম্বর সাংগঠনিক সম্পাদকের (খুলনা বিভাগ) পদ থেকেও নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে অব্যাহতি দেয় বিএনপি। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মহানগর কমিটির মহানগরীর ৫টি থানা কমিটিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের দায়িত্বশীল নেতারা পদত্যাগ করেন, যা খুলনা বিএনপিতে ইতিপূর্বে ঘটেনি।
নির্ধারিত সময় ছিল ১৫ দিন। কিন্তু দেড় মাস অতিবাহিত হয়েছে। এ সময়ের মধ্যেও খুলনা জেলা ও নগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা সম্ভব হয়নি। দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, টানা দলীয় কর্মসূচি ও অনেক নেতা অসুস্থ থাকায় কমিটি গঠন করা যায়নি।
গত ৯ ডিসেম্বর খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপিতে তিন সদস্যবিশিষ্ট পৃথক আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র।
অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনাকে আহ্বায়ক, তরিকুল ইসলাম জহিরকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, শফিকুল আলম তুহিনকে সদস্যসচিব করে মহানগর এবং জেলার আমির এজাজ খানকে আহ্বায়ক, শেখ আবু হোসেন বাবুকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পীকে সদস্যসচিব করে জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এরপর গত ১৪ ডিসেম্বর দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে আংশিক আহ্বায়ক কমিটির তিনজনের সুপারিশসহ সর্বোচ্চ ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দেড় মাস অতিবাহিত হলেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ কমিটি।
এ ব্যাপারে জেলা আহ্বায়ক আমির এজাজ খান বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে টানা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে জেলা শাখা। এ ছাড়া এ সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকজন নেতা অসুস্থ হওয়ায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হয়নি। তবে কেন্দ্রের কাছ থেকে সময় চেয়ে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত কমিটি করা হবে।
অপরদিকে নগর শাখার সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, নগর আহ্বায়ক করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। তার সঙ্গে একসঙ্গে বসে আলোচনা সম্ভব হয়নি। যে কারণে দেরি হয়েছে। তবে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হবে।
এদিকে ঘোষিত কমিটি থেকে বাদ পড়েন সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনিসহ তাঁদের অনুসারীরা। এরই প্রতিবাদে ১২ ডিসেম্বর খুলনা প্রেসক্লাবে প্রেস ব্রিফিং করে আহ্বায়ক কমিটি পুনর্বিবেচনার দাবি জানান নগর বিএনপির সদ্যসাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শোকজ করা হয় মঞ্জুকে। পরে ২৫ ডিসেম্বর সাংগঠনিক সম্পাদকের (খুলনা বিভাগ) পদ থেকেও নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে অব্যাহতি দেয় বিএনপি। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মহানগর কমিটির মহানগরীর ৫টি থানা কমিটিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের দায়িত্বশীল নেতারা পদত্যাগ করেন, যা খুলনা বিএনপিতে ইতিপূর্বে ঘটেনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪