হাসনাত শোয়েব, ঢাকা
বয়স ২৫ বছর। র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ খেলোয়াড় তিনি, কদিন আগেই জিতলেন বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। সময়টা তাঁর শুধুই এগিয়ে যাওয়ার। কিন্তু সে সময়কেই অ্যাশলে বার্টি বেছে নিলেন অপ্রত্যাশিত এক সিদ্ধান্তের জন্য—টেনিসকে বিদায় জানাচ্ছেন তিনি। কোনো চোট বা দুর্ঘটনায় নয়, বার্টি বিদায় জানালেন সুখী মন নিয়ে।
২০১৯ সালে নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছিলেন বার্টি। গত বছর জিতেছেন উইম্বলডন। সেরেনা উইলিয়ামসের পর বর্তমান তারকাদের মাঝে ক্লে কোর্ট, ঘাসের ও হার্ড কোর্টে শিরোপা জয়ের দারুণ কীর্তি ছিল শুধু তাঁর। তবে কোনো কীর্তিই যেন তাঁকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট হলো না। এক বিবৃতিতে বার্টি বলেছেন, ‘আমি ভীষণ সুখী এবং প্রস্তুত (বিদায় নিতে)। একজন মানুষ হিসেবে হৃদয় থেকে জানি এটাই উপযুক্ত সময়। শারীরিকভাবে আমার আর কিছু দেওয়ার নেই।’ অবশ্য শুধুই বার্টিই নন, অসময়ে টেনিসকে বিদায় জানানো তারকার সংখ্যা নেহাত কম নয়—
স্টেফি গ্রাফ
৩০ বছর বয়সে চোটের সঙ্গে লড়াই করে টেনিসকে বিদায় জানান স্টেফি গ্রাফ। হঠাৎ তাঁর অবসরের ঘোষণা ধাক্কা দিয়েছিল টেনিস বিশ্বকে। অবসর নেওয়ার সময়েও দারুণ ছন্দে ছিলেন তিনি। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা স্টেফি অবসরের কদিন আগে জিতেছিলেন ফ্রেঞ্চ ওপেন। সামনে অপেক্ষায় ছিল আরও দারুণ কিছু। কিন্তু চোটের কাছে হার মেনে স্টেফি বিদায় জানান টেনিসকে।
বিয়ন বোর্গ
২৫ বছর বয়সেই সর্বকালের অন্যতম সেরা তারকাদের তালিকায় নিজের নাম তুলে ফেলেছিলেন বিয়ন বোর্গ। তখনই তাঁর দখলে ছিল ১১টি গ্র্যান্ড স্লাম। অনেকের ধারণা ছিল, টেনিস ইতিহাসে বোর্গ হয়তো নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যাবেন। তবে ১৯৮১ সালে ইউএস ওপেন ফাইনালে হেরে বড় ধাক্কা খান তিনি। এর আগেও তিনবার যুক্তরাষ্ট্র ওপেনে ফাইনাল হেরেছেন তিনি। তবে সেবারের হার মানতেই পারেননি তিনি। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ না করেই ফ্ল্যাশিং মিডো ছেড়ে যান বোর্গ। এরপর ১৯৮৩ সালের জানুয়ারিতে টেনিসকেই বিদায় বলে দেন তিনি। এটা শুধু টেনিসের জন্যই নয়, ক্রীড়া দুনিয়ার জন্য ছিল বড় ধাক্কা। নব্বই দশকের শুরুতে একবার ফেরার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সফল হননি।
জাস্টিন হেনিন
বার্টির বিদায়ের সঙ্গে মিল পাওয়া যাবে জাস্টিন হেনিনের বিদায়ের সঙ্গে। ২০০৮ সালের মে মাসে ২৫ বছর বয়সে র্যাঙ্কিং সেরা থাকার সময় বিদায় নেন হেনিন। যখন মনে হচ্ছিল, হেনিন আরও অনেক কিছু জিততে যাচ্ছেন তখনই এমন সিদ্ধান্ত জানান তিনি। কারও কারও মতে, হেনিন তাঁর প্রজন্মের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। তবে নিজেকে আরও ওপরে তোলার সুযোগ ছিল তাঁর। ২০১০ সালের দিকে অবশ্য ফিরে এসেছিলেন। কিন্তু পুরোনো ছন্দ ফিরে না পাওয়ায় সফল হতে পারেননি আর।
মার্টিনা হিঙ্গিস
চোটের সঙ্গে লড়াই করে মার্টিনা হিঙ্গিস প্রথম অবসর নেন ২২ বছর বয়সে। তবে তার আগেই হিঙ্গিস জিতে নেন ৫টি গ্র্যান্ড স্লাম। সময়ের অন্যতম সেরা এই তারকা ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবসরের ঘোষণা দেন। এরপর অবশ্য ফিরে আসেন তিনি। তবে এককে আর কোনো শিরোপা জেতা হয়নি তাঁর।
অ্যান্ডি রডিক, কিম ক্লাইস্টার্স ও মারিওন বার্তোলির অবসরও কম চমকজাগানিয়া নয় টেনিস-বিশ্বের কাছে।
বয়স ২৫ বছর। র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ খেলোয়াড় তিনি, কদিন আগেই জিতলেন বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। সময়টা তাঁর শুধুই এগিয়ে যাওয়ার। কিন্তু সে সময়কেই অ্যাশলে বার্টি বেছে নিলেন অপ্রত্যাশিত এক সিদ্ধান্তের জন্য—টেনিসকে বিদায় জানাচ্ছেন তিনি। কোনো চোট বা দুর্ঘটনায় নয়, বার্টি বিদায় জানালেন সুখী মন নিয়ে।
২০১৯ সালে নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছিলেন বার্টি। গত বছর জিতেছেন উইম্বলডন। সেরেনা উইলিয়ামসের পর বর্তমান তারকাদের মাঝে ক্লে কোর্ট, ঘাসের ও হার্ড কোর্টে শিরোপা জয়ের দারুণ কীর্তি ছিল শুধু তাঁর। তবে কোনো কীর্তিই যেন তাঁকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট হলো না। এক বিবৃতিতে বার্টি বলেছেন, ‘আমি ভীষণ সুখী এবং প্রস্তুত (বিদায় নিতে)। একজন মানুষ হিসেবে হৃদয় থেকে জানি এটাই উপযুক্ত সময়। শারীরিকভাবে আমার আর কিছু দেওয়ার নেই।’ অবশ্য শুধুই বার্টিই নন, অসময়ে টেনিসকে বিদায় জানানো তারকার সংখ্যা নেহাত কম নয়—
স্টেফি গ্রাফ
৩০ বছর বয়সে চোটের সঙ্গে লড়াই করে টেনিসকে বিদায় জানান স্টেফি গ্রাফ। হঠাৎ তাঁর অবসরের ঘোষণা ধাক্কা দিয়েছিল টেনিস বিশ্বকে। অবসর নেওয়ার সময়েও দারুণ ছন্দে ছিলেন তিনি। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা স্টেফি অবসরের কদিন আগে জিতেছিলেন ফ্রেঞ্চ ওপেন। সামনে অপেক্ষায় ছিল আরও দারুণ কিছু। কিন্তু চোটের কাছে হার মেনে স্টেফি বিদায় জানান টেনিসকে।
বিয়ন বোর্গ
২৫ বছর বয়সেই সর্বকালের অন্যতম সেরা তারকাদের তালিকায় নিজের নাম তুলে ফেলেছিলেন বিয়ন বোর্গ। তখনই তাঁর দখলে ছিল ১১টি গ্র্যান্ড স্লাম। অনেকের ধারণা ছিল, টেনিস ইতিহাসে বোর্গ হয়তো নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যাবেন। তবে ১৯৮১ সালে ইউএস ওপেন ফাইনালে হেরে বড় ধাক্কা খান তিনি। এর আগেও তিনবার যুক্তরাষ্ট্র ওপেনে ফাইনাল হেরেছেন তিনি। তবে সেবারের হার মানতেই পারেননি তিনি। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ না করেই ফ্ল্যাশিং মিডো ছেড়ে যান বোর্গ। এরপর ১৯৮৩ সালের জানুয়ারিতে টেনিসকেই বিদায় বলে দেন তিনি। এটা শুধু টেনিসের জন্যই নয়, ক্রীড়া দুনিয়ার জন্য ছিল বড় ধাক্কা। নব্বই দশকের শুরুতে একবার ফেরার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সফল হননি।
জাস্টিন হেনিন
বার্টির বিদায়ের সঙ্গে মিল পাওয়া যাবে জাস্টিন হেনিনের বিদায়ের সঙ্গে। ২০০৮ সালের মে মাসে ২৫ বছর বয়সে র্যাঙ্কিং সেরা থাকার সময় বিদায় নেন হেনিন। যখন মনে হচ্ছিল, হেনিন আরও অনেক কিছু জিততে যাচ্ছেন তখনই এমন সিদ্ধান্ত জানান তিনি। কারও কারও মতে, হেনিন তাঁর প্রজন্মের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। তবে নিজেকে আরও ওপরে তোলার সুযোগ ছিল তাঁর। ২০১০ সালের দিকে অবশ্য ফিরে এসেছিলেন। কিন্তু পুরোনো ছন্দ ফিরে না পাওয়ায় সফল হতে পারেননি আর।
মার্টিনা হিঙ্গিস
চোটের সঙ্গে লড়াই করে মার্টিনা হিঙ্গিস প্রথম অবসর নেন ২২ বছর বয়সে। তবে তার আগেই হিঙ্গিস জিতে নেন ৫টি গ্র্যান্ড স্লাম। সময়ের অন্যতম সেরা এই তারকা ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবসরের ঘোষণা দেন। এরপর অবশ্য ফিরে আসেন তিনি। তবে এককে আর কোনো শিরোপা জেতা হয়নি তাঁর।
অ্যান্ডি রডিক, কিম ক্লাইস্টার্স ও মারিওন বার্তোলির অবসরও কম চমকজাগানিয়া নয় টেনিস-বিশ্বের কাছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫