নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কালোবাজারে বিক্রির জন্য বিভিন্ন ট্রেনের প্রায় ৫০টি টিকিট অগ্রিম কেটে রেখেছিলেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের বুকিং সহকারী মো. গিয়াস উদ্দিন। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ হাজার টাকা। হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাঁকে ১৮ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করেছে রেল প্রশাসন।
এ ঘটনার বিষয়ে জানতে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ইতি ধরের মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। অভিযোগ রয়েছে, তিনি কোনো সাংবাদিকেরই ফোন ধরেন না। স্টেশনে গিয়ে তদারকও করেন না।
তবে সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, টিকিট নিয়ে অনিয়ম পাওয়ায় গিয়াস উদ্দিন নামের ওই বুকিং সহকারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তবে কী পরিমাণ টিকিট, সে বিষয়ে তিনি বলতে রাজি হননি।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের এক বুকিং সহকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দীর্ঘদিন ধরে গিয়াস উদ্দিন অগ্রিম টিকিট কেটে রেখে কালোবাজারে বিক্রি করে আসছিলেন। ১৮ সেপ্টেম্বর, ২২ সেপ্টেম্বরের সোনার বাংলা; সুবর্ণ ও তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের প্রায় ৫০টি টিকিট অগ্রিম কেটে রাখেন। ওই দিন রাতে হিসাব মেলাতে গেলে প্রায় ৩০ হাজার টাকার গরমিল পাওয়া যায়। তারপর তাঁকে জিজ্ঞেসাবাদ করলে প্রায় ৫০টি টিকিট কেটে রাখার কথা স্বীকার করেন। পরে ওই সব টিকিট বাণিজ্যিক বিভাগকে ফেরত দেন তিনি।
ওই বুকিং সহকারী আরও জানান, ৫০টি টিকিটের বাজারমূল্য ৩০ হাজার টাকা হলেও গিয়াস উদ্দিন বাড়তি দামে কালোবাজারে বিক্রির জন্য রেখেছিলেন। তিনি এসব টিকিট খালাসি শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে বিক্রি করতেন।
বাণিজ্যিক বিভাগ সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৯টি আন্তনগর ও ৬টি মেইল ট্রেন ছেড়ে যায়। এই স্টেশনে প্রতিদিন ৫ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার টিকিট কালোবাজারে যায়। প্রতিটি টিকিট থেকে যদি গড়ে ১০০ টাকাও বেশি নেওয়া হয়, তাহলে প্রতিদিন ৩ লাখ টাকা কালোবাজারিরা হাতিয়ে নেয়। মাসে দাঁড়ায় প্রায় এক কোটি টাকা।
এ বিষয়ে জানতে বুকিং সহকারী গিয়াস উদ্দিন ও খালাসি শফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে ফোন করলে তাঁরা কল রিসিভ করেননি। খুদেবার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি।
চট্টগ্রাম স্টেশনের টিকিটের এমন রমরমা বাণিজ্যে চুপ রেলওয়ে পুলিশ। চলতি বছরে একবারও স্টেশনে টিকিট কালোবাজারির বিরুদ্ধে অভিযান চালায়নি। চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘স্টেশনের ভেতরে অভিযান চালানো অনেক সেনসেটিভ বিষয়। আমরা চাইলেও অভিযান চালাতে পারি না।’
কালোবাজারে বিক্রির জন্য বিভিন্ন ট্রেনের প্রায় ৫০টি টিকিট অগ্রিম কেটে রেখেছিলেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের বুকিং সহকারী মো. গিয়াস উদ্দিন। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ হাজার টাকা। হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাঁকে ১৮ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করেছে রেল প্রশাসন।
এ ঘটনার বিষয়ে জানতে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ইতি ধরের মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। অভিযোগ রয়েছে, তিনি কোনো সাংবাদিকেরই ফোন ধরেন না। স্টেশনে গিয়ে তদারকও করেন না।
তবে সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, টিকিট নিয়ে অনিয়ম পাওয়ায় গিয়াস উদ্দিন নামের ওই বুকিং সহকারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তবে কী পরিমাণ টিকিট, সে বিষয়ে তিনি বলতে রাজি হননি।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের এক বুকিং সহকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দীর্ঘদিন ধরে গিয়াস উদ্দিন অগ্রিম টিকিট কেটে রেখে কালোবাজারে বিক্রি করে আসছিলেন। ১৮ সেপ্টেম্বর, ২২ সেপ্টেম্বরের সোনার বাংলা; সুবর্ণ ও তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের প্রায় ৫০টি টিকিট অগ্রিম কেটে রাখেন। ওই দিন রাতে হিসাব মেলাতে গেলে প্রায় ৩০ হাজার টাকার গরমিল পাওয়া যায়। তারপর তাঁকে জিজ্ঞেসাবাদ করলে প্রায় ৫০টি টিকিট কেটে রাখার কথা স্বীকার করেন। পরে ওই সব টিকিট বাণিজ্যিক বিভাগকে ফেরত দেন তিনি।
ওই বুকিং সহকারী আরও জানান, ৫০টি টিকিটের বাজারমূল্য ৩০ হাজার টাকা হলেও গিয়াস উদ্দিন বাড়তি দামে কালোবাজারে বিক্রির জন্য রেখেছিলেন। তিনি এসব টিকিট খালাসি শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে বিক্রি করতেন।
বাণিজ্যিক বিভাগ সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৯টি আন্তনগর ও ৬টি মেইল ট্রেন ছেড়ে যায়। এই স্টেশনে প্রতিদিন ৫ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার টিকিট কালোবাজারে যায়। প্রতিটি টিকিট থেকে যদি গড়ে ১০০ টাকাও বেশি নেওয়া হয়, তাহলে প্রতিদিন ৩ লাখ টাকা কালোবাজারিরা হাতিয়ে নেয়। মাসে দাঁড়ায় প্রায় এক কোটি টাকা।
এ বিষয়ে জানতে বুকিং সহকারী গিয়াস উদ্দিন ও খালাসি শফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে ফোন করলে তাঁরা কল রিসিভ করেননি। খুদেবার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি।
চট্টগ্রাম স্টেশনের টিকিটের এমন রমরমা বাণিজ্যে চুপ রেলওয়ে পুলিশ। চলতি বছরে একবারও স্টেশনে টিকিট কালোবাজারির বিরুদ্ধে অভিযান চালায়নি। চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘স্টেশনের ভেতরে অভিযান চালানো অনেক সেনসেটিভ বিষয়। আমরা চাইলেও অভিযান চালাতে পারি না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪