অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাস গতকাল শনিবারের তুলনায় আজ রোববার কিছুটা উন্নত হয়েছে। তবে এখনো ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকরই রয়ে গেছে। বায়ুদূষণে শীর্ষে থাকা শহরগুলোর তালিকায় আজ রোববার ঢাকার অবস্থান নবম। গতকাল শনিবার ঢাকার অবস্থান ছিল সপ্তম। আর আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা শহরটি হলো উপসাগরীয় দেশ কাতারের রাজধানী দোহা।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ শনিবার সকাল ১০টা ৫ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায় ঢাকার বায়ুমান ১২২, যেখানে গতকাল রোববার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে এই বায়ুমান ছিল ১২৭। অর্থাৎ, গতকালের তুলনায় দূষণ কিছুটা কমলেও আজও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ রোববার একিউআই এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সূচক অনুসারে বায়ুদূষণে শীর্ষে থাকা শহরগুলো হলো যথাক্রমে—কাতারের রাজধানী দোহা (২৩১), উপসাগরীয় আরেক দেশ বাহরাইনের রাজধানী মানামা (২১৯), চীনের চেংদু (১৯১), পাকিস্তানের লাহোর (১৭৫) এবং চীনের উহান (১৭৪)। এ ছাড়া, ১৭২ বায়ুমান নিয়ে তালিকার ৬ নম্বরে আছে ভারতের দিল্লি।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাস গতকাল শনিবারের তুলনায় আজ রোববার কিছুটা উন্নত হয়েছে। তবে এখনো ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকরই রয়ে গেছে। বায়ুদূষণে শীর্ষে থাকা শহরগুলোর তালিকায় আজ রোববার ঢাকার অবস্থান নবম। গতকাল শনিবার ঢাকার অবস্থান ছিল সপ্তম। আর আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা শহরটি হলো উপসাগরীয় দেশ কাতারের রাজধানী দোহা।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ শনিবার সকাল ১০টা ৫ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায় ঢাকার বায়ুমান ১২২, যেখানে গতকাল রোববার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে এই বায়ুমান ছিল ১২৭। অর্থাৎ, গতকালের তুলনায় দূষণ কিছুটা কমলেও আজও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ রোববার একিউআই এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সূচক অনুসারে বায়ুদূষণে শীর্ষে থাকা শহরগুলো হলো যথাক্রমে—কাতারের রাজধানী দোহা (২৩১), উপসাগরীয় আরেক দেশ বাহরাইনের রাজধানী মানামা (২১৯), চীনের চেংদু (১৯১), পাকিস্তানের লাহোর (১৭৫) এবং চীনের উহান (১৭৪)। এ ছাড়া, ১৭২ বায়ুমান নিয়ে তালিকার ৬ নম্বরে আছে ভারতের দিল্লি।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন বিভাগে কয়েক দিন ধরে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। যা আগামী পাঁচ দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার (১৮ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আগামী পাঁচ দিনের (২২ মে পর্যন্ত) এবং বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার বায়ুমানে গতকাল শুক্রবারের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। আজ শনিবার বায়ুদূষণে শীর্ষে থাকার ১০ শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান সপ্তম। শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। গতকাল যেখানে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর ছিল, সেখানে আজ ঢাকার বাতাস কিছুটা উন্নত হয়ে সংবেদনশীল মানুষের...
২ দিন আগেভারত ও বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী এই বদ্বীপ অঞ্চল বিশ্বের সবচেয়ে জলবায়ু পরিবর্তনপ্রবণ স্থানগুলোর মধ্যে একটি। এখানে প্রতিবছর প্রায় ৮ মিলিমিটার করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। যেখানে এর বৈশ্বিক গড় প্রায় ৩ দশমিক ১ মিলিমিটার। এর পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় প্রায় নিয়মিত দুর্যোগে পরিণত হয়েছে।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসা
৩ দিন আগে