নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও জলবায়ু ন্যায়বিচারের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সুরক্ষার দাবিতে তিন হাজার তরুণকে নিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল (ভিএফই)। আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিশ্বব্যাপী পালিত ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’-এর অংশ হিসেবে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে তরুণেরা ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, গান, নাটক ও চিত্রকর্মের মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবি জানান। তাঁদের দাবি ছিল জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, টেকসই কৃষি এবং পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ বাড়ানো হোক।
জলবায়ু সুরক্ষা, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ, নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর দাবিতে আজ পালিত হচ্ছে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক। বিশ্বব্যাপী চলমান এই স্টাইকের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ভিএফইর নেতৃত্বে দেশের ১৮টি জেলার ৩৩ সংগঠনের ৩ হাজার তরুণ জলবায়ু আন্দোলনকারী রাস্তায় নেমে আসেন। তরুণদের এই কর্মসূচিতে সহযোগিতা করেছে ‘অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ’-এর যুব প্ল্যাটফর্ম অ্যাক্টিভিস্টা বাংলাদেশ।
এই বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট থেকে টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর ও ব্যয়বহুল জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের কাছে দাবি জানান তরুণেরা। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনে চলমান অমানবিক যুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো হয়।
এ সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সমাবেশ শেষে খামারবাড়ী থেকে র্যালি শুরু করে আড়ংয়ের মোড় ঘুরে জাতীয় সংসদের সামনে দিয়ে ফের খামারবাড়ীর সামনে অ্যাভিনিউয়ের সড়কে সমবেত হন তরুণ জলবায়ু যোদ্ধারা। তরুণদের স্লোগানে মুখরিত হয় রাজপথ।
সমাবেশে তরুণ জলবায়ু অধিকারকর্মী ও ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট ইন্টারন্যাশনালের (ভিএফই) নির্বাহী সমন্বয়ক শেখ শাহরুখ ফারহান বলেন, ‘আমরা যদি এখনই জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সোচ্চার না হই, তাহলে একদিন এর ভয়াবহ পরিণতি মানবজাতির অস্তিত্ব পর্যন্ত মুছে দিতে পারে। তাই এখনই কাজ করার সময়, এখন না হলে আর কখনোই নয়।’
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের মাধ্যমে জলবায়ু সংকট সৃষ্টি করছে। তারা নব্য ঔপনিবেশিক শোষণ, যুদ্ধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে এই পৃথিবীকে ধ্বংস করছে। পুঁজিবাদী মানসিকতা নিয়ে সর্বোচ্চ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারীরা জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের মাধ্যমে পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যেখানে মানুষের চেয়ে মুনাফাই মুখ্য। এটি পৃথিবীতে বাস্তুতন্ত্র এবং জলবায়ুকে মারাত্মকভাবে ধ্বংস করছে। ফলে বিরূপ প্রভাব পড়ছে দক্ষিণের দেশগুলোর তরুণ, কৃষক, নারী এবং প্রান্তিক সম্প্রদায়গুলোতে।
শাহরুখ ফারহান যোগ করেন, এটি অনুন্নত দেশগুলোর সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের কাছে তাদের পরিবেশগত ঋণ বহুগুণ বাড়িয়ে তুলছে। এই অবস্থায় জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে টেকসই প্রকল্প এবং নবায়নযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আহ্বান এসেছে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইকে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন তরুণ জলবায়ুকর্মী মাহজাবিন তিশি, সামিন রহমান, রুবেল মিঞা প্রমুখ।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও জলবায়ু ন্যায়বিচারের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সুরক্ষার দাবিতে তিন হাজার তরুণকে নিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল (ভিএফই)। আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিশ্বব্যাপী পালিত ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’-এর অংশ হিসেবে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে তরুণেরা ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, গান, নাটক ও চিত্রকর্মের মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবি জানান। তাঁদের দাবি ছিল জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, টেকসই কৃষি এবং পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ বাড়ানো হোক।
জলবায়ু সুরক্ষা, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ, নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর দাবিতে আজ পালিত হচ্ছে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক। বিশ্বব্যাপী চলমান এই স্টাইকের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ভিএফইর নেতৃত্বে দেশের ১৮টি জেলার ৩৩ সংগঠনের ৩ হাজার তরুণ জলবায়ু আন্দোলনকারী রাস্তায় নেমে আসেন। তরুণদের এই কর্মসূচিতে সহযোগিতা করেছে ‘অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ’-এর যুব প্ল্যাটফর্ম অ্যাক্টিভিস্টা বাংলাদেশ।
এই বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট থেকে টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর ও ব্যয়বহুল জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের কাছে দাবি জানান তরুণেরা। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনে চলমান অমানবিক যুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো হয়।
এ সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সমাবেশ শেষে খামারবাড়ী থেকে র্যালি শুরু করে আড়ংয়ের মোড় ঘুরে জাতীয় সংসদের সামনে দিয়ে ফের খামারবাড়ীর সামনে অ্যাভিনিউয়ের সড়কে সমবেত হন তরুণ জলবায়ু যোদ্ধারা। তরুণদের স্লোগানে মুখরিত হয় রাজপথ।
সমাবেশে তরুণ জলবায়ু অধিকারকর্মী ও ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট ইন্টারন্যাশনালের (ভিএফই) নির্বাহী সমন্বয়ক শেখ শাহরুখ ফারহান বলেন, ‘আমরা যদি এখনই জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সোচ্চার না হই, তাহলে একদিন এর ভয়াবহ পরিণতি মানবজাতির অস্তিত্ব পর্যন্ত মুছে দিতে পারে। তাই এখনই কাজ করার সময়, এখন না হলে আর কখনোই নয়।’
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের মাধ্যমে জলবায়ু সংকট সৃষ্টি করছে। তারা নব্য ঔপনিবেশিক শোষণ, যুদ্ধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে এই পৃথিবীকে ধ্বংস করছে। পুঁজিবাদী মানসিকতা নিয়ে সর্বোচ্চ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারীরা জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের মাধ্যমে পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যেখানে মানুষের চেয়ে মুনাফাই মুখ্য। এটি পৃথিবীতে বাস্তুতন্ত্র এবং জলবায়ুকে মারাত্মকভাবে ধ্বংস করছে। ফলে বিরূপ প্রভাব পড়ছে দক্ষিণের দেশগুলোর তরুণ, কৃষক, নারী এবং প্রান্তিক সম্প্রদায়গুলোতে।
শাহরুখ ফারহান যোগ করেন, এটি অনুন্নত দেশগুলোর সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের কাছে তাদের পরিবেশগত ঋণ বহুগুণ বাড়িয়ে তুলছে। এই অবস্থায় জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে টেকসই প্রকল্প এবং নবায়নযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আহ্বান এসেছে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইকে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন তরুণ জলবায়ুকর্মী মাহজাবিন তিশি, সামিন রহমান, রুবেল মিঞা প্রমুখ।
বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে। তবে এর ফলে পরিবেশের ওপর যে প্রভাব পড়ছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পরিবেশবাদী সংস্থা গ্রিনপিস। সংস্থাটির সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সালে এআই চিপ তৈরিতে ব্যবহৃত সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে কার্বন নিঃসরণ বেড়ে চার গুণ হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার ৫৪ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও আজ তা আবার অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে অবস্থান করছে। আজ বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় ১৭৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার অবস্থান পাঁচ।
১৯ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন বিভাগে আজ শনিবারসহ ৫ দিন বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই সময়ে সারা দেশেই দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
২ দিন আগেবাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগে