শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে, মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বিশাল অঞ্চলে অনুভূত হওয়া গরম মানুষের সহ্যসীমার বাইরে চলে যেতে পারে। অন্তত এক বিলিয়ন হেক্টর জমি এই ধরনের চরম গরমের শিকার হতে পারে।
৪ ফেব্রুয়ারি ‘নেচার রিভিউজ আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই প্রায় এক বিলিয়ন হেক্টর জমি চরম তাপমাত্রার শিকার হতে পারে। এই পরিমাণ জমি যুক্তরাষ্ট্রের মোট ভূমির সমান।
নিউইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলে গবেষণারত জলবায়ু বিজ্ঞানী র্যাডলি হর্টন জানিয়েছেন, বর্তমানে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে পৃথিবীর যতটুকু অঞ্চলে, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি ভূমিতে অসহ্য গরম ছড়িয়ে পড়বে।
র্যাডলি বলেন, ‘যদি পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়ে, তাহলে পুরো দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল, পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল এমন চরম গরম অনুভব করবে, যা তরুণ ও সুস্থ ব্যক্তিদের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
ভয়ের কথা হলো, এই ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি খুব দূরের বিষয় নয়। ২০২৪ সালেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
র্যাডলি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় যে আমরা বিপজ্জনক সীমার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বুধবার সায়েন্স নিউজ জানিয়েছে, গবেষকেরা গ্লোবাল ক্লাইমেট মডেল ও বাস্তব জগতের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার তথ্য ব্যবহার করে এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের বিশ্লেষণ বলছে, ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর অনেক ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রতি ৩০ বছরে অন্তত একবার ভয়াবহ তাপপ্রবাহ দেখা দেবে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ তাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। ফলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা মৃত্যুও ঘটতে পারে।
গবেষণাটি বলছে, শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের চেয়ে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা যদি ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়, তবে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ! এমন হলে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ এলাকাগুলোতে চরম তাপমাত্রার কারণে মানুষের শরীর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে।
র্যাডলি বলেন, ‘শরীরের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে যাওয়া প্রায় সবার জন্যই প্রাণঘাতী।’
এই দুই পরিস্থিতির (২ ডিগ্রি বা ৪ ডিগ্রি বৃদ্ধি) মধ্যে বয়স্ক মানুষদের জন্য ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য অতিরিক্ত গরম অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। ফলে তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের জন্য বিশাল এলাকাজুড়ে পরিস্থিতি অসহনীয় ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠবে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে, মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বিশাল অঞ্চলে অনুভূত হওয়া গরম মানুষের সহ্যসীমার বাইরে চলে যেতে পারে। অন্তত এক বিলিয়ন হেক্টর জমি এই ধরনের চরম গরমের শিকার হতে পারে।
৪ ফেব্রুয়ারি ‘নেচার রিভিউজ আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই প্রায় এক বিলিয়ন হেক্টর জমি চরম তাপমাত্রার শিকার হতে পারে। এই পরিমাণ জমি যুক্তরাষ্ট্রের মোট ভূমির সমান।
নিউইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলে গবেষণারত জলবায়ু বিজ্ঞানী র্যাডলি হর্টন জানিয়েছেন, বর্তমানে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে পৃথিবীর যতটুকু অঞ্চলে, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি ভূমিতে অসহ্য গরম ছড়িয়ে পড়বে।
র্যাডলি বলেন, ‘যদি পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়ে, তাহলে পুরো দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল, পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল এমন চরম গরম অনুভব করবে, যা তরুণ ও সুস্থ ব্যক্তিদের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
ভয়ের কথা হলো, এই ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি খুব দূরের বিষয় নয়। ২০২৪ সালেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
র্যাডলি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় যে আমরা বিপজ্জনক সীমার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বুধবার সায়েন্স নিউজ জানিয়েছে, গবেষকেরা গ্লোবাল ক্লাইমেট মডেল ও বাস্তব জগতের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার তথ্য ব্যবহার করে এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের বিশ্লেষণ বলছে, ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর অনেক ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রতি ৩০ বছরে অন্তত একবার ভয়াবহ তাপপ্রবাহ দেখা দেবে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ তাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। ফলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা মৃত্যুও ঘটতে পারে।
গবেষণাটি বলছে, শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের চেয়ে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা যদি ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়, তবে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ! এমন হলে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ এলাকাগুলোতে চরম তাপমাত্রার কারণে মানুষের শরীর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে।
র্যাডলি বলেন, ‘শরীরের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে যাওয়া প্রায় সবার জন্যই প্রাণঘাতী।’
এই দুই পরিস্থিতির (২ ডিগ্রি বা ৪ ডিগ্রি বৃদ্ধি) মধ্যে বয়স্ক মানুষদের জন্য ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য অতিরিক্ত গরম অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। ফলে তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের জন্য বিশাল এলাকাজুড়ে পরিস্থিতি অসহনীয় ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠবে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে, মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বিশাল অঞ্চলে অনুভূত হওয়া গরম মানুষের সহ্যসীমার বাইরে চলে যেতে পারে। অন্তত এক বিলিয়ন হেক্টর জমি এই ধরনের চরম গরমের শিকার হতে পারে।
৪ ফেব্রুয়ারি ‘নেচার রিভিউজ আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই প্রায় এক বিলিয়ন হেক্টর জমি চরম তাপমাত্রার শিকার হতে পারে। এই পরিমাণ জমি যুক্তরাষ্ট্রের মোট ভূমির সমান।
নিউইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলে গবেষণারত জলবায়ু বিজ্ঞানী র্যাডলি হর্টন জানিয়েছেন, বর্তমানে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে পৃথিবীর যতটুকু অঞ্চলে, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি ভূমিতে অসহ্য গরম ছড়িয়ে পড়বে।
র্যাডলি বলেন, ‘যদি পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়ে, তাহলে পুরো দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল, পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল এমন চরম গরম অনুভব করবে, যা তরুণ ও সুস্থ ব্যক্তিদের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
ভয়ের কথা হলো, এই ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি খুব দূরের বিষয় নয়। ২০২৪ সালেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
র্যাডলি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় যে আমরা বিপজ্জনক সীমার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বুধবার সায়েন্স নিউজ জানিয়েছে, গবেষকেরা গ্লোবাল ক্লাইমেট মডেল ও বাস্তব জগতের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার তথ্য ব্যবহার করে এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের বিশ্লেষণ বলছে, ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর অনেক ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রতি ৩০ বছরে অন্তত একবার ভয়াবহ তাপপ্রবাহ দেখা দেবে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ তাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। ফলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা মৃত্যুও ঘটতে পারে।
গবেষণাটি বলছে, শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের চেয়ে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা যদি ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়, তবে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ! এমন হলে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ এলাকাগুলোতে চরম তাপমাত্রার কারণে মানুষের শরীর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে।
র্যাডলি বলেন, ‘শরীরের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে যাওয়া প্রায় সবার জন্যই প্রাণঘাতী।’
এই দুই পরিস্থিতির (২ ডিগ্রি বা ৪ ডিগ্রি বৃদ্ধি) মধ্যে বয়স্ক মানুষদের জন্য ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য অতিরিক্ত গরম অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। ফলে তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের জন্য বিশাল এলাকাজুড়ে পরিস্থিতি অসহনীয় ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠবে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে, মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বিশাল অঞ্চলে অনুভূত হওয়া গরম মানুষের সহ্যসীমার বাইরে চলে যেতে পারে। অন্তত এক বিলিয়ন হেক্টর জমি এই ধরনের চরম গরমের শিকার হতে পারে।
৪ ফেব্রুয়ারি ‘নেচার রিভিউজ আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই প্রায় এক বিলিয়ন হেক্টর জমি চরম তাপমাত্রার শিকার হতে পারে। এই পরিমাণ জমি যুক্তরাষ্ট্রের মোট ভূমির সমান।
নিউইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলে গবেষণারত জলবায়ু বিজ্ঞানী র্যাডলি হর্টন জানিয়েছেন, বর্তমানে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে পৃথিবীর যতটুকু অঞ্চলে, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি ভূমিতে অসহ্য গরম ছড়িয়ে পড়বে।
র্যাডলি বলেন, ‘যদি পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়ে, তাহলে পুরো দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল, পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল এমন চরম গরম অনুভব করবে, যা তরুণ ও সুস্থ ব্যক্তিদের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
ভয়ের কথা হলো, এই ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি খুব দূরের বিষয় নয়। ২০২৪ সালেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
র্যাডলি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় যে আমরা বিপজ্জনক সীমার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বুধবার সায়েন্স নিউজ জানিয়েছে, গবেষকেরা গ্লোবাল ক্লাইমেট মডেল ও বাস্তব জগতের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার তথ্য ব্যবহার করে এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের বিশ্লেষণ বলছে, ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর অনেক ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রতি ৩০ বছরে অন্তত একবার ভয়াবহ তাপপ্রবাহ দেখা দেবে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ তাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। ফলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা মৃত্যুও ঘটতে পারে।
গবেষণাটি বলছে, শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের চেয়ে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা যদি ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়, তবে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ! এমন হলে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ এলাকাগুলোতে চরম তাপমাত্রার কারণে মানুষের শরীর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে।
র্যাডলি বলেন, ‘শরীরের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে যাওয়া প্রায় সবার জন্যই প্রাণঘাতী।’
এই দুই পরিস্থিতির (২ ডিগ্রি বা ৪ ডিগ্রি বৃদ্ধি) মধ্যে বয়স্ক মানুষদের জন্য ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য অতিরিক্ত গরম অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। ফলে তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের জন্য বিশাল এলাকাজুড়ে পরিস্থিতি অসহনীয় ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠবে।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্ষাকাল বিদায় নিয়েছে। প্রকৃতিতে চলছে এখন হেমন্তকাল। কিন্তু আবহাওয়ার আচরণ অনেকটাই গ্রীষ্মকালের মতো। কয়েক দিন ধরে সকালে সূর্যের তাপ কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়িয়ে দুপুর থেকে বিকেলের আগপর্যন্ত এর তীব্রতা বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি শক্তিশালী হয়ে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে।
নিম্নচাপ সম্পর্কে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ২১ অক্টোবর একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে এটি ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, মধ্য অক্টোবরে বাংলাদেশ থেকে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কমে গেছে। লঘুচাপ বা নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পড়বে সারা দেশে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সোমবার সকাল ৭টার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় সকালে তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, গতকাল রোববার ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৫, আর সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে ৩৫ দশমিক ৭ সেলসিয়াস। সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাসে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিক কিনা জানতে চাইলে আজ সোমবার সকালে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন যে ধরনের গরম পড়ছে সেটি বৃষ্টি কমে যাওয়ার জন্য হয়েছে। সাধারণত অক্টোবর মাসের এই সময় মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কম হয়। তখন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়।
লঘুচাপ বা নিম্নচাপ সৃষ্টির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। আপাতত মনে হচ্ছে কালকের (২১ অক্টোবর) মধ্যে উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে যেতে পারে। তবে লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার আগপর্যন্ত এর গতিপথ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। আর নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে শীতের আমেজ পড়বে।
হাফিজুর রহমান আরও বলেন, সূর্যের দক্ষিণায়ন (দক্ষিণ দিকে হেলে পড়া) এখনো পুরোপুরি হয়নি। এই দক্ষিণায়ন হলে দিনের ব্যাপ্তি আরও কমবে, তাপমাত্রা তখন কমে শীতও বাড়বে।
বর্ষাকাল বিদায় নিয়েছে। প্রকৃতিতে চলছে এখন হেমন্তকাল। কিন্তু আবহাওয়ার আচরণ অনেকটাই গ্রীষ্মকালের মতো। কয়েক দিন ধরে সকালে সূর্যের তাপ কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়িয়ে দুপুর থেকে বিকেলের আগপর্যন্ত এর তীব্রতা বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি শক্তিশালী হয়ে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে।
নিম্নচাপ সম্পর্কে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ২১ অক্টোবর একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে এটি ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, মধ্য অক্টোবরে বাংলাদেশ থেকে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কমে গেছে। লঘুচাপ বা নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পড়বে সারা দেশে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সোমবার সকাল ৭টার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় সকালে তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, গতকাল রোববার ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৫, আর সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে ৩৫ দশমিক ৭ সেলসিয়াস। সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাসে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিক কিনা জানতে চাইলে আজ সোমবার সকালে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন যে ধরনের গরম পড়ছে সেটি বৃষ্টি কমে যাওয়ার জন্য হয়েছে। সাধারণত অক্টোবর মাসের এই সময় মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কম হয়। তখন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়।
লঘুচাপ বা নিম্নচাপ সৃষ্টির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। আপাতত মনে হচ্ছে কালকের (২১ অক্টোবর) মধ্যে উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে যেতে পারে। তবে লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার আগপর্যন্ত এর গতিপথ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। আর নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে শীতের আমেজ পড়বে।
হাফিজুর রহমান আরও বলেন, সূর্যের দক্ষিণায়ন (দক্ষিণ দিকে হেলে পড়া) এখনো পুরোপুরি হয়নি। এই দক্ষিণায়ন হলে দিনের ব্যাপ্তি আরও কমবে, তাপমাত্রা তখন কমে শীতও বাড়বে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। যা গতকাল শনিবার ৯টা ১৫ মিনিটে ছিল ১৭২। সে অনুযায়ী বলা যায় আজ দূষণ কিছুটা কমতির দিকে।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ঢাকা রয়েছে ৭ম স্থানে। গতকাল ছিল ৪র্থ স্থানে।
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৩১১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি ও কলকাতা, পাকিস্তানের করাচি ও ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৪১, ১৯০, ১৭৭ ও ১৫৯।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। যা গতকাল শনিবার ৯টা ১৫ মিনিটে ছিল ১৭২। সে অনুযায়ী বলা যায় আজ দূষণ কিছুটা কমতির দিকে।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ঢাকা রয়েছে ৭ম স্থানে। গতকাল ছিল ৪র্থ স্থানে।
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৩১১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি ও কলকাতা, পাকিস্তানের করাচি ও ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৪১, ১৯০, ১৭৭ ও ১৫৯।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৮ ঘণ্টা আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কার্তিক মাস চলে এলেও বেশ ভ্যাপসা গরম পড়েছে সারা দেশে। গতকাল শনিবার সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ৩৫ দশমিক ৭। আজ রোববারও আবহাওয়ার তেমন পরিবর্তন হবে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
তবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশের আজকের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাস চলে এলেও বেশ ভ্যাপসা গরম পড়েছে সারা দেশে। গতকাল শনিবার সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ৩৫ দশমিক ৭। আজ রোববারও আবহাওয়ার তেমন পরিবর্তন হবে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
তবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশের আজকের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ইতিমধ্যে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে দেখেছি আমরা। কিন্তু গড় এই তাপমাত্রা আরেকটু বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে গেলেই পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে এমন ভয়াবহ গরম অনুভূত হবে যে মানবস্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগে